Hello Students,
Wellcome to edu.bengaliportal.com চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা, edu.bengaliportal.com আজ আমরা নিয়ে এসেছি উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্নোত্তর কবিতা- শিকার | Shikar Questions Answers. প্রতিবছর বিভিন্ন পরীক্ষার যেমন CTET | WBTET | WBCS । MPTET | ATET| UPTET | Rajasthan PTET | TNTET | Karnataka TET | RTET | HTET| PSTET। BANK EXAM। ইত্যাদি পরীক্ষার বিভিন্ন প্রস্তুতি পত্র আপনাদের বিনামূল্যে দিয়ে এসেছি। তাই Ajjkal.com আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্নোত্তর কবিতা- শিকার | Shikar Questions Answers।
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্নোত্তর কবিতা- শিকার | Shikar Questions Answers
■ বিকল্পধর্মী প্রশ্নোত্তর:: [ মান- ১ ]
- “সুন্দরী বাদামী হরিণ”– বাদামী হরিণটি কার থেকে নিজেকে বাঁচাতে পেরেছিল?
(ক) চিতাবাঘিনীর হাত থেকে বাঁচাতে পেরেছিল (খ) মিশরের মানুষীর হাত থেকে বাঁচাতে পেরেছিল (গ) দেশোয়ালিদের হাত থেকে বাঁচাতে পেরেছিল (ঘ) মানুষের হাত থেকে বাঁচাতে পেরেছিল
উত্তর:- (ক) চিতাবাঘিনীর হাত থেকে বাঁচাতে পেরেছিল
- নদীর ঢেউয়ের বিশেষণ কোনটি?
(ক) তীক্ষ্ণ শীতল (খ) তরঙ্গায়িত ভাবে (গ) হিমশীতল ভাবে (ঘ) এলোমেলো ভাবে
উত্তর:- (ক) তীক্ষ্ণ শীতল
- “একটি তারা এখন আকাশে রয়েছে” – একটি তারা’-র সাথে কবি কীসের তুলনা করেছেন।
(ক) একটি ফুলের তুলনা করেছেন (খ) একটি মেয়ের তুলনা করেছেন (গ) একটি নদীর তুলনা করেছেন (ঘ) একটি গানের তুলনা করেছেন
উত্তর:- (খ) একটি মেয়ের তুলনা করেছেন
- জরায়ুর যে বিশেষণ কবিতায়_ত& ব্যবহার করা হয়েছে তা হলো-
(ক) হিমকুঞ্চিত (খ) লল) সুস্পষ্ট ও স্ফীত ভাবে (ঘ) সবুজাভ
উত্তর:- (ক) হিমকুঞ্চিত
- “নদীর তীক্ষ্ণ শীতল ঢেউয়ে সে নামল”– এই লাইনে কার কথা বলা হয়েছে?
(ক) চিতাবাঘিনীর কথা বলা হয়েছে (খ) সুন্দরী বাদামি হরিণের কথা বলা হয়েছে (গ) রোগা শালিকের কথা বলা হয়েছে (ঘ) দেশোয়ালিদের কথা বলা হয়েছে
উত্তর:- (খ) সুন্দরী বাদামি হরিণের কথা বলা হয়েছে
- “সূর্যের আলোয় তার রং কুকুমের মতো নেই আর” – তার রং কোন জিনিসের মতো হয়ে গিয়েছিল?
(ক) শুকনো পাতার ধূসর ইচ্ছার মতো হয়ে গিয়েছিল (খ) কচি বাতাবি লেবুর মতো সবুজ হয়ে গিয়েছিল (গ) রোগা শালিকের হৃদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছার মতো হয়ে গিয়েছিল (ঘ) নীল আকাশের মরা চাদের আলোর মতো হয়ে গিয়েছিল
উত্তর:- (গ) রোগা শালিকের হৃদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছার মতো হয়ে গিয়েছিল
- “একটা অদ্ভুত শব্দ”- এই ‘অদ্ভুত’ শব্দটি কীসের ছিল?
(ক) গাড়ির হর্নের শব্দ ছিল (খ) মানুষের কান্নার শব্দ ছিল (গ) পাতার মর্মর শব্দ ছিল (ঘ) বন্দুক থেকে গুলি ছোড়ার শব্দ ছিল
উত্তর:- (ঘ) বন্দুক থেকে গুলি ছোড়ার শব্দ ছিল
- সবুজ সুগন্ধি ঘাসকে তুলনা করা হয়েছে কীসের সাথে?
(ক) পাকা বাতাবি লেবুর সাথে (খ) কচি বাতাবি লেবুর সাথে (গ) পাতি লেবুর সাথে (ঘ) কমলালেবুর সাথে
উত্তর:- (খ) কচি বাতাবি লেবুর সাথে
- ত্রাসমুক্ত হরিণের শরীর -এর বিশেষণ হিসেবে কী ব্যবহার করা হয়েছে?
