Hello Students,
Wellcome to edu.bengaliportal.com চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা, edu.bengaliportal.com আজ আমরা নিয়ে এসেছি Role of Technology in Education Question Answer. প্রতিবছর বিভিন্ন পরীক্ষার যেমন CTET | WBTET | WBCS । MPTET | ATET| UPTET | Rajasthan PTET | TNTET | Karnataka TET | RTET | HTET| PSTET। BANK EXAM। ইত্যাদি পরীক্ষার বিভিন্ন প্রস্তুতি পত্র আপনাদের বিনামূল্যে দিয়ে এসেছি। তাই edu.bengaliportal.com আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে শিক্ষায় প্রযুক্তি ভূমিকা প্রশ্নোত্তর | Role of Technology in Education Question Answer। এই শিক্ষায় প্রযুক্তি ভূমিকা প্রশ্নোত্তর | Role of Technology in Education Question Answer || এটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে এই পোস্টটির নীচে যান এবং ডাউনলোড করুন।
🔘 Join Our Telegram Chanel – Click Here 🔘
শিক্ষায় প্রযুক্তি ভূমিকা প্রশ্নোত্তর | Role of Technology in Education Question Answer
- শিক্ষাপ্রযুক্তি যে কাজে ব্যবহৃত হয় –
(A) পাঠক্রম নির্দিষ্টকরণে /
(B) শিক্ষা শিখন প্রক্রিয়া /
(C) মূল্যায়নে /
(D) উপরের সবক’টি ।
Ans: (D) উপরের সবক’টি ।
- রাউনট্রা ( Rowntra , 1973 ) শিক্ষাপ্রযুক্তির প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করেছেন—
(A) তিনটি /
(B) চারটি /
(C) পাঁচটি /
(D) সাতটি ।
Ans: (B) চারটি /
- ‘ শিক্ষাপ্রযুক্তির ’ উদাহরণ হলো—
(A) পরিকল্পিত শিখন /
(B) অনুশিখন /
(C) তন্ত্র বা সিস্টেম হিসেবে শিক্ষা /
(D) উপরের সবক’টি ।
Ans: (D) উপরের সবক’টি ।
- বর্তমানে যে ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রযুক্তির গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার লক্ষ করা যায়–
(A) অনুশিক্ষণ /
(B) শিক্ষণ মডেল /
(C) স্বয়ংশিখন /
(D) উপরের সবক’টি ।
Ans: (D) উপরের সবক’টি ।
- শিক্ষাপ্রযুক্তিভিত্তিক বিষয় হলো—
(A) শিক্ষার বিকাশ /
(B) পরিকল্পিত শিক্ষণ /
(C) শিক্ষা নির্দেশনা /
(D) উপরের সবক’টি ।
Ans: (C) শিক্ষা নির্দেশনা
- শুদ্ধ হার্ডওয়্যারের উদাহরণ হলো—
(A) কমপ্যাক্ট ডিস্ক /
(B) ভিডিও ক্যাসেট ।
(C) কম্পিউটার /
(D) উপরের সবক’টি ।
Ans: (D) উপরের সবক’টি ।
- এর মধ্যে কোনটি সফটওয়্যার ?
(A) ওভার হেড প্রজেক্টর /
(B) টিভি /
(C) কম্পিউটার /
(D) কম্পিউটার ডিস্ক ।
Ans: (D) কম্পিউটার ডিস্ক ।
- বর্তমানে প্রথাগত শিক্ষার ক্ষেত্রে কম্পিউটার শিক্ষা শুরু হওয়া উচিত—
(A) প্রাকৃপ্রাথমিক স্তর থেকে /
(B) নিম্ন প্রাথমিক স্তর থেকে /
(C) উচ্চ মাধ্যমিক স্তর থেকে /
(D) নিম্ন মাধ্যমিক স্তর থেকে ।
Ans: (B) নিম্ন প্রাথমিক স্তর থেকে /
- বর্তমানে শিক্ষাপ্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়—
(A) জ্ঞান সংগ্রহে /
(B) জ্ঞান সরবরাহে /
(C) জ্ঞানের মূল্যায়নে /
(D) উপরের সবক’টি ।
Ans: (D) উপরের সবক’টি ।
- ভাষা পরীক্ষাগারের লক্ষ্য কী ?
