Hello Students,
Wellcome to www.edu.bengaliportal.com চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা, edu.bengaliportal.com আজ আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি Rules for writing essays. প্রতিবছর বিভিন্ন পরীক্ষার যেমন CTET | WBTET | WBCS । MPTET | ATET| UPTET | Rajasthan PTET | TNTET | Karnataka TET | RTET | HTET| PSTET। BANK EXAM। ইত্যাদি পরীক্ষার বিভিন্ন প্রস্তুতি পত্র আপনাদের বিনামূল্যে দিয়ে এসেছি। তাই edu.bengaliportal.com আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে প্রবন্ধ রচনা লেখার নিয়মাবলি || Rules for writing essays ||. নিচে Solved Question Paper practice set টি যত্নসহকারে পড়ুন ও পরীক্ষার জন্য চূড়ান্তভাবে প্রস্তুত হয়ে যান। এই প্রবন্ধ রচনা লেখার নিয়মাবলি || Rules for writing essays || টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে এই পোস্টটির নীচে যান এবং ডাউনলোড করুন।
🔘 Join Our Telegram Chanel – Click Here 🔘
[pdf টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে নিচের লিঙ্কে Click করুন]
প্রবন্ধ রচনা লেখার নিয়মাবলি || Rules for writing essays
সাহিত্যে ভাব প্রকাশের শিল্প-মাধ্যম বহুবিধ। গল্প, উপন্যাস, নাটক, কবিতা, প্রবন্ধ, আরও কত কী। প্রতিটির আছে নিজস্ব রীতি, বৈশিষ্ট্য ও শিল্পরূপ। প্রবন্ধ সেদিক থেকে সাহিত্যের একটি বিশিষ্ট ও স্বতন্ত্র শিল্পরীতি।
কোনো বিষয়গত মননশীল ভাব কিংবা তথ্য বা তত্ত্ব উপযুক্ত ভাষার মাধ্যমে যুক্তি পরম্পরায় সুসংহতভাবে প্রকাশিত হয়ে শিল্পরূপ লাভ করলে, আমরা তাকে বলি প্রবন্ধ। অবশ্য প্রবন্ধ যে সবসময় মননশীল ও যুক্তিধর্মী হয় তা নয়, অনুভূতিপ্রধান, আবেগধর্মী, বুদ্ধিদীপ্ত কিংবা অন্তরঙ্গ চিন্তাধর্মীও হতে পারে। তবে ব্যক্তিভেদে প্রকাশভঙ্গি, পরিবেশন রীতি, যুক্তি প্রয়োগের পদ্ধতি, বিশ্লেষণী ক্ষমতা প্রভৃতি ভিন্ন ভিন্ন হয় বলে একই বিষয়ের প্রবন্ধ বিভিন্ন লেখকের রচনায় ভিন্ন ভিন্ন শিল্পশৈলীতে প্রকাশিত হয়। যে-কোনো রচনায় রচয়িতার ব্যক্তি-স্বাতন্ত্র্যই সুস্পষ্টভাবে ধরা পড়ে।
কোনো বাঁধা-ধরা নিয়ম-নির্দেশ অনুসরণ করে উন্নতমানের শিল্প সৃষ্টি হয় না। প্রতিভাবান প্রবন্ধকারেরা নিয়ম-নির্দেশের তোয়াক্কা না করে আপন প্রতিভাশক্তির বলে অভূতপূর্ব শিল্প সৃষ্টির নজির রাখেন। তবে স্বীকার করতেই হবে, তাঁদের দীর্ঘ অনুশীলনের ফলে অর্জিত নৈপুণ্যের স্বাক্ষর থাকে প্রবন্ধের প্রতিটি ছত্রে।
অনুশীলন চিন্তার গভীরতা আনে, যুক্তি প্রয়োগের ক্ষমতাকে বাড়ায়, পরিমিতিবোধ জন্মিয়ে দেয়, সুসংহতভাবে বক্তব্য পরিবেশনের ক্ষমতা গড়ে, উপযুক্ত ভাষা ব্যবহারের নৈপুণ্য এনে দেয়। এজন্য প্রতিটি শিক্ষার্থীর প্রবন্ধ রচনার নিয়মিত অনুশীলন অত্যাবশ্যক। আর এই উদ্দেশ্যে প্রাথমিকভাবে কিছু নিয়ম-নির্দেশ অবশ্য-অনুসরণীয় :
[ক] প্রবন্ধের থাকে প্রধান তিনটি অঙ্গ-ভূমিকা, মূল বক্তব্য বিষয়, উপসংহার। প্রদত্ত বিষয়টি হাতে পেলেই সবার আগে বিষয়টিকে এই তিন প্রধান ভাগে ভাগ করে নিতে হয়।
[খ] ভূমিকা প্রবন্ধের প্রস্তাবনা অংশ। প্রবন্ধের মূল বিষয়ে পৌঁছানোর প্রবেশদ্বার। সেজন্য ভূমিকা অংশের উপর মূল বিষয়গত ভাবের প্রতিফলন এমনভাবে হওয়া দরকার, যাতে প্রবন্ধের মূল বিষয়ে উত্তরণের দ্বার তো খুলে যাবেই, সেই সঙ্গে বিষয়টি হৃদয়গ্রাহী হয়ে পাঠকের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে। ভূমিকা অপ্রাসঙ্গিক ও অনাবশ্যক বাগ্বাহুল্য দোষে দুষ্ট না হয় সেদিকে লক্ষ রাখতে হয়।
