ভারত বিভাজনের ইতিহাস || History of the Partition of India important information ||

Hello Students,


Wellcome to www.edu.bengaliportal.com চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা,  edu.bengaliportal.com আজ আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি History of the Partition of India. প্রতিবছর বিভিন্ন পরীক্ষার যেমন  CTET | WBTET | WBCS । MPTET | ATET| UPTET | Rajasthan PTET | TNTET | Karnataka TET | RTET | HTET| PSTET। BANK EXAM। ইত্যাদি পরীক্ষার বিভিন্ন প্রস্তুতি পত্র আপনাদের বিনামূল্যে দিয়ে এসেছি। তাই edu.bengaliportal.com আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে ভারত বিভাজনের ইতিহাস || History of the Partition of India ||. এই History of the Partition of India টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে এই পোস্টটির নীচে যান এবং ডাউনলোড করুন।



🔘 Join Our Telegram Chanel – Click Here 🔘

[pdf টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে নিচের লিঙ্কে Click করুন]

ভারত বিভাজনের ইতিহাস || History of the Partition of India ||

  1. ভারতীয় শিক্ষা সার্ভিস কবে গঠন করা হয় ?

উত্তরঃ- ভারতীয় শিক্ষা সার্ভিস ১৮৯৬ খ্রিস্টাব্দে গঠন করা হয়।

  1. র‍্যালে কমিশন কবে গঠন করা হয়েছিল ?

উত্তরঃ- র‍্যালে কমিশন ১৯০২ খ্রিস্টাব্দে গঠন করা হয়েছিল।

  1. কবে হান্টার কমিশন নিযুক্ত হয়েছিল ?

উত্তরঃ- ১৮৮২ খ্রিস্টাব্দে হান্টার কমিশন নিযুক্ত হয়েছিল।

  1. ভারতীয় প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ কে প্রতিষ্ঠা করেন ?

উত্তরঃ- ভারতীয় প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ প্রতিষ্ঠা করেন লর্ড কার্জন।

  1. ন্যাশনাল লাইব্রেরির পূর্ব নাম কী ছিল ?

উত্তরঃ- ন্যাশনাল লাইব্রেরির পূর্ব নাম ছিল ইম্পিরিয়াল লাইব্রেরি।

  1. ইম্পিরিয়াল লাইব্রেরি কে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ?

উত্তরঃ- ইম্পিরিয়াল লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন লর্ড কার্জন।

  1. শ্রীরামপুর ত্রয়ী কাদের বলা হয়।

উত্তরঃ- শ্রীরামপুর ত্রয়ী বলা হয় উইলিয়াম কেরি, মার্শম্যান ও উইলিয়াম ওয়ার্ডকে।

  1. ‘ভারতপথিক’ বলে কে, কাকে সম্বোধিত করেছিলেন ?

উত্তরঃ- ‘ভারতপথিক’ বলে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, রাজা রামমোহন রায়কে সম্বোধিত করেছিলেন।

  1. সতীদাহ প্রথা কবে রদ হয় ?

উত্তরঃ- সতীদাহ প্রথা ১৮২৯ খ্রিস্টাব্দে রদ হয়।

  1. সতীদাহ প্রথা কে রদ করেন ?

উত্তরঃ- সতীদাহ প্রথা রাজা রামমোহনের চেষ্টায় উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক রদ করেন।

  1. ডিরোজিও কে ছিলেন ?

উত্তরঃ- ডিরোজিও ছিলেন হিন্দু কলেজের অধ্যাপক ও ইয়ংবেঙ্গল গোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতা।

  1. ভারতের প্রথম আধুনিক মানুষ কাকে বলা হয় ?

উত্তরঃ- ভারতের প্রথম আধুনিক মানুষ বলা হয় রাজা রামমোহন রায়কে।

  1. ‘ব্রক্ষ্মানন্দ’ কার উপাধি ছিল ?

উত্তরঃ- ‘ব্ৰহ্বানন্দ ’ ছিল কেশবচন্দ্র সেনের উপাধি।

  1. বিধবাবিবাহ আইন কবে পাশ হয় ?

উত্তরঃ- বিধবাবিবাহ আইন ১৮৫৬ খ্রিস্টাব্দে পাশ হয়।

  1. সাধারণ ব্রাক্মসমাজের প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন ?

উত্তরঃ- সাধারণ ব্রাহ্মসমাজের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন শিবনাথ শাস্ত্রী।

  1. শ্রীরামকৃষ্ণের প্রধান বাণী কী ?

উত্তরঃ- শ্রীরামকৃষ্ণের প্রধান বাণী ছিল ‘যত মত তত পথ’।

  1. শিকাগো ধর্মসভার শ্রেষ্ঠ বক্তা কে ছিলেন ?

উত্তরঃ- শিকাগো ধর্মসভায় শ্রেষ্ঠ বক্তা ছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ।

  1. আত্মীয়সভা কে প্রতিষ্ঠা করেন ?

