Hello Students,
Wellcome to edu.bengaliportal.com চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা, edu.bengaliportal.com আজ আমরা নিয়ে এসেছি HS Bengali SAQ | উচ্চমাধ্যমিক বাংলা SAQ. প্রতিবছর বিভিন্ন পরীক্ষার যেমন CTET | WBTET | WBCS । MPTET | ATET| UPTET | Rajasthan PTET | TNTET | Karnataka TET | RTET | HTET| PSTET। BANK EXAM। ইত্যাদি পরীক্ষার বিভিন্ন প্রস্তুতি পত্র আপনাদের বিনামূল্যে দিয়ে এসেছি। তাই Ajjkal.com আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে কে বাঁচায়, কে বাঁচে SAQ | HS Bengali SAQ | উচ্চমাধ্যমিক বাংলা SAQ।
কে বাঁচায়, কে বাঁচে SAQ | HS Bengali SAQ | উচ্চমাধ্যমিক বাংলা SAQ
১. , “ নইলে দর্শনটা অনেক আগেই ঘটে যেত সন্দেহ নেই । ” — কীসের দর্শনের কথা এখানে বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ উদ্ধৃত অংশে ফুটপাথের উপর দুর্ভিক্ষপীড়িত মানুষের অনাহারে মৃত্যু হয়েছে, এমন একটি দৃশ্য দর্শনের কথা এখানে বলা হয়েছে।
২. মৃত্যুঞ্জয় কোথায় প্রথম অনাহারে মৃত্যু দেখেছে?
উত্তরঃ কে বাঁচায়, কে বাঁচে’গল্পের মৃত্যুঞ্জয় একদিন বাড়ি থেকে অফিস যাওয়ার পথে প্রথম অনাহারে মৃত্যু দেখেছে।
৩. “ফুটপাথে হাঁটা তার বেশি প্রয়ােজন হয় না।” – এর কারণ কী ?
উত্তরঃ বাড়ি থেকে অল্প হাঁটলেই মৃত্যুঞ্জয় অফিসের ট্রাম পেয়ে যায়। ট্রাম থেকে নামেও অফিসের সামনে। তার পাড়ায় ফুটপাথ কম বললেই চলে; তাই তাকে বাজারহাটেও যেতে হয় না। তাই ফুটপাথে হাঁটা তার বেশি প্রয়ােজন হয় নি।
৪. মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়ির বাজার ও কেনাকাটা কে করত বলে জানা যায় ?
উত্তরঃ বাড়ির বাজার ও কেনাকাটার কাজ মৃত্যুঞ্জয় নিজে কখনই করতেন না। সেই কাজ করত বাড়ির চাকর এবং মৃত্যুঞ্জয়ের ছােটোভাই।
৫. , “ একটু বসেই তাই উঠে গেল কলঘরে । ” — কলঘরে যাওয়ার কারণ কী তা লেখো ?
উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয় কলঘরে উঠে যায় সকালে বাড়ি থেকে খেয়ে – আসা ভাজা, ডাল, তরকারি, মাছি, দই, ভাত সব খাবার বমি করে তুলে দেয়।
৬. “ … নিখিল যখন খবর নিতে এল …। ” — তখন মৃত্যুঞ্জয় কী করছিল বলে জানা গিয়েছে ?
উত্তরঃ নিখিল যখন মৃত্যুঞ্জয়ের খবর নিতে এসেছিল তখন মৃত্যুঞ্জয় কলঘর থেকে বমি করে ফিরে কাচের গ্লাসে করে জল খাচ্ছিল।
৭. , “ নিখিল যখন খবর নিতে এল …। ” — কে কোথা থেকে, কার খবর নিতে এসেছিল ?
উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয়ের সহকর্মী বন্ধু নিখিল পাশের কুঠুরি থেকে মৃত্যুঞ্জয়ের খবর নিতে এল।
৮. “ গ্লাসটা খালি করে নামিয়ে রেখে ” — মৃত্যুঞ্জয় কী আচরণ করেছিল ?
উত্তরঃ গ্লাসটা খালি করে নামিয়ে রেখে মৃত্যুঞ্জয় শূন্যদৃষ্টিতে দেয়ালের দিকে তাকিয়ে ছিল।
৯. “ হয়তাে মৃদু একটু অবজ্ঞার সঙ্গে ভালােও বাসে । ” — কে, কাকে ভালােবাসত ?
উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয়ের অফিসের সহকর্মী বন্ধু নিখিল মৃত্যুঞ্জয়কে পছন্দ করে এবং মৃদু অবজ্ঞার সঙ্গে ভালােবাসত।
১০. মৃত্যুঞ্জয় নিখিলকে কখন বলেছিল “মরে গেল ! না খেয়ে মরে গেল !” ?
উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয়ের অস্বাভাবিক অবস্থা দেখে যখন নিখিল তাকে জিজ্ঞাসা করেছিল, যে তার কী হয়েছে, তখনই মৃত্যুঞ্জয় কথাগুলি বলেছিল।
১১. “ফুটপাথে অনাহারে মৃত্যুর মতাে সাধারণ সহজবােধ্য ব্যাপারটা” — ফুটপাথের অনাহারে মৃত্যুকে একটি সাধারণ, সহজবােধ্য বলা হয়েছে কেন তা লেখো ?
উত্তরঃ ‘কে বাঁচায়, কে বাঁচে’ গল্পটি পঞ্চাশের দশকে মন্বন্তরের পটভূমিকায় রচিত হয়েছিল বলেই লেখক ফুটপাথের অনাহার মৃত্যুকে লেখক সাধারণ, সহজবােধ্য বলেছেন।
১২. “আনমনে অর্ধ – ভাষণে যেন আর্তনাদ করে উঠল মৃত্যুঞ্জয়।” আর্তনাদটা কী ছিল লেখো?
উত্তরঃ নিখিল যখন সতর্কভাবে মৃত্যুঞ্জয়কে প্রশ্ন করেছিল যে তার কী হয়েছে, তখন সে “মরে গেল ! না খেয়ে মনে গেল !” এই বলে আর্তনাদ করে উঠেছিল।
১৩. “… মৃত্যুঞ্জয়ের সুস্থ শরীরটা অসুস্থ হয়ে গেল।” — মৃত্যুঞ্জয়ের অসুস্থতার কারণ কী লেখো ?
উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয় একদিন অফিস যাওয়ার পথে ফুটপাথে অনাহার – মৃত্যুর মতাে এক বীভৎস দৃশ্য দেখতে পেয়েছিল। সেটাই তার অসুস্থতার কারণ ছিল ।
১৪. “ অথচ নিখিল প্রশ্ন করলে সে জবাবে বলল অন্য কথা । ” — কোন্ কথা বলে?
উত্তরঃ নিখিল প্রশ্ন করলে মৃত্যুঞ্জয় উত্তরে পালটা প্রশ্ন করে যে, সে বেঁচে থাকতে লােকটা যে না খেয়ে মরে গেল, তার সেই অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত কী হবে।
১৫. নিজের চোখে অনাহারে মৃত্যু দেখার আগে সেই ব্যাপারে কীভাবে সে জেনেছিল ?
উত্তরঃ নিজের চোখে অনাহারে মৃত্যু দেখার আগে মৃত্যুঞ্জয় শুধু খবরের কাগজ পড়ে আর লােকের মুখে শুনেই সেই ব্যাপারে মৃত্যুঞ্জয় জেনেছিল।
১৬. মৃত্যুঞ্জয়দের বাড়ি কেমন জায়গায় অবস্থিত ছিল বলে গল্পে জানা যায় ?
উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়ি ছিল শহরের এক নিরিবিলি পাড়ায়, যেখানে ফুটপাথও খুব একটা ছিল না।
১৭. মৃত্যুঞ্জয় বাড়ি থেকে কীভাবে অফিসে যেত বলে জানা যায় ?
উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয় বাড়ি থেকে বেরিয়ে দু – পা হেঁটে রাস্তায় গিয়ে ট্রামে উঠত এবং ট্রাম থেকে প্রায় অফিসের দরজায় নামত।
১৮. , মনে আঘাত পেলে মৃত্যুঞ্জয়ের শরীরে মনে কী হত ?
উত্তরঃ মনে আঘাত পেলে মৃত্যুঞ্জয়ের মানসিক বেদনাবােধের সঙ্গে সঙ্গে শারীরিক কষ্টবােধও চলতে থাকে।
১৯. অনাহারে মৃত্যু দেখার দিন অফিসে পৌঁছে মৃত্যুঞ্জয়ের কী অবস্থা হয়েছিল ?
