The reason of unconventional energy in India || ভারতে অচিরাচরিত শক্তির উন্নতির কারণ

Hello Students,


Wellcome to www.edu.bengaliportal.com চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা, আজ আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি The reason of unconventional energy in India || ভারতে অচিরাচরিত শক্তির উন্নতির কারণ. প্রতিবছর বিভিন্ন পরীক্ষার যেমন  CTET | WBTET | WBCS । MPTET | ATET| UPTET | Rajasthan PTET | TNTET | Karnataka TET | RTET | HTET| PSTET। BANK EXAM। ইত্যাদি পরীক্ষার বিভিন্ন প্রস্তুতি পত্র আপনাদের বিনামূল্যে দিয়ে এসেছি। তাই edu.bengaliportal.com আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে The reason of unconventional energy in India || ভারতে অচিরাচরিত শক্তির উন্নতির কারণ ||. নিচে  Solved Question Paper practice set টি যত্নসহকারে পড়ুন ও পরীক্ষার জন্য চূড়ান্তভাবে প্রস্তুত হয়ে যান। এই The reason of unconventional energy in India || ভারতে অচিরাচরিত শক্তির উন্নতির কারণ || এটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে এই পোস্টটির নীচে যান এবং ডাউনলোড করুন।



🔘 Join Our Telegram Chanel – Click Here 🔘

[pdf টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে নিচের লিঙ্কে Click করুন]

The reason of unconventional energy in India || ভারতে অচিরাচরিত শক্তির উন্নতির কারণ

❏ ভারতে অচিরাচরিত শক্তির উন্নতির কারণঃ-

ভারতে অচিরাচরিত শক্তি উন্নয়নের জন্য ১৯৮২ সালে গঠন করা হয় “Department of Non- Conventional Energy Sources (DNES). ১৯৮৭ সালে গঠন করা হয় – “Indian Renewable Energy Development Agency” (IREDA). ১৯৯২ সালে DNES সংস্থাটিকে ‘অচিরাচরিত শক্তি মন্ত্রণালয়’ (The Ministry of Non conventional Energy Sources – MNES) এ উন্নীত করা হয়।

ভারতে অচিরাচরিত শক্তির উৎসগুলি থেকে মোট সম্ভাব্য বিদ্যুতের পরিমাণ প্রায় ১ লক্ষ ৯৫ হাজার মেগাওয়াট কিন্তু ২০০৬ সাল পর্যন্ত উৎপাদন হয়েছে মাত্র ৬১৯০ মেগাওয়াট।



(১) সৌরশক্তিঃ- সৌরশক্তির সাহায্যে জলগরম, খাদ্যশস্য ও জামাকাপড় শুকনো, রাস্তায় আলো জ্বালানো ও বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে। সোলার ফোটো ভল্টিক (Pv) প্রযুক্তির সাহায্যে সূর্য শক্তিকে বিদ্যুতে রূপান্তর করা হয়। উত্তর প্রদেশের কল্যাণপুরে এরূপ সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপিত হয়েছে।

(২) বায়ুশক্তিঃ- এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ শক্তির উৎস। ভারতের সম্ভাব্য বায়ুশক্তির পরিমাণ প্রায় ৪৫,০০০ মেগাওয়াট। সম্ভাব্য অঞ্চলগুলি হল গুজরাট, মহারাষ্ট্র, অন্ধ্রও আন্দামানের উপকূল ভাগ। গুজরাট ও তামিলনাড়ু উপকূলে এরূপ বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপিত হয়েছে। গুজরাটের লাম্বায় ভারতের বৃহত্তম বায়ুশক্তিকেন্দ্র স্থাপিত হয়েছে।

(৩) ক্ষুদ্র জলবিদ্যুৎঃ- ভারতে এর সম্ভাবনা প্রায় ১৫,০০০ মেগাওয়াট। প্রত্যন্ত পাহাড়ি অঞ্চলগুলিতে বর্তমানে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করা হচ্ছে।

(৪) জোয়ার ভাটাসম্ভাব্য শক্তি প্রায় ৯,০০০ মেগাওয়াট। পশ্চিমবঙ্গের সুন্দরবনে ও গুজরাটের কচ্ছ অঞ্চলে বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের চেষ্টা চলছে।

(৫) সমুদ্রতরঙ্গঃ- তিরুবনন্তপুরমের কাছে ভিজিনজ্যাম- এ প্রথম এ জাতীয় বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপিত হয়েছে।

(৬) সমুদ্র জলের তাপীয় শক্তির বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তর (OTEC):- ভারতে এর সম্ভাবনা প্রায় ৫০,০০০ মেগাওয়াট। প্রথম বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপিত হচ্ছে তামিলনাড়ু উপকূলে।

(৭) শহরের ও শিল্পের আবর্জনা ও বর্জ্য পদার্থঃ- শহরের আবর্জনা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সম্ভাবনা প্রায় ১,৭০০ মেগাওয়াট। ব্যাঙ্গালোরে প্রথম আবর্জনা থেকে বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করা হয়।

🔲 কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তরঃ-

(১) পশ্চিমবঙ্গের আয়তন কত?

