শিবাজীর শাসন ব্যবস্থার বিবরণ || Description of Shivaji’s regime || pdf ||

Hello Students,


Wellcome to www.edu.bengaliportal.com চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা,  edu.bengaliportal.com আজ আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি Description of Shivaji’s regime pdf. প্রতিবছর বিভিন্ন পরীক্ষার যেমন  CTET | WBTET | WBCS । MPTET | ATET| UPTET | Rajasthan PTET | TNTET | Karnataka TET | RTET | HTET| PSTET। BANK EXAM। ইত্যাদি পরীক্ষার বিভিন্ন প্রস্তুতি পত্র আপনাদের বিনামূল্যে দিয়ে এসেছি। তাই edu.bengaliportal.com আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে শিবাজীর শাসন ব্যবস্থার বিবরণ || Description of Shivaji’s regime || Pdf. নিচে  Description of Shivaji’s regime টি যত্নসহকারে পড়ুন ও পরীক্ষার জন্য চূড়ান্তভাবে প্রস্তুত হয়ে যান। এই শিবাজীর শাসন ব্যবস্থার বিবরণ || Description of Shivaji’s regime || Pdf টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে এই পোস্টটির নীচে যান এবং ডাউনলোড করুন।



🔘 Join Our Telegram Chanel – Click Here 🔘

[pdf টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে নিচের লিঙ্কে Click করুন]

শিবাজীর শাসন ব্যবস্থার বিবরণ || Description of Shivaji’s regime || pdf

সুচতুর ও সুদক্ষ যােদ্ধা শিবাজীর তুলনায় বলিষ্ঠ ও উদার প্রশাসক শিবাজীর কৃতিত্ব কোনাে অংশে কম ছিল না। রাজত্বের অধিকাংশ সময়ই তাকে যুদ্ধবিগ্রহে কাটাতে হয়েছে। আচার্য যদুনাথ সরকার শিবাজীর রাষ্ট্রকে ‘যুদ্ধ-রাষ্ট্র’ (war state) বলে অভিহিত করেও কিন্তু শিবাজীর শাসনপ্রতিভার মৌলিকত্বের কথা স্বীকার করেছেন। এ ব্যাপারে তাঁর ভূমিকা ছিল এক অসাধারণ সমন্বয়কারীর।

মুঘলযুগে প্রচলিত শাসনকাঠামাের সাথে প্রাচীন ভারতীয় ঐতিহ্যের সুসমন্বয় ঘটিয়ে এক স্বতন্ত্র ও কার্যকরী প্রজাহিতৈষী শাসনকাঠামাে তিনি প্রবর্তন করতে সক্ষম হন। সর্বভারতীয় রাষ্ট্রগঠনের তুলনায় মারাঠা জাতীয় রাষ্ট্র গঠনই ছিল শিবাজীর প্রধান লক্ষ্য। এইজন্য তিনি তার অধিকৃত অঞ্চলে দু-ধরনের প্রশাসন চালু করেন। যে অঞ্চল সরাসরি তার শাসনাধীনে ছিল, তার নাম ‘ স্বরাজ্য ‘। এ ছাড়াও শিবাজীর বশ্যতা স্বীকার করে নিয়ে কিছু অঞ্চল তাকে নিয়মিত কর প্রদান করত। একে বলা হত ‘ মালকাগিরি ‘। এই দ্বিতীয় শ্রেণির অঞ্চলে তিনি কখনােই প্রত্যক্ষ শাসন বিস্তৃত করতে চাননি।

মন্ত্রিপরিষদ: শিবাজীর শাসনব্যবস্থায় রাজা ছিলেন সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী। অষ্টপ্রধান নামক আটজন মন্ত্রীর এক পরিষদ বিভিন্ন বিষয়ে শিবাজীকে সহায়তা করতেন। এঁরা হলেন-

(১) মুখ্য প্রধান বা পেশােয়া, যিনি ছিলেন মন্ত্রিপরিষদের। প্রধান এবং সামগ্রিকভাবে রাজ্যের সব বিভাগের তত্ত্বাবধান করতেন। 