উত্তরঃ অনাহারে মৃত্যু দেখার দিন শারীরিক ও মানসিকভাবে বিদ্ধস্ত
মৃত্যুঞ্জয় অফিসে পৌছে বাড়ি থেকে খেয়ে আসা খাবারের সমস্তটাই
বমি করে দিয়েছিল।
২০. “তখন সে রীতিমতাে কাবু হয়ে পড়েছে।” — উদ্দিষ্ট ব্যক্তির কাবু হয়ে পড়ার কারণ কী লেখো ?
উত্তরঃ ‘কে বাঁচায়, কে বাঁচে’ গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র মৃত্যুঞ্জয় ফুটপাথে একদিন অনাহার – মৃত্যু দেখেছিল তারপর অফিসে গিয়ে রীতিমতাে সে কাবু হয়ে পড়েছিল।
২১. নিখিল অবসরজীবনটা কীভাবে কাটাতে চেয়েছিল ?
উত্তরঃ নিখিল বই পড়ে এবং নিজস্ব একটা চিন্তাজগৎ গড়ে তুলে তার অবসরজীবনটা কাটাতে চায়।
২২. নিখিলের সমপদস্থ মৃত্যুঞ্জয় নিখিলের থেকে কত টাকা বেশি মাইনে পেত এবং কেন?
উত্তরঃ নিখিলের সমপদস্থ মৃত্যুঞ্জয় একটি বাড়তি দায়িত্ব পালনের জন্য নিখিলের থেকে পঞ্চাশ টাকা বেশি মাইনে পেত।
২৩. নিখিলের চেহারা এবং প্রকৃতি কেমন ছিল ?
উত্তরঃ নিখিলের চেহারা ছিল রােগা-পাতলা। প্রকৃতিগত দিক থেকে সে ছিল তীক্ষ্ণ বুদ্ধিসম্পন্ন এবং কিন্তু একটু অলস।
২৪. “সংসারে তার নাকি মন নেই।” — তার মন কীসে থাকত ?
উত্তরঃ নিখিল মৃত্যুঞ্জয়ের দুবছর আগে বিয়ে করলেও সংসারে তার মন ছিল না বরং তার মন বইপত্র এবং চিন্তাজগতেই ডুবে থাকত।
২৫. মৃত্যুঞ্জয়ের প্রতি নিখিলের ব্যবহার কিরকম ছিল ?
উত্তরঃ আদর্শবাদী মৃত্যুঞ্জয়কে নিখিল পছন্দ করত। মৃদু অবজ্ঞার সঙ্গে হলেও তাকে ভালােও বাসত। মৃত্যুঞ্জয়ের প্রতি নিখিল ছিল সম্পূর্ণ সহানুভূতিশীল।
২৬. মৃত্যুঞ্জয় দুর্বলচিত্ত ভাবপ্রবণ আদর্শবাদী হলেও কীভাবে সে নিখিলের কাছে ‘অবজ্ঞেয়’ পাত্র হত ?
উত্তরঃ দুটো খোঁচা দিয়ে তাকে উত্ত্যক্ত করলেই মৃত্যুঞ্জয়ের মনের ভেতরকার সব অন্ধকার বেরিয়ে আসত এভাবেই মৃত্যুঞ্জয় নিখিলের কাছে অবজ্ঞেয় হত ।
২৭. বাড়ি থেকে বেরিয়ে প্রায় কত পা হেঁটে মৃত্যুঞ্জয়কে ট্রামে উঠতে হত ?
উত্তরঃ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত ‘কে বাঁচায়, কে বাঁচে’ গল্পে মৃত্যুঞ্জয়কে বাড়ি থেকে বেরিয়ে প্রায় দু – পা হেঁটে ট্রামে উঠতে হত।
২৮. মৃত্যুঞ্জয় বাড়ি থেকে কী কী খেয়ে অফিসে এসেছিল ?
উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয় বাড়ি থেকে ভাজা, ডাল, তরকারি, মাছ, দই আর ভাত খেয়ে অফিসে এসেছিল।
২৯. মৃত্যুঞ্জয়ের মানসিক ক্রিয়া – প্রতিক্রিয়া কীরকম ছিল ?
উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয়ের মানসিক ক্রিয়া – প্রতিক্রিয়া মােটেও শ্লথ বা নিস্তেজ ছিল না, শক্তির একটা বিশাল উৎস ছিল তার মধ্যে।
৩০. “… এ অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত কী ? ” — তার অপরাধটি কী ছিল লেখো?
উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয় পেটভরে খেয়ে বেঁচে আছে, আর একটা লােক না খেতে পেয়ে মরে গেল। এই ভাবনা মৃত্যুঞ্জয়ের মনে অপরাধবােধ জাগিয়ে তুলেছে বলেই সে এমন উক্তি করেছিল।
৩১. “ … আজ চোখে পড়ল প্রথম। ” কার চোখে কী প্রথম ধরা পড়ল ?
উত্তরঃ কে বাঁচায়, কে বাঁচে গল্পে মৃত্যুঞ্জয়ের চোখে প্রথম ফুটপাথে অনাহারে মৃত্যুর দৃশ্য চোখে পড়ল।
৩২. “কী হল হে তােমার ?” — কে, কাকে এ কথা বলেছিল ?
উত্তরঃ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা ‘কে বাঁচায়, কে বাঁচে’ গল্পে মৃত্যুঞ্জয়ের বমি করা ও শরীর খারাপ দেখে সহকর্মী নিখিল তাকে এ কথা বলেছিল।
৩৩. “শত ধিক্ আমাকে।” — কেন এমন কথা এখানে বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয় নিজেকে ধিক্কার দিয়েছিল কারণ দেশের লােকের অনাহারজনিত মৃত্যুর কথা জেনেশুনেও সে অর্থাৎ মৃত্যুঞ্জয় চারবেলা পেটপুরে খেয়েছে।
৩৪. ‘কে বাঁচায়, কে বাঁচে’ গল্পটি প্রথম কোথায় প্রকাশিত হয়েছিল ?
উত্তরঃ ‘কে বাঁচায়, কে বাঁচে’ গল্পটি ১৩৫০ বঙ্গাব্দে প্রথম সারদাকুমার দাস সম্পাদিত ভৈরব পত্রিকার প্রথম শারদসংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল।
৩৫. “এতদিন শুধু শুনে আর পড়ে এসেছিল …।” কার কথা এখানে বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ এখানে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘কে বাঁচায়, কে বাঁচে’ গল্পের মৃত্যুঞ্জয়ের কথা বলা এখানে হয়েছে।
৩৬. “বাড়ি থেকে বেরিয়ে দু’পা হেঁটেই সে ট্রামে ওঠে,” — যার কথা বলা হয়েছে সে ট্রাম থেকে কোন জায়গায় নামে ?
উত্তরঃ প্রশ্নে উদ্ধৃত অংশে উদ্দিষ্ট ব্যক্তি অর্থাৎ মৃত্যুঞ্জয় ট্রাম থেকে অফিসের দরজার কাছে গিয়ে নামে।
৩৭. “ বাড়িটাও তার শহরের এমন এক নিরিবিলি অঞ্চলে যে …। ” — এর ফলে তার কী সুবিধা বা অসুবিধা হত ?
উত্তরঃ ‘কে বাঁচায়, কে বাঁচে’ গল্পের মুখ্য চরিত্র মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়িটা শহরের নিরিবিলি এবং ফুটপাথহীন অঞ্চলে হওয়ায় এর আগে ফুটপাথের অনাহার মৃত্যু তার চোখে কখনোই পড়েনি।
৩৮. “মৃদু ঈর্ষার সঙ্গেই সে তখন ভাবে যে …।” — কখন সে ভাবে ?
উত্তরঃ নিখিল মাঝেমধ্যে যখন মৃত্যুঞ্জয়ের মানসিক শক্তির কাছে কাবু হয়ে পড়েছিল, তখনই সে মৃদু ঈর্ষার সঙ্গে ভাবে।
৩৯. “মৃদু ঈর্ষার সঙ্গেই সে তখন ভাবে যে …।” — সে কী ভাবে ?