(A) সঠিকভাবে শুনতে ও বলতে শেখা /
(B) সঠিকভাবে শুনতে, বলতে ও লিখতে শেখা /
(C) সঠিকভাবে শুনতে, বলতে ও পাঠ করতে শেখা /
(D) সঠিকভাবে শুনতে ও পাঠ করতে শেখা ।
Ans: (A) সঠিকভাবে শুনতে ও বলতে শেখা /
- টিচিং মেশিনের সুবিধা কী ?
(A) শিক্ষকের অভাব পূরণ করতে পারে /
(B) শিক্ষকের কঠোর শাস্তির সম্মুখীন হতে হয় না /
(C) শিক্ষকের কোনো প্রয়োজন হয় না । /
(D) শিক্ষকের পক্ষপাতিত্ব থেকে মুক্ত হওয়া যায়
Ans: (A) শিক্ষকের অভাব পূরণ করতে পারে
- CIET- এর পুরো কথাটি হলো—
(A) সেন্ট্রাল ইনস্টিটিউট অব এডুকেশনাল অ্যান্ড টিচিং /
(B) সেন্ট্রাল ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং টেকনোলজি /
(C) সেন্ট্রাল ইনস্টিটিউট অব ইংলিশ টিচিং /
(D) সেন্টাল ইনস্টিটিউট অব এডুকেশন
টেকনোলজি ।
Ans: (D) সেন্টাল ইনস্টিটিউট অব এডুকেশন
টেকনোলজি ।
- শিক্ষাপ্রযুক্তির সীমাবদ্ধতা হলো—
(A) প্রচুর অর্থের বিনিয়োগ /
(B) শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের ঘাটতি /
(C) রক্ষণাবেক্ষণের অভাব /
(D) উপরের সবক’টি
Ans: (D) উপরের সবক’টি
- পরিকল্পিত শিখনের গুরুত্বপূর্ণ দিক কোনটি ? (A) ফ্রেম প্রস্তুত করা /
(B) শিক্ষার্থীর সক্রিয়তা /
(C) ফিডব্যাক সরবরাহ /
(D) উপরের সবক’টি ।
Ans: (D) উপরের সবক’টি ।
- শিক্ষাপ্রযুক্তির উদ্দেশ্যগুলিকে কয় ভাগে ভাগ করা যায় ?
(A) চার ভাগে /
(B) তিন ভাগে /
(C) দুই ভাগে /
(D) অসংখ্য ভাগে ।
Ans: (C) দুই ভাগে /
- শিক্ষাতন্ত্রে ইনপুট কী ?
Ans: শিক্ষাতন্ত্রে ইনপুট বলতে মানবসম্পদ (শিক্ষার্থী সম্পর্কিত তথ্য), আর্থিক সম্পদ ইত্যাদিকে বোঝায়।
- শিক্ষাতন্ত্রে আউটপুট কী ?
Ans: শিক্ষাতন্ত্রে আউটপুট হলো নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর উন্নত পারদর্শিতা।
- ভাষা পরীক্ষাগারের প্রয়োজনীয়তা কী ?
Ans: ভাষা বিশেষত বিদেশি ভাষা সঠিকভাবে শোনা, বলা এবং উচ্চারণ করতে শেখার জন্য ভাষা পরীক্ষাগারের প্রয়োজন।
- UNESCO- এর মতানুযায়ী ICT- র একটি উদ্দেশ্য কী ?