(২) অমাত্য ছিলেন অর্থমন্ত্রী, রাজ্যের আয়-ব্যয়ের হিসাব তিনি রাখতেন।

(৩) ওয়াকিনবিস রাজার প্রাত্যহিক কাজকর্ম ও দরবারের ঘটনাবলী নথিবদ্ধ করে রাখতেন।

(৪) সচিব বা সর্বনিম্ন সরকারি নথিপত্র লিপিবদ্ধ করতেন।

(৫) সুমন্ত বা দাবীর -এর কাজ ছিল রাষ্ট্রের সাথে যােগাযােগ রক্ষা করা।

(৬) পণ্ডিত রাও বা দানাধ্যক্ষ ধর্ম বিষয়ে ও সরকারি দান-ক্ষয়রাতের বিষয়ে পরামর্শ দিতেন।

(৭) সেনাপতি ছিলেন সৈন্যবাহিনীর প্রধান এবং 

(৮) ন্যায়াধীশ বা কাজি-উল-কাজাৎ বিচারবিভাগের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী ছিলেন। ন্যায়াধীশ এবং পণ্ডিতরা ছাড়াও অন্যান্য মন্ত্রীদের সামরিক কর্তব্য পালন করতে হত। অষ্টপ্রধানদের ‘ রাজমণ্ডল ‘ বলেও অভিহিত করা হত।

কর্মী নিয়োেগ পদ্ধতি: সরকারি কর্মচারী নিয়ােগের দায়িত্ব ছিল শিবাজীর নিজের হাতে। এ বিষয়ে তিনি খুব সচেতন ছিলেন। সামন্ত-প্রভুদের ক্ষমতা খর্ব করার জন্য তিনি বংশানুক্রমিক জায়গির-প্রথা তুলে দেন এবং জেলায় জেলায় সরকারি কর্মচারী নিযুক্ত করেন। ক্ষমতার অপব্যবহার বন্ধ করার জন্য এইসব নিয়ােগ বদলিযােগ্য করা হয়। উপরিলিখিত আট মন্ত্রী ছাড়া চিটনিস, মজুমদার, সুবনিস, পাটনিস, দেওয়ান প্রভৃতি বহুশ্রেণির কর্মচারী নিযুক্ত করা হয়।



শাসনতান্ত্রিক বিভাগ: শিবাজী তার স্বরাজ্যকে ১৪ টি প্রান্ত বা প্রদেশে বিভক্ত করেন। এর নীচে পরপর ছিল পরগনা বা তরফ এবং গ্রাম। প্রান্তের শাসনকর্তাকে বলা হত ‘মামলাতদার’। এঁকে সাহায্য করতেন ‘ কম্ভিসদার ‘ নামক কর্মচারী। প্রান্তগুলিতেও আটজনের একটি করে পরামর্শদাতা সভা থাকত। প্রতিটি প্রান্ত একাধিক তরফে বিভক্ত ছিল। তরফের শাসনকর্তাকে বলা হত কারকুন বা হাবিলদার। তরফগুলি আবার বহুসংখ্যক গ্রামে বিভক্ত ছিল। গ্রামগুলি ছিল স্বয়ংসম্পূর্ণ। শিবাজী গ্রামগুলির স্বশাসন অধিকারে হস্তক্ষেপ করেননি। গ্রাম-সমিতিগুলিই গ্রামের শাসন পরিচালনা করত। সরকার ও গ্রামের মধ্যে সমন্বয় রক্ষা করত প্যাটেল নামক কর্মচারী। গ্রাম-সমিতিই প্যাটেল নির্বাচিত করত। 

রাজস্ব ব্যবস্থা: শিবাজী আহম্মদনগরের মালিক অম্বরের প্রথাকে অনুসরণ করেই তার ভূমিরাজস্ব নীতি ঠিক করেন। রাজ্যের সমস্ত জমি জরিপ করে উৎপন্ন ফসলের শতকরা ত্রিশ ভাগ রাজস্ব ধার্য হয়। পরে এই পরিমাণ বাড়িয়ে শতকরা চল্লিশ ভাগ করা হয়। শস্যে অথবা নগদ অর্থ রাজস্ব দেওয়া যেত। ফ্রায়ার (Fryer) শিবাজীর রাজস্বব্যবস্থাকে ‘শােষণের নামান্তর’ বলে বর্ণনা করেছেন। কিন্তু এ কথা ঠিক নয়। কারণ রাজস্বের এই হার পূর্বেও প্রচলিত ছিল। তা ছাড়া রাজস্ব আদায়ের জন্য শিবাজী অত্যাচার করতেন, এ প্রমাণ পাওয়া যায়নি। অধিকন্তু কৃষির উন্নতির জন্য তিনি সরকারি কোষাগার থেকে ঋণদানেরও ব্যবস্থা করেছিলেন।