(ক) নিদ্রা নিপুণ ভাব (খ) সতেজ সবুজ ভাব (গ) ঘুমহীন ক্লান্ত বিহ্বল (ঘ) বিনিদ্র শান্ত ভাব
উত্তর:- (গ) ঘুমহীন ক্লান্ত বিহ্বল
- কবিতায় নীল মদের গেলাসে কী রাখা হয়েছিল?
(ক) রুপো রাখা হয়েছিল (খ) সোনা রাখা হয়েছিল (গ) প্রবাল রাখা হয়েছিল (ঘ) মুক্তা রাখা হয়েছিল
উত্তর:- (ঘ) মুক্তা রাখা হয়েছিল
- “সারারাত মাঠে আগুন জ্বেলেছে”— কারা আগুন জ্বালিয়ে ছিল?
(ক) প্রবাসীরা জ্বালিয়ে ছিল (খ) অতিথিবৃন্দ জ্বালিয়ে ছিল (গ) দেশোয়ালিরা জ্বালিয়ে ছিল (ঘ) বনবাসীরা জ্বালিয়ে ছিল
উত্তর:- (গ) দেশোয়ালিরা জ্বালিয়ে ছিল
- “হিমের রাতে শরীর উষ্ণ রাখবার জন্য দেশোয়ালিরা সারারাত মাঠে”— কী করছিল?
(ক) গান করছিল (খ) নাচ করছিল (গ) খেলা করছিল (ঘ) আগুন জ্বেলেছিল।
উত্তর:- (ঘ) আগুন জ্বেলেছিল
- দেশোয়ালিদের আগুনকে কোনটি নিষ্প্রভ করে দিয়েছিল?
(ক) সিগারেটের ধোঁয়া নিষ্প্রভ করে দিয়েছিল (খ) সূর্যের আলো নিষ্প্রভ করে দিয়েছিল (গ) টর্চের আলো নিষ্প্রভ করে দিয়েছিল (ঘ) হরিণের মৃত্যু নিষ্প্রভ করে দিয়েছিল
উত্তর:- (খ) সূর্যের আলো নিষ্প্রভ করে দিয়েছিল
■ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর:: [ মান- ১ ]
- “একটা অদ্ভুত শব্দ’– শব্দটিকে ‘অদ্ভুত’ বলার কারণ কী ছিল?
উত্তর:- প্রাকৃতিক অরণ্য পরিবেশে বন্দুকের গুলির শব্দকে এখানে ‘অদ্ভুত’ বলা হয়েছে। বনের মধ্যে বন্যেরাই যেখানে সুন্দর, সেখানে বন্দুকের গুলির শব্দ নৃশংসতার পরিচয়বাহী বলেই শব্দটিকে ‘অদ্ভুত’ বলা হয়েছে।
- “নিস্পন্দ নিরপরাধ ঘুম” বলতে এই কবিতায় কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর:- হরিণটা শিকারিদের বন্দুকের গুলিতে প্রাণ হারানোর পর তার নিথর দেহটাকে বোঝানোর জন্য ‘নিস্পন্দ নিরপরাধ ঘুম’ এই উপমাটি ব্যবহৃত হয়েছে।
- ‘সুন্দর বাদামী হরিণ’ চিতাবাঘিনীর হাত থেকে হরিণটি নিজেকে বাঁচাতে কোন কোন বনে ঘুরে বেড়িয়েছিল ?
উত্তর:- হরিণটি সারারাত চিতাবাঘিনীর হাত থেকে নিজেকে বাঁচাতে নক্ষত্রহীন মেহগনির বনের মধ্যে অন্ধকারে সুন্দরীর বন থেকে অর্জুনের বনে ঘুরে বেড়িয়েছিল।
- হরিণের শরীরটা ঘুমহীন ক্লান্ত বিহুল ছিল কী কারণে?
উত্তর:- সারারাত চিতাবাঘিনীর হাত থেকে নিজেকে বাঁচানোর জন্য হরিণটা বন থেকে বনান্তরে ঘুরে বেড়িয়েছে। এভাবে সারারাত পরিশ্রমের কারণে হরিণের শরীরটা ‘ঘুমহীন ক্লান্ত বিহুল’ হয়েছিল।
- “আগুন জ্বলল আবার”– কেমন আগুন, কখন জ্বালানো হয়েছিল ?