Ans: ICT- র উদ্দেশ্য তথ্য, যোগাযোগ, সামাজিক ক্ষমতার উপর গুরুত্ব প্রদান করা।
- প্রযুক্তির একটি সংজ্ঞা উল্লেখ করো।
Ans: প্রযুক্তি বলতে বোঝায় ব্যবহারিক উদ্দেশ্যে (যেমন – সমস্যা) বিজ্ঞানের জ্ঞান 504 ও 500 প্রয়োগ করা।
- শিক্ষাপ্রযুক্তি কী ?
Ans: শিক্ষা বিষয়ক বৈজ্ঞানিক জ্ঞান যা বাস্তব শিখন পরিস্থিতিতে কাজে লাগানো হয় তাকে শিক্ষাপ্রযুক্তি বলে।
- শিক্ষাবিজ্ঞানে প্রযুক্তি বলতে কী বোঝায় ?
Ans: শিক্ষার বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রযুক্তির প্রয়োগ, বিশেষ করে বৈদ্যুতিক উপকরণ ব্যবহার করাকে প্রযুক্তি বলে।
- প্রযুক্তিবিদ্যার চারটি সমস্যা উল্লেখ করো।
Ans: প্রযুক্তিবিদ্যার চারটি সমস্যা এইরূপ – 1. আর্থিক অভাব; 2. চাহিদা ও জোগানের মধ্যে সামঞ্জস্যহীনতা; 3. আধুনিকীকরণে ব্যর্থতা; 4. কুশলী শিক্ষকের অভাব।
- প্রযুক্তিবিদ্যার সমস্যাগুলি সমাধানের কয়েকটি উপায় চিহ্নিত করো।
Ans: প্রযুক্তিবিদ্যার সমস্যা সমাধানের বিভিন্ন উপায়ের মধ্যে আছে – আর্থিক অনুদান; শিক্ষক প্রশিক্ষণ; আদর্শ পাঠক্রম; আধুনিক যন্ত্রাদির সঙ্গে শিক্ষার্থীদের পরিচিতি।
- শিক্ষায় শিক্ষাপ্রযুক্তির একটি অবদান লেখো।
Ans: ব্যক্তি ও সমাজের চাহিদার ভিত্তিতে শিক্ষার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য স্থিরীকরণে শিক্ষাপ্রযুক্তি বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
- শিক্ষাপ্রযুক্তিবিদ্যার যেকোনো চারটি সুবিধা সংক্ষেপে আলোচনা করো।
Ans: শিক্ষাপ্রযুক্তি : শিক্ষা বিষয়ক বৈজ্ঞানিক জ্ঞান যা বাস্তব শিখন পরিস্থিতিতে কাজে লাগানো হয় তাকে শিক্ষাপ্রযুক্তি বলে।
শিক্ষাপ্রযুক্তির সুবিধা : শিক্ষাক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রযুক্তি ক্রমশ অপরিহার্য হয়ে উঠছে। শিক্ষাপ্রযুক্তির সুবিধা নীচে আলোচিত হলো
শিক্ষার লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও শিক্ষাপ্রযুক্তি : শিক্ষার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নির্ধারণে শিক্ষাপ্রযুক্তির ভূমিকা অনেক। বর্তমানে শিক্ষার্থীদের শৈশবকাল থেকেই কম্পিউটারের প্রাথমিক পাঠগ্রহণ করানো হচ্ছে। এটা শিক্ষাপ্রযুক্তিরই অঙ্গ।
পাঠক্রম পরিকল্পনা ও শিক্ষাপ্রযুক্তি : শিক্ষার্থীদের উপযোগী যথাযথ পাঠক্রম পরিকল্পনায় শিক্ষাপ্রযুক্তি সহায়তা করে। আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থায় পাঠক্রম পরিকল্পনার নানা মডেল শিক্ষাপ্রযুক্তির অবদান।
মূল্যায়ন : শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রযুক্তির বিশেষ অবদান রয়েছে। যেমন— বহুবিকল্পভিত্তিক প্রশ্নের উত্তর মূল্যায়ন করে নম্বর দেওয়া, মার্কশিট প্রস্তুত করা ও ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফলপ্রকাশ করা শিক্ষাপ্রযুক্তির জন্যই সম্ভব হয়েছে।
শিক্ষা প্রশাসন ও শিক্ষাপ্রযুক্তি : স্কুল – কলেজের গ্রন্থাগারগুলিতে শিক্ষাপ্রযুক্তির ব্যবহার করা হচ্ছে। এছাড়া স্কুল – কলেজের প্রশাসনিক নানা কর্মসূচির ক্ষেত্রেও শিক্ষাপ্রযুক্তির ব্যবহার হচ্ছে। এক্ষেত্রে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ওয়েসাইটের মাধ্যমে সার্বিক তথ্য জানা যাচ্ছে।
- শিক্ষাপ্রযুক্তির শ্রেণিবিভাগ করো। পরিকল্পিত শিখন কাকে বলে ?