চৌথ ও সরদেশমুখী: শিবাজী প্রতিবেশী অঞ্চল, মুঘল-অধিকৃত রাজ্য ও বিজাপুরের কোনাে কোনাে অঞ্চল থেকে ‘চৌথ’ ও ‘সরদেশমুখী’ নামে দু-প্রকার কর আদায় করতেন। চৌথ ছিল রাজস্বের এক-চতুর্থাংশ এবং সরদেশমুখী ছিল এক দশমাংশ। এই করকে কোনাে কোনাে ঐতিহাসিক ‘ রক্ষা-কর ‘ বলে অভিহিত করেছেন। কারণ মারাঠা বর্গী-আক্রমণের হাত থেকে নিষ্কৃতি পাওয়ার শর্তে প্রতিবেশী রাজ্য এই কর প্রদান করত। পণ্ডিতেরা এই কর আদায়ের নিন্দা করেছেন। কারণ প্রতিবেশী রাজ্যে এই ধরনের কর আদায় নীতিগতভাবে সমর্থনযােগ্য নয়।

এ ছাড়া বণিকদের কাছ থেকে আদায়ীকৃত ‘মহাতরফা এবং বিভিন্ন বাজারে ক্রয় বিক্রয়ের উপর নির্ধারিত জাকাৎ’ নামক শুল্ক থেকেও শিবাজী কিছু অর্থ সংগ্রহ করতেন।

সামরিক সংগঠন: শিবাজীর বিশেষ কৃতিত্ব হল তার সামরিক সংগঠন। সাধারণ পার্বত্য মাওয়ালী সৈন্যবাহিনী নিয়ে জীবন শুরু করলেও অল্প সময়ের মধ্যে তিনি এক সুবিশাল, সুসংগঠিত ও সুশিক্ষিত সেনাবাহিনী গড়ে তােলেন। তার সেনাবাহিনীতে একটি পদাতিকবাহিনী থাকলেও, আসল শক্তি ছিল তার অশ্বারােহীবাহিনী। পার্বত্য অঞ্চলে এবং গেরিলা পদ্ধতিতে যুদ্ধের কারণ এই দ্রুতগামী অশ্বারােহীবাহিনী ছিল অপরিহার্য। মারাঠা অশ্বারােহীবাহিনী ‘ পাগা বা বর্গী ‘ এবং ‘ শিলাদার ‘ -এই দু’ভাগে বিভক্ত ছিল। বর্গীরা ছিল সরকারি স্থায়ী সৈন্য। এদের অশ্ব, অস্ত্র, পােশাক বিভক্ত ছিল। এদের অশ্ব, পােশাক ও নিয়মিত বেতন সরকার থেকে দেওয়া হত।

কিন্তু শিলাদাররা ছিল ভাড়াটে সৈন্য। এরা নিজেরাই অশ্ব ও অস্ত্র সংগ্রহ করত। যুদ্ধের প্রয়ােজনে এরা নগদ অর্থের বিনিময়ে সরকারকে সাহায্য করত। ‘ সভাসদ বখর ‘ থেকে শিবাজীর একটি নৌবাহিনীর কথা জানা যায়। ছােটো-বড়াে নৌকো ও যুদ্ধজাহাজ মিলিয়ে এই বাহিনীতে প্রায় চারশাে জলযান ছিল। এ ছাড়া তার অধীনে প্রায় ২৫০ টি দুর্গ ছিল। শিবাজীর সামরিক সংগঠনে দুর্গগুলির বিশেষ ভূমিকা ছিল। হাবিলদার, সীশ ও সর্নোবৎ নামক তিনজন কর্মচারীর উপর প্রতিটি দুর্গের দায়িত্ব থাকত। শিবাজীর সামরিক সংগঠনের বৈশিষ্ট্য ছিল এর ঐক্যবােধ ও কঠোর শৃঙ্খলা। এখানে দুর্নীতির কোনাে স্থান ছিল না। সেনাশিবিরে স্ত্রীলােকের প্রবেশ নিষিদ্ধ ছিল। পরাজিত শত্রুর উপর অত্যাচার বা গবাদি পশুহত্যা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ ছিল। সেনারা কখনও ধর্মস্থানে হস্তক্ষেপ করত না।