উত্তরঃ মৃদু ঈর্ষার সঙ্গে তখন নিখিল ভাবে যে, সে যদি নিখিল না হয়ে মৃত্যুঞ্জয় হত, তাহলে খারাপ হত না।
৪০. “মৃত্যুঞ্জয়ের রকম দেখেই নিখিল অনুমান করতে পারল …।” — নিখিল কী অনুমান করতে পেরেছিল ?
উত্তরঃ নিখিল অনুমান করতে পেরেছিল যে, মৃত্যুঞ্জয় বড়াে একটা সংকটের মুখােমুখি হয়েছে এবং সেই সংকটের অর্থহীন কঠোরতায় সে শার্সিতে আটকে – পড়া মৌমাছির মতাে মাথা খুঁড়ছিল।
৪১. “ মরে গেল ! না খেয়ে মরে গেল ! ” এই কথাটা মৃত্যুঞ্জয় নিখিলকে কীভাবে বলেছিল বলে জানা যায় ?
উত্তরঃ প্রশ্নোধৃত কথাটি মৃত্যুঞ্জয় অন্যমনস্কভাবে, অস্ফুট বাক্যে আর্তনাদের মতাে করে নিখিলকে একথা বলেছিল।
৪২. “ আরও কয়েকটা প্রশ্ন করে নিখিলের মনে হল …। ” নিখিলের কী মনে হয়েছিল নিখিলের ?
উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয়কে আরও কয়েকটি প্রশ্ন করে নিখিলের মনে হয়েছিল যে, মৃত্যুঞ্জয়ের মনের ভেতরটা যেন সে স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছিল।
৪৩. “ সেটা আশ্চর্য নয় । কোনটা আশ্চর্য নয় ?
উত্তরঃ ফুটপাথের অনাহার – মৃত্যুর মতাে সাধারণ এবং সহজবােধ্য ব্যাপারটা যে মৃত্যুঞ্জয় ধারণায় আনতে পারছিল না, নিখিলের কাছে তা আশ্চর্য ছিল না।
৪৪. নিখিল মৃত্যুঞ্জয়ের প্রতি কোন্ কোন্ নেতিবাচক মনােভাব মৃদুভাবে পােষণ করত বলে জানা যায় ?
উত্তরঃ নিখিল মৃত্যুঞ্জয়ের প্রতি অবজ্ঞা এবং ঈর্ষা — এই দুই নেতিবাচক মনােভাব মৃদুভাবে পােষণ করতেন।
৪৫. ‘ আদর্শবাদ ’ – এর বৈশিষ্ট্য সম্বন্ধে ‘ কে বাঁচায় , কে বাঁচে ‘ গল্পে কী বলা হয়েছে তা লেখো ?
উত্তরঃ ‘ আদর্শবাদ ‘ হল মানবসভ্যতার সবচেয়ে পুরােনাে এবং সবচেয়ে পচা ঐতিহ্য — গল্পটিতে আদর্শবাদ সম্বন্ধে এমন কথাই বলা হয়েছে গল্পে ।
৪৬. কে বাঁচায়, কে বাঁচে’ গল্পে লেখক কোনটির সম্বন্ধে বলেছেন যে, তা ‘ শ্লথ , নিস্তেজ নয়?
উত্তরঃ ‘কে বাঁচায় , কে বাঁচে ’ গল্পে লেখক মৃত্যুঞ্জয়ের মানসিক ক্রিয়া – প্রতিক্রিয়া সম্বন্ধে বলেছেন একথা অর্থাৎ যে, তা শ্লথ , নিস্তেজ নয়।
৪৭. “ মৃত্যুঞ্জয়কে সেও খুব পছন্দ করে ” —মৃত্যুঞ্জয়কে পছন্দ করার কারণটা লেখো ?
অথবা
নিখিল কেন মৃত্যুঞ্জয়কে ‘ হয়তাে মৃদু একটু অবজ্ঞার সঙ্গে হলেও ভালাে বাসে ?
উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয় নিরীহ , শান্ত , সহজসরল এবং সৎ হওয়ার পাশাপাশি মানবসভ্যতার প্রাচীনতম পচা ঐতিহ্য আদর্শর্বাদের কল্পনা – তাপস বলে নিখিল মৃত্যুঞ্জয়কে এত পছন্দ করত।
❏ General Knowledge – Click Here
❏ Job Notification – Click Here
❏ Online Mock Test Quiz – Click Here
Note: পোস্ট টি অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ এ শেয়ার করুন।