উত্তরঃ- আত্মীয়সভা রাজা রামমোহন রায় প্রতিষ্ঠা করেন।

  1. রামকৃষ্ণ মিশন কে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ?

উত্তরঃ- রামকৃয় মিশন স্বামী বিবেকানন্দ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।

  1. স্বামী বিবেকানন্দ রচিত দুটি গ্রন্থের নাম কী ?

উত্তরঃ- স্বামী বিবেকানন্দ রচিত দুটি গ্রন্থের নাম ‘বর্তমান ভারত’ ও ‘প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য’।

  1. ‘লোকহিতবাদী’ নামে কে পরিচিত ছিলেন ?

উত্তরঃ- ‘লোকহিতবাদী’ নামে পরিচিত ছিলেন গোপালহরি দেশমুখ।

  1. প্রার্থনাসমাজ কে প্রতিষ্ঠা করেন ?

উত্তরঃ- প্রার্থনাসমাজ প্রতিষ্ঠা করেন আত্মারাম পান্ডুরঙ্গ।

  1. প্রার্থনাসমাজের একজন নেতার নাম লেখো ।

উত্তরঃ- প্রার্থনাসমাজের একজন নেতা হলেন মহাদেব গোবিন্দ রানাড়ে।

  1. আর্যসমাজ কে প্রতিষ্ঠা করেন ?

উত্তরঃ- আর্যসমাজের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন দয়ানন্দ সরস্বতী।



ভারত বিভাজন আকস্মিক ও নিষ্ঠুরভাবে ইতিহাসে এসে পড়লেও দীর্ঘকাল ধরেই এর প্রস্তুতি চলছিল। হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গাগুলির মধ্যেই এর ভূণ প্রােথিত ছিল। ১৮৮১ সালে এই দাঙ্গার সূচন, তারপর মাঝে মাঝেই তার পুনরাবৃত্তি হয়েছে।

❏ হিন্দু-মুসলিম বিরােধকে উৎসাহ দিতে ও সেই বিরােধ স্থায়ী করতে ব্রিটিশ প্রশাসন এই সব দাঙ্গার সুযােগ নেয়। এসব অবশ্য বাহ্যিক কারণ। আসল কারণ যতটা না ধর্মীয় তার চেয়ে বেশি রাজনৈতিক। ১৯০৬ সালের ডিসেম্বরে ঢাকায় সারা ভারত মুসলিম লিগের প্রতিষ্ঠা মুসলিমদের রাজনৈতিক তাশা আকাঙ্খা পূরণের একটা সুযোগ করে দেয়। ১৯৩৭ সালে কংগ্রেস ও মুসলিম লিগ ইন প্রাদেশিক মন্ত্রিসভা নিয়ে আলােচনা শুরু করে, তখনই এই দুই সংগঠনের মধ্যে দ্বন্ধ প্রকাশসলে আসে।

১৯৩৭ সালে জওহরলাল নেহরু জিয়াকে লিখলেন – চুড়ান্ত বিশ্লেষণ অনুযায়ী ভারতে আজ মাত্র দুটি শক্তি আছে এটিশ ঔপনিবেশিক এবং ভারতীয় জাতীয়তাবাদের প্রতিনিধিত্বকারী কংগ্রেস জিন্না উত্তর দিলেন, (১) হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে কোনও মিল নেই এবং (২) ভারতের মুসলিমরা একটি পৃথক জাতি, তাই তাদের জন্য চাই একটি পৃথক রাষ্ট্র। বিভেদ সম্পূর্ণ হল। ভারতের বিভাজনের জন্য কেবল সময়ের অপেক্ষা।

❏ ১৯৩৯ সালের ১ সেপ্টেম্বর হিটলারের পােল্যান্ড আক্রমণ দিয়ে যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা এবং ৩ সেপ্টেম্বর ব্রিটেন ভারতকে একটি যুদ্ধরত রাষ্ট্র বলে ঘােষণা করল এবং ব্রিটিশ ভারতীয় প্রশাসনে শুরু হয়ে গেল পুরােদস্তুর যুদ্ধকালীন তৎপরতা।

❏ ব্রিটেনের নেতৃত্বাধীন মিত্র দেশগুলিকেই কংগ্রেস সমর্থন করল। তবে ভারতকে ‘যুদ্ধরত রাষ্ট্র’ ঘােষণার ব্যাপারে তাদের সঙ্গে কোনরকম আলােচনা না করায় কংগ্রেস অসন্তোষ প্রকাশ করল।

❏ ১৯৪০ সালের মার্চে রামগড়ে কংগ্রেসের বার্ষিক অধিবেশন থেকে সম্পূর্ণ স্বাধীনতা এবং স্বাধীন ভারতের একটি সংবিধান রচনার জন্য গণপরিষদ গঠনের দাবি জানানাে হল। সেই একই মাসে মুসলিম লিগ তার লাহাের অধিবেশনে ভারতে মুসলিমদের জন্য একটি পৃথক রাষ্ট্রের দাবি জানায়।