বিচারব্যবস্থা: শিবাজীর শাসনকালে বিচারব্যবস্থা তেমন উন্নত ছিল না। তিনি কোনাে স্থায়ী বিচারালয় স্থাপন করেননি। গ্রামের বিচার করত গ্রাম পঞ্চায়েতগুলি। ফৌজদারি বিচারের ভার ছিল গ্রাম-মুখিয়া বা প্যাটেল -এর হাতে। আপিলবিচার হত ‘হাজার মজলিশ’ নামক সভায়। ন্যায়াধীশ আপিলবিচার নিষ্পত্তি করতেন।

মূল্যায়ন: গভীরভাবে বিশ্লেষণ করলে শিবাজীর শাসনব্যবস্থার কয়েকটি সহজাত ত্রুটি ধরা পড়ে।

প্রথমত, এই শাসনব্যবস্থায় মন্ত্রিপরিষদ প্রত্যক্ষভাবে শাসনকার্যে যুক্ত না-থেকে মূলত পরামর্শদাতার কাজ করত। এর ফলে শাসনব্যবস্থা পুরােপুরি রাজার ব্যক্তিগত দক্ষতার উপর নির্ভরশীল ছিল। তাই শিবাজীর পরে তার দুর্বল বংশধরদের সময়ে এই ব্যবস্থা কার্যকরী হয়নি।

দ্বিতীয়ত, তিনি ব্রাহ্মণদের অতিরিক্ত প্রাধান্য দিয়ে মহাভুল করেন। তার মন্ত্রিসভার ৮ জন মন্ত্রীই ছিলেন ব্রাহ্মণ। এদের হাতে প্রচুর ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত হয়ে রা র সংহতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

তৃতীয়ত, ৬ জন মন্ত্রীকেই বেসামরিক ও সামরিক উভয় দায়িত্ব পালন করতে হত। ফলে এঁরা ক্ষমতালােভী হয়ে পড়েন। পরবর্তীকালে পেশােয়াই মারাঠা রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রধান হয়ে পড়েন।

চতুর্থত, তার রাজস্বব্যবস্থা শােষণের নামান্তর ছিল বলে অনেকের ধারণা। তার রাজস্ব কর্মচারীরা ছিল স্বার্থপর ও নিষ্ঠুর। তা ছাড়া ‘চৌথ’ ও ‘সরদেশমুখ’ নামক জবরদস্তি কর আদায়কে অধিকাংশ ঐতিহাসিক সমর্থন করেননি।

পঞ্চমত, তিনি জায়গির – প্রথা তুলে দিতে চাইলেও, তার কুফল থেকে মুক্তি পাননি। পরবর্তীকালে এটি পুনঃপ্রবর্তিত হয়ে মারাঠাদের পঞ্চরাজ্যের জন্ম দেয়।

ষষ্ঠত, জাতীয় সংহতি সুদৃঢ় করার জন্য কোনাে সুপরিকল্পিত প্রচেষ্টা শিবাজী নিতে পারেননি।



🔶 কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তরঃ-

১ . কোন মহাজনপদে বুদ্ধ দেহত্যাগ করেছিলেন ?

উত্তর : মল

২. আলেকজান্ডার কোথায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন ?

উত্তর : ব্যবিলন

৩. নন্দ বংশ কে প্রতিষ্ঠা করেন ?

উত্তর : মহাপদ্ম নন্দ

৪. প্রাচীন কালের কলিঙ্গ রাজ্যের সবথেকে বড় শাসক কে ছিলেন ?

উত্তর : কারাবেলা

৫. শিশু নাগবংশ কোন মহাজনপদ ধ্বংসের পর শুরু হয়েছিল ?

উত্তর : অবন্তী

৬. কোন সাম্রাজ্য প্রাচীন ভারতের অন্তর্ভুক্ত ছিল না ?

উত্তর : হাম্পি ।

৭. বিম্বিসারের কোন রাজ্যের সাথে শত্রুতা ছিল ?

উত্তর : অঙ্গ

৮. কোন শাসক আলেকজান্ডারের সমসাময়িক ছিলেন ?

উত্তর : চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য

৯. অর্থশাস্ত্রে কোন বিষয়ের উল্লেখ আছে ?

উত্তর : রাষ্ট্রনীতি

১০. চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের সাম্রাজ্য উত্তর – পশ্চিম ভারতে কতদূর বিস্তার লাভ করেছিল ?