Ans: শিক্ষাপ্রযুক্তির শ্রেণিবিভাগ : নানাভাবে শিক্ষাপ্রযুক্তির শ্রেণিবিভাজন করা যায়। ম্যাকেঞ্জি ও অন্যরা তথ্যের উৎসের ভিত্তিতে শিক্ষাপ্রযুক্তির শ্রেণিবিভাগ করেছেন। যেমন— 1) ভাষা পরীক্ষাগার, 2) টিচিং মেশিন, 3) দূরদর্শন, 4) পরিকল্পিত শিখন উপকরণ।
পরিকল্পিত শিখন : পরিকল্পিত শিখন এমন একটি কৌশল যেখানে বিষয়বস্তুকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত করে প্রশ্ন করা হয়। এর উদ্দেশ্য হলো ভুল করার সম্ভাবনা ন্যূনতম করা। এখানে ছোটো ছোটো অংশে বিভক্ত শিখনের বিষয়বস্তু (ফ্রেম) -কে নির্দিষ্ট যৌগিক ক্রমে সাজানো হয়। এভাবে প্রস্তুত ফ্রেমগুলিকে নির্দিষ্ট কৌশলের সাহায্যে টিচিং মেশিন বা পুস্তকাকারে প্রকাশ করা হয়। ছাত্র – ছাত্রীরা প্রথম ফ্রেমটি পাঠ করে নির্দিষ্ট প্রশ্নের উত্তর দেয়। এই উত্তর ঠিক না ভুল তা ‘ফিডব্যাক’– এর মাধ্যমে জানানো হয়। সাধারণত উত্তর সঠিক হয় এবং শিক্ষার্থী পরের ফ্রেমে চলে যায় । এভাবে তারা পুরো বিষয়টি আয়ত্ত করে। কোনো ফ্রেমে শিক্ষার্থী ভুল করলে কেন ভুল করেছে তা জানানো হয়। এভাবে ভুল সংশোধন করে শিক্ষার্থী এগিয়ে চলে। পরিকল্পিত পদ্ধতিতে শিখনের এই কৌশলই হলো পরিকল্পিত শিখন।
- কম্পিউটারভিত্তিক শিক্ষার অসুবিধাগুলি কী ? অথবা, কম্পিউটার সহায়ক পাঠদান পদ্ধতির অসুবিধাগুলি কী ?