উঃ- ৮৮,৭৫২ বর্গকিমি।

(২) আয়তন অনুসারে পশ্চিমবঙ্গ ভারতের কততম রাজ্য?

উঃ- ১৪-তম।

(৩) পশ্চিমবঙ্গের উত্তর-দক্ষিণে সর্বাধিক বিস্তার কত?

উঃ- ৬২৩ কিমি।

(৪) পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব-পশ্চিমে সর্বাধিক বিস্তার কত?

উঃ- ৩২০ কিমি।

(৫) কবে পশ্চিমবঙ্গ ভারতের অঙ্গরাজ্য হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়?

উঃ- ১৯৫০ সালের ২৬ শে জানুয়ারী।

(৬) পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে কয়টি দেশের সীমানা যুক্ত রয়েছে?

উঃ- তিনটি — বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটান।

(৭) পশ্চিমবঙ্গের সংকীর্ণতম অংশ কোন জেলায় অবস্থিত?

উঃ- উত্তর দিনাজপুর জেলায় (চোপড়া)।

(৮) ভারতের মোট আয়তনের কত শতাংশ পশ্চিমবঙ্গ অধিকার করে রয়েছে?

উঃ- ২.৭০ শতাংশ।

(৯) পশ্চিমবঙ্গের ওপর দিয়ে কোন গুরুত্বপূর্ণ ভৌগোলিক রেখা অতিক্রম করেছে?

উঃ- কর্কটক্রান্তি রেখা।

(১০) পশ্চিমবঙ্গের কয়টি জেলার ওপর দিয়ে কর্কটক্রান্তি রেখা অতিক্রম করেছে?

উঃ- ৫ টি। পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব বর্ধমান ও নদীয়া।

(১১) পশ্চিমবঙ্গের অক্ষাংশগত বিস্তার কিরূপ?

উঃ- উত্তরে ২৭ ডিগ্রি ১৩ মিনিট উত্তর অক্ষাংশ থেকে দক্ষিণে ২১ ডিগ্রি ২৫ মিনিট উত্তর অক্ষাংশ।

(১২) পশ্চিমবঙ্গের দ্রাঘিমাংশগত বিস্তার কিরূপ?

উঃ- পশ্চিমে ৮৫ ডিগ্রি ৫০ মিনিট পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে পূর্বে ৮৯ ডিগ্রি ৫০ মিনিট পূর্ব দ্রাঘিমা।

(১৩) পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে সীমানাযুক্ত বৃহত্তম প্রতিবেশী দেশের নাম কি?

উঃ- বাংলাদেশ।

(১৪) পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে সীমানাযুক্ত ক্ষুদ্রতম প্রতিবেশী দেশের নাম কি?

উঃ- ভুটান।

(১৫) পশ্চিমবঙ্গের উত্তরে অবস্থিত রাজ্যের নাম কি?

উঃ- সিকিম।

(১৬) কোন দেশের সাথে পশ্চিমবঙ্গের সীমানা সর্বাধিক বিস্তৃত?

উঃ- বাংলাদেশ (২২১৭ কিমি)।

🔘 Join Our Telegram Chanel – Click Here 🔘



-ঃআরও পড়ুনঃ–

🔵🔴 ভারতের বৃহত্তম, দীর্ঘতম ও উচ্চতম pdf- Click Here

🔵🔴 বিপরীত শব্দ pdf- Click Here

🔵🔴 কম্পিউটার ভিত্তিক প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here

🔵🔴 পরিবেশ বিদ্যা প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here

🔵🔴 বিভিন্ন ঘূর্ণিঝড়ের নাম ও নামকরণকারী দেশ pdf- Click Here

🔵🔴 সমোচ্চারিত শব্দ বা সমার্থক শব্দ pdf- Click Here

🔵🔴 বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সদর দপ্তর pdf- Click Here

🔵🔴 বছরের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিন pdf- Click Here

🔵🔴 100+ সাধারণ জ্ঞান প্রশ্নোত্তর pdf- click Here

🔵🔴 ইতিহাস গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর pdf- click Here

🔵🔴 WBCS preliminary practice set pdf- Click Here

🔵🔴 বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here

🔵🔴  ভূগোলের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর – Click Here 

🔵🔴  দৈনিক ১০টি স্পেশাল MCQ – Click Here

Note: পোস্ট টি অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ এ শেয়ার করুন।