উত্তর:- শীতের রাতে শরীর ‘উষ্ণ’ রাখার জন্য দেশোয়ালিরা সারা রাত আগুন জ্বালিয়েছিল। সে আগুন ছিল মোরগফুলের মতো লাল।
- “রোগা শালিকের হদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছা” “বিবর্ণ ইচ্ছা” বলতে কবিতায় কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর:- দেশোয়ালিদের প্রজ্বলিত আগুন ভোরের আলোয় ক্রমশ বিবর্ণ হয়ে আসছিল। মুমূর্ষ ও অসুস্থ শালিক পাখির শীর্ণকায় চেহারা এবং তার নৈরাশ্যের মতোই বিবর্ণতাকে বোঝানো হয়েছে।
- “একটা অদ্ভুত শব্দ”- এই ‘অদ্ভুত’ শব্দটি কীসের ছিল?
(ক) গাড়ির হর্নের শব্দ ছিল (খ) মানুষের কান্নার শব্দ ছিল (গ) পাতার মর্মর শব্দ ছিল (ঘ) বন্দুক থেকে গুলি ছোড়ার শব্দ ছিল
উত্তর:- (ঘ) বন্দুক থেকে গুলি ছোড়ার শব্দ ছিল
- সবুজ সুগন্ধি ঘাসকে তুলনা করা হয়েছে কীসের সাথে?
(ক) পাকা বাতাবি লেবুর সাথে (খ) কচি বাতাবি লেবুর সাথে (গ) পাতি লেবুর সাথে (ঘ) কমলালেবুর সাথে
উত্তর:- (খ) কচি বাতাবি লেবুর সাথে
- ত্রাসমুক্ত হরিণের শরীর -এর বিশেষণ হিসেবে কী ব্যবহার করা হয়েছে?
(ক) নিদ্রা নিপুণ ভাব (খ) সতেজ সবুজ ভাব (গ) ঘুমহীন ক্লান্ত বিহ্বল (ঘ) বিনিদ্র শান্ত ভাব
উত্তর:- (গ) ঘুমহীন ক্লান্ত বিহ্বল
- কবিতায় নীল মদের গেলাসে কী রাখা হয়েছিল?
(ক) রুপো রাখা হয়েছিল (খ) সোনা রাখা হয়েছিল (গ) প্রবাল রাখা হয়েছিল (ঘ) মুক্তা রাখা হয়েছিল
উত্তর:- (ঘ) মুক্তা রাখা হয়েছিল
- “সারারাত মাঠে আগুন জ্বেলেছে”— কারা আগুন জ্বালিয়ে ছিল?
(ক) প্রবাসীরা জ্বালিয়ে ছিল (খ) অতিথিবৃন্দ জ্বালিয়ে ছিল (গ) দেশোয়ালিরা জ্বালিয়ে ছিল (ঘ) বনবাসীরা জ্বালিয়ে ছিল
উত্তর:- (গ) দেশোয়ালিরা জ্বালিয়ে ছিল
- “হিমের রাতে শরীর উষ্ণ রাখবার জন্য দেশোয়ালিরা সারারাত মাঠে”— কী করছিল?
(ক) গান করছিল (খ) নাচ করছিল (গ) খেলা করছিল (ঘ) আগুন জ্বেলেছিল।
উত্তর:- (ঘ) আগুন জ্বেলেছিল
- দেশোয়ালিদের আগুনকে কোনটি নিষ্প্রভ করে দিয়েছিল?
(ক) সিগারেটের ধোঁয়া নিষ্প্রভ করে দিয়েছিল (খ) সূর্যের আলো নিষ্প্রভ করে দিয়েছিল (গ) টর্চের আলো নিষ্প্রভ করে দিয়েছিল (ঘ) হরিণের মৃত্যু নিষ্প্রভ করে দিয়েছিল
উত্তর:- (খ) সূর্যের আলো নিষ্প্রভ করে দিয়েছিল
■ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর:: [ মান- ১ ]
- “একটা অদ্ভুত শব্দ’– শব্দটিকে ‘অদ্ভুত’ বলার কারণ কী ছিল?
উত্তর:- প্রাকৃতিক অরণ্য পরিবেশে বন্দুকের গুলির শব্দকে এখানে ‘অদ্ভুত’ বলা হয়েছে। বনের মধ্যে বন্যেরাই যেখানে সুন্দর, সেখানে বন্দুকের গুলির শব্দ নৃশংসতার পরিচয়বাহী বলেই শব্দটিকে ‘অদ্ভুত’ বলা হয়েছে।
- “নিস্পন্দ নিরপরাধ ঘুম” বলতে এই কবিতায় কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর:- হরিণটা শিকারিদের বন্দুকের গুলিতে প্রাণ হারানোর পর তার নিথর দেহটাকে বোঝানোর জন্য ‘নিস্পন্দ নিরপরাধ ঘুম’ এই উপমাটি ব্যবহৃত হয়েছে।
- ‘সুন্দর বাদামী হরিণ’ চিতাবাঘিনীর হাত থেকে হরিণটি নিজেকে বাঁচাতে কোন কোন বনে ঘুরে বেড়িয়েছিল ?