Ans: উন্নত দেশগুলির ব্যাপার আলাদা, সেখানে এখন বিদ্যালয় স্তর থেকেই কম্পিউটারভিত্তিক শিক্ষার সফল প্রয়োগ শুরু হয়ে গিয়েছে। তবে উন্নয়নশীল দেশ ভারতে Computer – Assisted Instruction (C.A.I.) প্রয়োগের ক্ষেত্রটি এখনও নানা বাধার সম্মুখীন। সত্যি কথা বলতে কী, প্রত্যন্ত এলাকায় বহু প্রাথমিক বা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এখনো চক – ডাস্টারের মতো ন্যূনতম শিক্ষোপকরণের অভাব আছে। তাই কম্পিউটারভিত্তিক শিক্ষা এখনও চালুই হয়নি এদেশে। এর বিভিন্ন অসুবিধা এইরূপ—
অসুবিধাসমূহ :
প্রথমত, দেশের প্রতিটি বিদ্যালয়ে নির্দিষ্ট শ্রেণি থেকে কম্পিউটারভিত্তিক শিক্ষা চালুর উপযোগী কম্পিউটার কেনার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের সংস্থান ভারত সরকারের নেই।
দ্বিতীয়ত , কম্পিউটারভিত্তিক শিক্ষা চালু করার ক্ষেত্রে প্রতি স্কুলে কম্পিউটার চালানোর দক্ষতাসম্পন্ন শিক্ষক বা সহায়ক কর্মী নিয়োগ প্রয়োজন, যদিও দেশের অধিকাংশ স্কুলে এই পদটি ফাকাই পড়ে আছে।
তৃতীয়ত, অনেক স্কুলে এধরনের শিক্ষা উপকরণ থাকলেও, শিক্ষকগণ এগুলি শ্রেণিতে ব্যবহার করেন না। নিয়মিত ব্যবহার ও রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে এগুলি অকার্যকর হয়ে পড়ে।
চতুর্থত, কম্পিউটার শ্রেণিকক্ষে বসানোর জন্য শ্রেণিকক্ষের নতুন মডেলিং প্রয়োজন যে অর্থ অধিকাংশ স্কুলেরই নেই।
ফলে ভারতের মতো দরিদ্র দেশে উন্নত শিক্ষাপ্রযুক্তি ব্যবহারের কথা ভাবলেই হবে না, এজন্য আর্থিক সামর্থ্য আছে কি না এটাও সরকারকে ভাবতে হবে। সুতরাং এক্ষেত্রে সঠিক পরিকল্পনা ও সুষ্ঠু পরিকাঠামো প্রয়োজন।
- শিক্ষাপ্রযুক্তির বৈশিষ্ট্যগুলি লেখো।
Ans: শিক্ষাপ্রযুক্তি হলো শিক্ষা বিষয়ক বিজ্ঞানভিত্তিক জ্ঞান আর এই জ্ঞান বাস্তব শিখন পরিস্থিতিতে প্রয়োগ করা হয় থাকে। এর লক্ষ্য প্রযুক্তিবিদ্যা, তথ্য বিষয়ক বিজ্ঞান, প্রাকৃতিক বিজ্ঞান, আচরণের বিজ্ঞান ও মানবপ্রকৃতির সহায়তায় শিক্ষায় উৎকর্ষসাধন।
শিক্ষাপ্রযুক্তির বৈশিষ্ট্য :
- সামগ্রিক বিষয় : শিক্ষাপ্রযুক্তির মধ্যে নির্দেশদান প্রযুক্তি, শিক্ষণ প্রযুক্তি, পরিকল্পিত শিখন, সিস্টেম বিশ্লেষণ ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত। ফলে এটি সামগ্রিক বিষয়। একে আংশিকভাবে বিবেচনা করা উচিত হয়।
শিখনকে চূড়ান্ত রূপ দেওয়া: শিখনকে চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া এর লক্ষ্য। শিক্ষাপ্রযুক্তিতে মানুষের মহত্বকে প্রকাশ করার বিষয়টি প্রাধান্য পায়।