❏ ১৯৪২ সালের মার্চ মাসে ব্রিটিশ সরকার স্যার স্ট্যাফোর্ড ক্রিকে একটি নতুন সংবিধানের প্রস্তাব দিয়ে ভারতে পাঠালেন। কংগ্রেস ও মুসলিম লিগ উভয়েই প্রস্তাবগুলি বাতিল করে দেয়।

❏ ১৯৪২ সালের আগস্টে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি ব্রিটিশদের প্রতি গান্ধীজির আহ্বান নিয়ে বিচারবিবেচনা করে বিখ্যাত ‘ ভারত ছাড়াে ‘ প্রস্তাব গ্রহণ করে।

❏ ১৯৪৫ সালে ভাইসরয় লর্ড ওয়াভেলের উদ্যোগে সমস্ত সিমলা সম্মেলন (জুন-জুলাই, ১৯৪৫) বার্থ হল। এরই মধ্যে (জুলাই) ব্রিটেনে লেবার পার্টি সরকারে এল। এই সরকার ভারতীয় পরিস্থিতির উপর বিশেষ গুরুত্ব আরােপ করল।

❏ ব্রিটেনে লেবার পার্টির বিদেশ সচিব লর্ড পেথিক লরেন্স ঘােষণা করলেন, ভারতের স্বাধীনতার বিষয়টি নিয়ে আলাপ আলােচনা করার জন্য একটি পার্লামেন্টারি কমিশন ভারত সফরে যাবে। পরে ক্যাবিনেট মিশন নামে খ্যাত, এই প্রতিনিধিদলে তার সাংবিধানিক পরিকল্পনায় মুসলিমদের নিজস্ব রাষ্ট্রের অধিকার প্রকারান্তরে স্বীকার করে নেয়। মুসলিম লিগ ক্যাবিনেট মিশনের প্রস্তাব মেনে নিলেও কংগ্রেস তা প্রত্যাখ্যান করে।

❏ এর পরই একাধিক দাঙ্গা বাধে। দাঙ্গার সূচনা হয়। ১৯৪৬ সালের ১৬ থেকে ১৮ আগস্ট ‘ গ্রেট ক্যালকাটা কিলিং ‘ দিয়ে। তারপরেই ঘটে পশ্চিম পাঞ্জাবের হত্যালীলা, সেখানে মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিল। হতাশ হয়ে কংগ্রেস পাঞ্জাবের বিভাজন দাবি করে।

❏ ১৯৪৭ সালের মার্চে ওয়াভেলের জায়গায় লর্ড মাউন্টব্যাটেন ভাইসরয় হয়ে আসেন। তিনি জোরালােভাবে ভারত বিভাজনের কথা ঘােষণা করেন। বলেন, যে সব প্রদেশে মুসলিমরা গরিষ্ঠ সেগুলি নিয়ে গঠিত হবে আলাদা একটি রাষ্ট্র পাকিস্তান।

❏ এইভাবে পাঞ্জাবের একটি অংশ (পশ্চিম পাঞ্জাব), বাংলার একটি অংশ (পূর্ববঙ্গ) এবং গােটা সিন্ধ, বালুচিস্তান ও উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ নিয়ে গঠিত হল পাকিস্তান। ভারতের তাবশিষ্টাংশ নিয়ে গঠিত হয় আরেকটি রাষ্ট্র। ব্রিটিশ পার্লামেন্ট অনুমােদিত ভারতীয় স্বাধীনতা আইন (জুলাই, ১৯৪৭) ভারত বিভাগকে আনুষ্ঠানিকভাবে চূড়ান্ত করল, গঠিত হল দুটি সম্পূর্ণ স্বাধীন রাষ্ট্র – ভারত ও পাকিস্তান।



🔘 Join Our Telegram Chanel – Click Here 🔘

-ঃআরও পড়ুনঃ–

🔵🔴 ভারতের বৃহত্তম, দীর্ঘতম ও উচ্চতম pdf- Click Here

🔵🔴 বিপরীত শব্দ pdf- Click Here

🔵🔴 কম্পিউটার ভিত্তিক প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here

🔵🔴 পরিবেশ বিদ্যা প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here

🔵🔴 বিভিন্ন ঘূর্ণিঝড়ের নাম ও নামকরণকারী দেশ pdf- Click Here

🔵🔴 সমোচ্চারিত শব্দ বা সমার্থক শব্দ pdf- Click Here

🔵🔴 বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সদর দপ্তর pdf- Click Here

🔵🔴 বছরের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিন pdf- Click Here

🔵🔴 100+ সাধারণ জ্ঞান প্রশ্নোত্তর pdf- click Here

🔵🔴 ইতিহাস গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর pdf- click Here

🔵🔴 WBCS preliminary practice set pdf- Click Here

🔵🔴 বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here

🔵🔴  ভূগোলের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর – Click Here 

🔵🔴  দৈনিক ১০টি স্পেশাল MCQ – Click Here