উত্তর:- হরিণটি সারারাত চিতাবাঘিনীর হাত থেকে নিজেকে বাঁচাতে নক্ষত্রহীন মেহগনির বনের মধ্যে অন্ধকারে সুন্দরীর বন থেকে অর্জুনের বনে ঘুরে বেড়িয়েছিল।
- হরিণের শরীরটা ঘুমহীন ক্লান্ত বিহুল ছিল কী কারণে?
উত্তর:- সারারাত চিতাবাঘিনীর হাত থেকে নিজেকে বাঁচানোর জন্য হরিণটা বন থেকে বনান্তরে ঘুরে বেড়িয়েছে। এভাবে সারারাত পরিশ্রমের কারণে হরিণের শরীরটা ‘ঘুমহীন ক্লান্ত বিহুল’ হয়েছিল।
- “আগুন জ্বলল আবার”– কেমন আগুন, কখন জ্বালানো হয়েছিল ?
উত্তর:- শীতের রাতে শরীর ‘উষ্ণ’ রাখার জন্য দেশোয়ালিরা সারা রাত আগুন জ্বালিয়েছিল। সে আগুন ছিল মোরগফুলের মতো লাল।
- “রোগা শালিকের হদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছা” “বিবর্ণ ইচ্ছা” বলতে কবিতায় কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর:- দেশোয়ালিদের প্রজ্বলিত আগুন ভোরের আলোয় ক্রমশ বিবর্ণ হয়ে আসছিল। মুমূর্ষ ও অসুস্থ শালিক পাখির শীর্ণকায় চেহারা এবং তার নৈরাশ্যের মতোই বিবর্ণতাকে বোঝানো হয়েছে।
- “নদীর তীক্ষ্ণ শীতল ঢেউয়ে সে নামল”– কে নদীর তীক্ষ্ণ শীতল ঢেউয়ে নেমেছিল?
উত্তর:- সুন্দর বাদামি রংয়ের হরিণটি ঘুমহীন ক্লান্ত শরীরকে আবেশ দেওয়ার জন্য নদীর তীক্ষ্ণ শীতল ঢেউয়ে নেমে পড়েছিল।
- “এখনও আগুন জ্বলছে তাদের” কারা এবং কেন আগুন জ্বালিয়েছে?
উত্তর:- দেশোয়ালিরা শীতের রাতে শরীর উষ্ণ রাখবার জন্য সারারাত ধরে মাঠে আগুন জ্বালিয়ে রেখেছিল।
- ভোরের আকাশের তারার জন্য কবি কবিতার মধ্যে কোন কোন উপমা ব্যবহার করেছেন?
উত্তর:- পল্লিগ্রামের লজ্জাশীলা বাসরঘরের ‘গোধূলি-মদির’ মেয়েটির কুণ্ঠার সঙ্গে নীল মদের গ্লাসে রাখা প্রায় হাজার বছর আগে মিশরের মানুষের বুকের মুক্তার দ্যতিহীনতার তুলনা করা করেছেন।
- “তেমনি একটি তারা আকাশে জ্বলছে এখনও।” কবিতায় একটি তারা আকাশে কীসের মতো জ্বলছিল?
উত্তর:- প্রায় হাজার হাজার বছর পূর্বে এক রাতে মিশরের মানুষী তার বুকের থেকে যে মুক্তা কবির নীল মদের গ্লাসে রেখেছিল, ঠিক সেভাবে একটি তারা এখনো আকাশে জ্বলছিল।
- “সোনার বর্ষার মতো জেগে ওঠে”– সোনার বর্ষার মতো জেগে উঠে কে, কী করতে চেয়েছিল?
উত্তর:- ভোরের নতুন সূর্যের আলোর ছটায় হরিণটা সোনার বর্ষার মতো জেগে ওঠে ‘সাহসে সাধে সৌন্দর্যে অন্য হরিণদের চমক লাগিয়ে দিতে চেয়েছিল।
- এই ভোরের জন্য অপেক্ষা করছিল!” কে, কেন ভোর হওয়ার জন্য অপেক্ষা করছিল?
উত্তর:- সুন্দর বাদামি হরিণ অরণ্য প্রকৃতিতে চিতাবাঘিনীর হাত থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য ভোরের অপেক্ষায় ছিল।
❏ General Knowledge – Click Here
❏ Job Notification – Click Here
❏ Online Mock Test Quiz – Click Here
Note: পোস্ট টি অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ এ শেয়ার করুন।