বিজ্ঞানভিত্তিক নীতি : শিক্ষাপ্রযুক্তিতে বিজ্ঞানভিত্তিক নীতি প্রয়োগ করা হয়ে থাকে। পাঠক্রম প্রণয়ন, শিক্ষা – শিখন প্রক্রিয়া, ব্যবস্থাপনা, লক্ষ্য নির্দিষ্টকরণ, মূল্যায়ন ইত্যাদি শিক্ষায় বিজ্ঞানভিত্তিক নীতি প্রযুক্ত হয়।
শিক্ষোপকরণ : শিক্ষাপ্রযুক্তিতে নানা প্রকার শিক্ষাপোকরণ থাকে।
বৈদ্যুতিন মাধ্যম : শিক্ষাপ্রযুক্তিতে নানা প্রকার বৈদ্যুতিন মাধ্যম ব্যবহার করা হয়। এক্ষেত্রে কম্পিউটার, ল্যাপটপ, টিভি, রেডিও ইত্যাদি প্রধান।
শিখন পরিস্থিতির সংগঠন : শিক্ষাপ্রযুক্তি শিক্ষার লক্ষ্য অর্জনে শিখন পরিস্থিতি সংগঠনে গুরুত্ব দেয়।
শিক্ষাপ্রযুক্তি শিখন কৌশল ও শিক্ষা পদ্ধতির উপর গুরুত্ব আরোপ করে।
8.শিক্ষাপ্রযুক্তি যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবেও যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।
শিক্ষাপ্রযুক্তিতে ইনপুট হলো শিক্ষার্থী, তথ্য আর্থিক সম্পদ এবং আউটপুট হলো নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর উন্নত পারদর্শিতা।
- শিক্ষায় প্রযুক্তিবিদ্যার গুরুত্ব আলোচনা করো।
Ans: বর্তমানে শিক্ষাব্যবস্থায় শিক্ষাপ্রযুক্তির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। শিক্ষাব্যবস্থায় শিক্ষাপ্রযুক্তির অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো –
শিক্ষায় শিক্ষাপ্রযুক্তির অবদান :
- পাঠক্রম রূপায়ণে ভূমিকা : উপযুক্ত পাঠক্রম পরিকল্পনায় সাহায্য করে শিক্ষাপ্রযুক্তি । বর্তমানে পাঠক্রম রূপায়ণে যে বিভিন্ন মডেলের কথা বলা হয় যেমন টাবার মডেল, লাউস্টন মডেল তা শিক্ষাপ্রযুক্তির অবদান।
শিখন প্রক্রিয়ার উৎকর্ষ সাধনে ভূমিকা : শিক্ষা – শিক্ষণ প্রক্রিয়ার উৎকর্ষ সাধনে শিক্ষাপ্রযুক্তির অবদান আছে। ব্যক্তিভিত্তিক শিক্ষণে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে তথ্য আহরণ, প্রোগ্রামিং প্রযুক্তির দান, উন্নতমানের পাঠদানে স্লাইড, ওভার হেড প্রোজেক্টর, মাইক্লো ফিল্ম, চার্ট, মডেল বিশেষ ভূমিকা নেয়।
শিক্ষা প্রশাসনে ভূমিকা : শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন প্রশাসনিক কার্যকলাপ যেমন ভর্তির আবেদনপত্র, ভর্তির যোগ্যতা অর্জনকারীদের তালিকা এখন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়।
পাঠাগার : বর্তমানে প্রায় প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাঠাগার শিক্ষাপ্রযুক্তির সাহায্য নেয়।
মূল্যায়ন : বর্তমানে শিক্ষাক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রযুক্তির ভূমিকা অপরিহার্য।
- হার্ডওয়্যার ও সফ্টওয়্যারের নীতিগুলি কী ?