[গ] মূল বক্তব্য বিষয় পরিবেশনের আগে বিষয়টিকে প্রয়োজনীয় সংকেত (Point) -এ ভাগ করে নিতে হয়। সংকেত-সূত্রের পারম্পর্য রক্ষা করে প্রবন্ধ-অবয়বকে সুসংহতভাবে গড়ে তুলতে হয়। প্রতিটি সংকেতের কতখানি বিস্তার হবে তার নির্দিষ্ট মাপ-জোক নেই। তবে প্রতিটি সংকেতের উপর প্রয়োজনীয় গুরুত্ব দিয়ে আলোচনা করতে হবে।
[ঘ] উপসংহার প্রবন্ধের সমাপ্তি অংশ। সূচনার মতো সমাপ্তিরও আছে সমান গুরুত্ব। নদী যেমন উৎসদ্বার থেকে যাত্রা করে গতিপথের নানা বৈচিত্র্য পিছনে ফেলে, মোহানায় এসে বিশাল জলরাশির মধ্যে নিজেকে নিঃশেষে লীন করে দিয়ে দীর্ঘ পথপরিক্রমণকে সার্থক করে, প্রবন্ধের ভাববস্তু তেমনি ভূমিকার উৎসদ্বার থেকে ক্রমাগ্রগতি ও ক্রমবিকাশের ধারা বহন করে উপসংহারে এসে একটি ভাবব্যঞ্জনা সৃষ্টি করে সমাপ্তির ছেদ-রেখা টানে। প্রবন্ধে লেখকের ব্যক্তিগত অভিমত প্রকাশের যথেষ্ট অবকাশ থাকে। উপসংহারে একদিকে যেমন আলোচনার সিদ্ধান্তে উপনীত হন লেখক, অপরদিকে তেমনি লেখকের নিজস্ব অভিমতের কিংবা আশা-আকাঙ্ক্ষার সার্থক প্রতিফলন ঘটে।
[ঙ] যুক্তি, মনন, তথ্য বা তত্ত্বেরও পরিমাণ হবে প্রবন্ধের বিষয় অনুযায়ী। পরিমাণাতিরিক্ত বাহুল্য উৎকৃষ্ট রচনার পরিপন্থী। অনুশীলনের দ্বারা রচয়িতাকে এই পরিমিতিবোধ অধিগত করতে হয়।
[চ] প্রবন্ধের ভাষা হয় বিষয়ানুগ। চিন্তাশীল মননধর্মী প্রবন্ধের ভাষা স্বাভাবিকভাবে গুরুগম্ভীর হয়, লঘু আবেগধর্মী প্রবন্ধের জন্য ভাষা হয় আবেগপ্রবণ, তবে অনাবশ্যক বাগাহুল্য যাতে প্রবন্ধের ক্ষতি না করে সেদিকে সতর্ক হতে হয়।
[ছ] চলিত কিংবা সাধুর মধ্যে যে কোনো একটি ভাষা মাধ্যম গ্রহণ করতে হয়। তাও বিষয়ানুগ হলে ভালো হয়। তবে চলিত-সাধুর মিশ্রণ পরিত্যাজ্য।
[জ] নির্ভুল বানান ও নির্ভুল বাক্যগঠন প্রবন্ধকে উন্নতমানের করে। সেজন্য ওই বিষয়েও যত্নবান হতে হয়।
[ঝ] প্রবন্ধে যুক্তি প্রদর্শন কিংবা প্রমাণ প্রতিষ্ঠার জন্যে অন্য উৎকৃষ্ট রচনা থেকে উদ্ধৃতির অবকাশ আছে, তবে সে ক্ষেত্রেও লক্ষ রাখতে হয় প্রয়োজনীয় পরিমাপের দিকে। ঘন ঘন ও বড়ো বড়ো উদ্ধৃতি প্রবন্ধের স্বাভাবিক প্রকাশকে ব্যাহত না করে।
🔘 Join Our Telegram Chanel – Click Here 🔘
🔵🔴 ভারতের বৃহত্তম, দীর্ঘতম ও উচ্চতম pdf- Click Here
🔵🔴 বিপরীত শব্দ pdf- Click Here
🔵🔴 কম্পিউটার ভিত্তিক প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here
🔵🔴 পরিবেশ বিদ্যা প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here
🔵🔴 বিভিন্ন ঘূর্ণিঝড়ের নাম ও নামকরণকারী দেশ pdf- Click Here
🔵🔴 সমোচ্চারিত শব্দ বা সমার্থক শব্দ pdf- Click Here
🔵🔴 বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সদর দপ্তর pdf- Click Here
🔵🔴 বছরের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিন pdf- Click Here
🔵🔴 100+ সাধারণ জ্ঞান প্রশ্নোত্তর pdf- click Here
🔵🔴 ইতিহাস গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর pdf- click Here
🔵🔴 WBCS preliminary practice set pdf- Click Here
🔵🔴 বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here
🔵🔴 ভূগোলের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর – Click Here
🔵🔴 দৈনিক ১০টি স্পেশাল MCQ – Click Here
Note: পোস্ট টি অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ এ শেয়ার করুন।