Hello Students,
Wellcome to edu.bengaliportal.com চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা, edu.bengaliportal.com আজ নিয়ে এসেছি Weather and Climate Questions Answers. প্রতিবছর বিভিন্ন পরীক্ষার যেমন CTET | WBTET | WBCS । MPTET | ATET| UPTET | Rajasthan PTET | TNTET | Karnataka TET | RTET | HTET| PSTET। BANK EXAM। ইত্যাদি পরীক্ষার বিভিন্ন প্রস্তুতি পত্র আপনাদের বিনামূল্যে দিয়ে এসেছি। তাই Ajjkal.com আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে আবহাওয়া ও জলবায়ু সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর | Weather and Climate Questions Answers।
আবহাওয়া ও জলবায়ু সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর | Weather and Climate Questions Answers
❏ আবহাওয়া ও জলবায়ু কাকে বলে?
■ আবহাওয়া— আবহাওয়া বলতে কোনো স্থানবিশেষে কোনো এক নির্দিষ্ট সময়ে বায়ুমণ্ডলের বিভিন্ন উপাদানের মিলিত প্রভাবে সৃষ্ট বায়ুমণ্ডলীয় অবস্থাকে বোঝায়।
■ জলবায়ু — সাধারণভাবে কোনো স্থান বা অঞ্চলের মোটামুটি 30-35 বছরের আবহাওয়ার গড় অবস্থাকে সেখানকার জলবায়ু বলে । যেমন — পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ু পঞ্জাব ও রাজস্থানের জলবায়ু থেকে ভিন্ন প্রকৃতির।
● ভারতে আবহাওয়ার পূর্বাভাসের জন্য যে উপগ্রহ ব্যবস্থাকে কাজে লাগানো হচ্ছে, তার নাম ইনস্যাট (INSAT = ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল স্যাটেলাইট)।
■ আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপাদান :
আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপাদান একই। উপাদানগুলি হল— [ক] বায়ুর উষ্ণতা, [খ] বায়ুর চাপ, [গ] বায়ুপ্রবাহের দিক ও গতি, [ঘ] বায়ুর আর্দ্রতা এবং [ঙ] মেঘ ও অধঃক্ষেপণ (যেমন, বৃষ্টিপাত, তুষারপাত) ইত্যাদি।
■ বায়ুর উষ্ণতা কাকে বলে?
পৃথিবীর নিজস্ব আলোক ও উত্তাপ নেই। সূর্যই আমাদের পৃথিবীর একমাত্র আলোক ও উত্তাপের উৎস। ভূগোলে উষ্ণতা বলতে কোনো স্থানের বায়ুর উষ্মতাকেই বোঝায়। বায়ুর উষ্ণতা বণ্টনের ক্ষেত্রে দুটি সাধারণ বৈশিষ্ট্য দেখা যায়—
[i] বায়ুর উষ্মতা নিরক্ষরেখা থেকে মেরু অঞ্চলের দিকে অনুভূমিকভাবে কমতে থাকে।
[ii] বায়ুর উষ্ণতা ভূপৃষ্ঠ থেকে ওপরের দিকে উল্লম্বভাবে কমতে থাকে।
■ বায়ুর উষ্ণতামাপক যন্ত্র ও পরিমাপের একক — বায়ুর উষ্মতামাপক যন্ত্রকে বাংলায়। তাপমান যন্ত্র, ইংরাজিতে থার্মোমিটার (thermometer) বলে। উষ্মতা পরিমাপ করার দুটি একক বহুলপ্রচলিত — ফ্যারনহাইট (°F) ও সেলসিয়াস (°C)।
■ বৃষ্টিপাত কাকে বলে?
আমরা জানি, ওপরের দিকে বায়ুর উষ্ণতা ক্রমশ কমতে থাকে। ফলে জলীয় বাষ্পও শীতল হতে থাকে। জলীয় বাষ্প শীতল হয়ে আবার সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম জলকণায় পরিণত হয়। জলীয় বাষ্প জলকণায় পরিণত হওয়াকে ঘনীভবন বলে। এই জলকণাগুলি যখন আরও ওপরের দিকে উঠতে থাকে, তখন আরও বেশি শীতল বায়ুর সংস্পর্শে আসতে থাকে এবং আকারে আরও বড়ো ও ওজনে আরও ভারী হতে থাকে। যখন বায়ুতে আর ভেসে থাকতে পারে না তখন জলবিন্দুগুলি বড়ো বড়ো ফোঁটার আকারে ভূপৃষ্ঠে ঝরে পড়ে।
■ অতএব বৃষ্টিপাতের জন্য দুটি বিষয় প্রয়োজন—
● জলীয় বাষ্পপূর্ণ মেঘ ও
● মেঘকে শীতল করার উপাদান।
■ বৃষ্টিপাতের পরিমাণ নির্ণয় :
যে যন্ত্রে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ মাপা হয় তাকে বৃষ্টিপাতমাপক যন্ত্র (rain gauge) বলে। বৃষ্টিপাতমাপক যন্ত্রটি এমন খোলা জায়গায় বসানো হয়, যেখানে সেই যন্ত্রে বৃষ্টিপাতের ফোঁটাগুলি সোজাসুজি পড়তে পারে, বাইরের ছিটকে আসা জল যন্ত্রে এসে পড়লে পরিমাণ নির্ণয় ঠিক হয় না। বৃষ্টিপাতের পরিমাণ মিলিমিটার, সেন্টিমিটারে প্রকাশ করা হয়, ইঞ্চিতেও প্রকাশ করা হয়। বৃষ্টিপাত না হয়ে তুষারপাত হলে তুষারপাতকেই বৃষ্টিপাতরূপে ধরে নিয়ে অধঃক্ষেপণের পরিমাণ নির্ণয় করা হয়।
❏ General Knowledge – Click Here
❏ Job Notification – Click Here
❏ Online Mock Test Quiz – Click Here
Note: পোস্ট টি অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ এ শেয়ার করুন।