Hello Students,
Wellcome to edu.bengaliportal.com চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা, edu.bengaliportal.com আজ নিয়ে এসেছি Rebel Poetry Kazi Nazrul Islam. প্রতিবছর বিভিন্ন পরীক্ষার যেমন CTET | WBTET | WBCS । MPTET | ATET| UPTET | Rajasthan PTET | TNTET | Karnataka TET | RTET | HTET| PSTET। BANK EXAM। ইত্যাদি পরীক্ষার বিভিন্ন প্রস্তুতি পত্র আপনাদের বিনামূল্যে দিয়ে এসেছি। তাই Ajjkal.com আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে বিদ্রোহী কবিতা – কাজী নজরুল ইসলাম | Rebel Poetry Kazi Nazrul Islam।
বিদ্রোহী কবিতা – কাজী নজরুল ইসলাম | Rebel Poetry Kazi Nazrul Islam
■ বিদ্রোহী কবিতা:-
উত্তর:: কাজী নজরুল ইসলামকে বিদ্রোহী কবি বলা হয়। তিনি ১৯২২ খ্রীষ্টাব্দে ‘বিদ্রোহী’ কবিতা রচনা করেন। এই কবিতা প্রকাশের পর বাংলা সাহিত্যে প্রবল আলোড়ন উঠেছিল। এই কবিতা প্রকাশের পর থেকেই তাঁকে ‘বিদ্রোহী কবি’ বলা হয়। ‘বিদ্রোহী’ কবিতার মধ্যে সর্বজয়ী মানুষের অভ্রভেদী মহিমা গাথা বর্ণিত হয়েছে। এই কবিতায় সমাজ, জীবন ও ঈশ্বরের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ধ্বনিত। ‘বিদ্রোহী’ কবিতাটির মধ্যে বিদ্রোহের সুর জাতীয় চেতনাকে উদ্দীপিত করেছিল— বল বীর বল উন্নত মম শির শির নেহারি আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির।
■ বনলতা সেন কবিতা:-
উত্তর:: ‘বনলতা সেন’ কবিতাটি জীবনানন্দ দাশের লেখা। কবি এই কবিতায় ‘বনলতা সেন’ নামে এক প্রেমিকার কাছে শান্তিলাভের বর্ণনা দিয়েছেন। বহু দেশ ঘুরে সবশেষে নাটোরে এসে তিনি দেখা পেয়েছিলেন বনলতা সেনের ‘পাখির নীড়ের মতো চোখ তুলে বলেছে সেঃ এতদিন কোথায় ছিলেন আমারে দু দণ্ড শান্তি দিয়েছিল নাটোরের বনলতা সেন। বনলতা সেন কোনো ব্যক্তিনারী নয়, সে পৃথিবীর চিরন্তন প্রেমিকা যার মধ্যে যুগে যুগে প্রেমিকরা শান্তি খুঁজে পেয়েছে— ‘সব পাখি ঘরে আসে সব নদী ফুরায় এ জীবনের সব লেনদেন থাকে শুধু অন্ধকার, মুখোমুখি বসিবার বনলতা সেন।”
■ বৃত্রসংহার কাব্য:-
উত্তর:: ‘বৃত্রসংহার’ কাব্য হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত মহাকাব্য — দুটি খণ্ডে প্রকাশিত। ১ ম খণ্ড প্রকাশিত হয় ১৮৭৫ সালে, ২ য় খণ্ড ১৮৭৭ সালে। এই কাব্যে দেবরাজ ইন্দ্র কর্তৃক বৃত্রাসুর বধের কাহিনী বর্ণিত। এখানে কবি পুরাণের কাহিনীকে অনুসরণ করেও কিছুটা আধুনিক মনোভাব দেখিয়েছেন। কবি এই কাব্যে অমিত্রাক্ষর ছন্দ ব্যবহার করেছেন। ইন্দ্র, বৃত্রাসুর, ঐন্দ্রিলা, রুদ্রপীড় প্রভৃতি চরিত্রাঙ্কনে তিনি কৃতিত্বের পরিচয় দিয়েছেন। এই কাব্য তৎকালে মহাকাব্য হিসাবে জনপ্রিয় হয়েছিল।
তবে এর মধ্যে প্রকৃত মহাকাব্যের বৈশিষ্ট্য বা কাব্য গুণ নেই। ‘বৃত্রসংহার’ মহাকাব্যের কায়িক বিশালতা লাভ করলেও এর চরিত্রের মধ্যে দ্যুলোক ভূলোক সঞ্চারী অপার বিস্ময় নেই, এদের পরিণতির মধ্যে মানব ভাগ্যের নিদারুণ ট্র্যাজেডি নেই, ভাষা ভঙ্গিমার মধ্যেও মহাকাব্যোচিত বিশাল গাম্ভীর্য নেই, বাকরীতি ও অলঙ্কারের প্রয়োগেও বিশেষ কোন নিপুণতা দেখা যায় না।” কাব্যের চরিত্রগুলি প্রায়শঃ মেঘনাদবধ কাব্যের অক্ষম অনুসরণ। রাবণের সঙ্গে বৃত্রের, ইন্দ্রের সঙ্গে রামচন্দ্রের, লক্ষণের সঙ্গে জয়ন্তের, মেঘনাদের সঙ্গে রুদ্রপীড়ের, সীতার সঙ্গে শচীর নিবিড় সাদৃশ্য লক্ষ্য করা যায়।
❏ General Knowledge – Click Here
❏ Job Notification – Click Here
❏ Online Mock Test Quiz – Click Here
Note: পোস্ট টি অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ এ শেয়ার করুন।