Ans: হার্ডওয়্যার ও সফ্টওয়্যার বিভিন্ন নীতির ভিত্তিতে গড়ে উঠেছে। এগুলি নিম্নরূপ—
সাশ্রয়কারী নীতি : হার্ডওয়্যার ও সফ্টওয়্যার এই দু’টি প্রযুক্তির দ্বারা অল্প পরিশ্রমে, খুব কম সময়ে এবং সামান্য অর্থে অনেক বেশি কাজ করা যায়।
উদ্দেশ্যমূলক নীতি : হার্ডওয়্যার সফ্টওয়্যারের নীতি পূর্বপরিকল্পিত কয়েকটি উদ্দেশ্যের ভিত্তিতে গড়ে উঠেছে। অর্থাৎ এই প্রযুক্তির মূল লক্ষ্য উদ্দেশ্যমুখীভাবে কর্ম সম্পাদন করা।
বৈচিত্র্য রক্ষাকারী নীতি : হার্ডওয়্যার ও সফ্টওয়্যার প্রযুক্তির মাধ্যমে শিশুর শিখন পদ্ধতিতে আনা হয়েছে বৈচিত্র্য। এর অর্থ বৈচিত্র্যপূর্ণভাবে বিষয়বস্তু উপস্থাপনে এই প্রযুক্তি সাহায্য করে।
শিক্ষোপকরণ ব্যবহারে সুবিধাজনক নীতি : শিক্ষণ ক্ষেত্রে যে সমস্ত উপকরণ ব্যবহৃত হয় সেই ক্ষেত্রে এই দুই প্রযুক্তি খুব তাড়াতাড়ি শিক্ষোপকরণ ব্যবহারে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
সহজলভ্যতার নীতি : হার্ডওয়্যার ও সফ্টওয়্যার এই দুই প্রযুক্তি ব্যবহার করে পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তের বিভিন্ন বিষয় সহজে জানা যায়।
- শিক্ষাপ্রযুক্তির উদ্দেশ্যগুলি আলোচনা করো।
Ans: শিক্ষাপ্রযুক্তিবিদ্যার উদ্দেশ্য সম্পর্কে শিক্ষাবিদগণ বিভিন্ন মত পোষণ করেন। যথা— বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ Hillard Jason- এর মতে—
তথ্য সম্প্রচার : শিক্ষাপ্রযুক্তিবিদ্যার একটি অন্যতম উদ্দেশ্য তথ্য সম্প্রচার করা।
আদর্শ পদ্ধতি সরবরাহ : শিক্ষাপ্রযুক্তি শিক্ষক ও শিক্ষার্থী উভয়কে আদর্শ পদ্ধতি সরবরাহ করে।
Feed back সরবরাহ : শিক্ষা প্রযুক্তিবিদ্যা Feed back দেওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে অর্থাৎ Feed back দানে সাহায্য করে।
Mackenzie এবং অন্যান্য সহকর্মীদের মতানুসারে শিক্ষাপ্রযুক্তিবিদ্যার মৌলিক উদ্দেশ্যগুলি এইরূপ—
- অধিক সংখ্যক শিক্ষার্থীকে শিক্ষাদান: শিক্ষাপ্রযুক্তির সাহায্যে প্রচুর সংখ্যক শিক্ষার্থীর মধ্যে শিক্ষাকে পৌঁছে দেওয়া যায়।
- স্বয়ং শিখন: শিক্ষাপ্রযুক্তির সাহায্যে স্বয়ং শিখনে গুরুত্ব আরোপ করা হয়।
Also Read:- Daily Current Affairs in Bengali
Also Read:- Daily Current Affairs in English
🔘 Join Our Telegram Chanel – Click Here 🔘
🔵🔴 ভারতের বৃহত্তম, দীর্ঘতম ও উচ্চতম pdf- Click Here
🔵🔴 বিপরীত শব্দ pdf- Click Here
🔵🔴 কম্পিউটার ভিত্তিক প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here
🔵🔴 পরিবেশ বিদ্যা প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here
🔵🔴 বিভিন্ন ঘূর্ণিঝড়ের নাম ও নামকরণকারী দেশ pdf- Click Here
🔵🔴 সমোচ্চারিত শব্দ বা সমার্থক শব্দ pdf- Click Here
🔵🔴 বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সদর দপ্তর pdf- Click Here
🔵🔴 বছরের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিন pdf- Click Here
🔵🔴 100+ সাধারণ জ্ঞান প্রশ্নোত্তর pdf- click Here
🔵🔴 ইতিহাস গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর pdf- click Here
🔵🔴 WBCS preliminary practice set pdf- Click Here
🔵🔴 বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here
🔵🔴 ভূগোলের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর – Click Here
🔵🔴 দৈনিক ১০টি স্পেশাল MCQ – Click Here
Note: পোস্ট টি অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ এ শেয়ার করুন।