মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্নোত্তর অভিষেক কাব্যাংশ | Madhamik Bengali Questions Answers Abhiseka Kabyansa
- ‘অভিষেক’ নামক কাব্যাংশটি, মেঘনাদবধ কাব্যের কোন স্বর্গ থেকে সংকলিত হয়েছে?
উত্তর:- প্রথম সর্গ থেকে।
- “কি হেতু মাত:, গতি তব আজি” – এখানে ‘মাত:’ বলতে কবিভকাকে বুঝিয়েছেন?
উত্তর:- ছদ্মবেশী লক্ষীকে
- “তার শোকে মহাশোকী রাক্ষসাধিপতি” – এখানে কার শোকের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর:- বীরবাহু শোকে
- “জিজ্ঞাসিলে মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া” – এখানে ‘মহাবাহু’ বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে?
উত্তর:- ইন্দ্রজিৎ
- “এই অদ্ভূত বারতা জাননি কোথায় পাইলে তুমি” – কোন অদ্ভুত বার্তার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর:- বীরবাহুর মৃত্যু সংবাদ
- “তবু শরে মরিয়া বাঁচিল।” – মরে কার বেঁচে ওঠার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর:- রামচন্দ্র
- “যাও তুমি ত্বরা করি;” – এখানে কোথায় যেতে বলা হয়েছে?
উত্তর:- যুদ্ধে
- “পদ তলে পড়ি শোভিল কুন্ডল,” – ‘কুন্ডল’ শব্দটির অর্থ উল্লেখ করো?
উত্তর:- কর্ণভূষণ
- “হেথা আমি বামাদল মাঝে?” – ‘বামা’ শব্দের অর্থ উল্লেখ করো?
উত্তর:- নারী
- “ঘুচাবো এ অপবাদ” – এই উক্তিটির বক্তা কে?
উত্তর:- ইন্দ্রজিৎ
- “তুরঙ্গম বেগে আশুগতি,” – ‘আশুগতি’ শব্দের উল্লেখ করো?
উত্তর:- বাতাস
- “কহিলা কাঁদিয়া ধনি,” – এখানে ‘ধনি’ শব্দের অর্থ উল্লেখ করো?
উত্তর:- সুন্দরী রমণী
- “সমরে নাশি, তোমার কল্যাণে” – বক্তা কাকে নাশ করতে চেয়েছিলেন?
উত্তর:- রামচন্দ্রকে
- “কাঁপিল লঙ্কা, কাঁপিলা জলধি!” – এখানে এই কেঁপে ওঠার কারণ উল্লেখ করো?
উত্তর:- ইন্দ্রজিতের ধনুকের টঙ্কার
- “শুনেছি, মরিয়া না কি বাঁচিয়াছে পুনঃ” – কার মারা যাওয়ার পরে আবার বেঁচে ওঠার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর:- রামচন্দ্র
- “দেহ আজ্ঞা মরে;” – এখানে বক্তা কার কাছে অনুমতি চেয়েছেন?
উত্তর:- পিতার কাছে
- “কি কহিলা, ভগবতী? কে বধিল কবে/ প্রিয়ানুজে? – বক্তার এই বিস্ময়ের কারণ ব্যক্ত করো?
উত্তর:- ইন্দ্রজিৎ রামকে রাত্রিকালীন যুদ্ধের সময় হত্যা করার পরেও রামের হাতে তার (ইন্দ্রজিতের) ভাইয়ের মৃত্যু হওয়ার খবর শুনে সে বিস্মিত হয়েছিল।
- “রত্নাকর রত্নোত্তমা ইন্দিরা সুন্দরী উত্তরিলা” – এখানে ইন্দিরা সুন্দরী বলতে কার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর:- সৌন্দর্য্য ও ঐশ্বর্য্যের অধিষ্ঠাত্রীর দেবী লক্ষ্মীর কথা এখানে বলা হয়েছে।
- “হা ধিক্ মরে।” – বক্তা কেন নিজের প্রতি ধিক্কার জানিয়েছেন?
উত্তর:- শত্রুসৈন্যরা যখন লঙ্কাকে চারিদিক থেকে ঘিরে ফেলেছে তখন ইন্দ্রজিৎ প্রমোদ কাননে নারীদের সঙ্গে রঙ্গরসে ব্যস্ত ছিলেন সেইকারণে ইন্দ্রজিৎ নিজেকে ধিক্কার জানিয়েছেন।
- “হেন কালে প্রমীলা সুন্দরী,” – প্রমিলা সুন্দরী কে ছিলেন?
উত্তর:- রাবণপুত্র মেঘনাথের সহধর্মীনি ছিলেন।
- “পক্ষীন্দ্র যথা নাদে মেঘমাঝে ভৈরবে।” – এখানে ‘পক্ষীন্দ্র’ বলতে কার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর:- পাখিদের রাজা অর্থাৎ গরুড় পাখিকে এখানে বোঝানো হয়েছে।
- “এ মায়া, পিত: বুঝিতে না পারি!” – বক্তার একথা বলার কারণ কি ছিল?
উত্তর:- রাত্রিকালীন যুদ্ধের সময় ইন্দ্রজিৎ রামচন্দ্রকে মারার পরেও সে আবার কিভাবে বেঁচে উঠেল? ইন্দ্রজিৎ এখানে এই প্রশ্নের উত্তর কিছুতেই খুঁজে না পেয়ে একথা বলেছে।
- “নাহি চাহে প্রাণ মম” – এখানে কার প্রাণ এখন কি চাইছে না?
উত্তর:- এখানে লংকাদিপতি রাবণের প্রাণ কিছুতেই তার প্রিয় পুত্র মেঘনাথকে যুদ্ধে পাঠাতে চাইছে না।
- “কে কবে শুনেছ, পুত্র,” – এখানে কি কথা শোনার কথা বলেছেন?
উত্তর:- শিলা অর্থাৎ পাথরের জলে ভাসা এবং মৃত ব্যক্তির পুনরায় বেঁচে ওঠার কথা বলেছেন।
- “আগে পুজো ইষ্টদেবে” – কে এবং কেন দেবতাকে পূজা দেবেন?
উত্তর:- মায়াবী রামচন্দ্রকে যুদ্ধে পরাজয় করার উদ্দেশ্যে ইন্দ্রজিৎ তার ইষ্টদেবতাকে সন্তুষ্ট করতে পুজো দেবেন।
- “অভিশেক করিলা কুমারে।” – কে, কাকে অভিষেক করেছিলেন?
উত্তর:- রাবণ তার প্রিয় পুত্র মেঘনাদকে অভিষেক করেছিলেন।