উত্তর : হিন্দকুশ

১১. অশোকের সাম্রাজ্য কোন শতাব্দীতে বিস্তার লাভ করেছিল ?

উত্তর : খ্রীঃ পূঃ তৃতীয় শতকে

১২. প্রাচীন কোন মহাজনপদ যমুনা নদীর তীরে বিস্তার লাভ করেছিল ?

উত্তর : বাৎস ।

১৩. শত্রু নিধনকারী বা অমিত্রগাথা হিসেবে কোন শাসক পরিচিত ছিলেন ?

উত্তর : বিন্দুসার

১৪. কৌটিল্য কোন ভারতীয় শাসকের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ?

উত্তর : চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য ১৫.খ্ৰীঃ পূঃ ৩২২ শতকে কে মগধের সিংহাসন দখল করেন ?

উত্তর : চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য

১৬. ভারতবর্ষে প্রথম বৈদেশিক অভিযান কারা করেছিল ?

উত্তর : প্রথম দরিয়াস

১৭. প্রাচীন ভারতে মগধের রাজধানী কোথায় ছিল ?

উত্তর : রাজগীর

১৮. কোন শাসক তার রাজধানী রাজগীর থেকে পাটালিপুত্রে স্থানান্তরিত করেন ?

উত্তর : উদ্যয়িন

১৯. খ্ৰীঃ পূঃ ষষ্ঠ শতকে মগধের প্রথম শাসক কে ছিলেন ?

উত্তর : বিম্বিসার

২০. কোন শাসক তার রাজধানী পাটালিপুত্র থেকে বৈশালীতে স্থানান্তরিত করেন ?

উত্তর : শিশুনাগ

২১. পুরু কোন যুদ্ধে আলেকজান্ডারের কাছে হেরে যান ?

উত্তর : হাইডাসপাস

২২. প্রাচীন ভারতবর্ষের বৃহত্তম নগর কি ছিল ?

উত্তর : পাটলিপুত্র

২৩. সমস্ত ক্ষত্রিয় কুলে কাকে দ্বিতীয় পরশুরাম বলে অভিহিত করা হত ?

উত্তর : মহাপদ্ম

২৪. আলেকজান্ডারের ভারত অভিযানকালে নন্দ বংশের রাজা কে ছিলেন ?

উত্তর : ধননন্দ

২৫. কোন ভারতীয় রাজা প্রাচীন ভারতবর্ষে নিজেকে সার্বভৌম ক্ষমতা সম্পন্ন বলে দাবী করেন ?

উত্তর : উদ্যয়িন

২৬. কোন নদীর তীরে আলেকজান্ডার ও পুরুর যুদ্ধ হয়েছিল ?

উত্তর : ঝিলম

২৭. গান্ধার স্থাপত্যকার্যে কাদের প্রভাব লক্ষ করা যায় ?

উত্তর : গ্রীক

২৮. ষষ্ঠ খ্রীঃ পূর্বাব্দের পর বৃহৎ রাজ্যগুলির উত্থানের কারণ কি ?

উত্তর : বিহার ও উত্তরপ্রদেশে লোহার ব্যাপক ব্যবহার ।

২৯. অজাতশণু কার প্ররোচনায় পিতাকে হত্যা করেছিলেন ?

উত্তর : দেবদত্ত

৩০. খ্ৰীঃ পূঃ ষষ্ঠ শতকে কোন নগর রাজ্য সবথেকে বেশী শক্তিশালী ছিল ?

উত্তর : মগধ

৩১. বুদ্ধের সমসাময়িক কোন রাজবংশ অবন্তীতে শাসন করত ?

উত্তর : প্রদ্যোৎ

৩২. কোন দুটি নদীর মধ্যবর্তী স্থানে প্রাচীন তক্ষশিলা শহর অবস্থিত ছিল ?

উত্তর : সিন্ধু এবং ঝিলম

৩৩. শাসকদের মধ্যে কে সিংহাসন ত্যাগ করে জৈনধর্ম গ্রহণ করে দক্ষিন ভারতে চলে গিয়েছিলেন ?

উত্তর : চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য

৩৪. মৌর্য সিংহাসনে আরোহণের পূর্বে অশোক কোথাকার শাসক ছিলেন ?

উত্তর : তক্ষশিলা

৩৫. মেগাস্থিনিস কোথাকার দূত ছিলেন ? উত্তর : সেলুকাস নিকেতর

৩৬. মেগাস্থিনিসের লেখা গ্রন্থের নাম কি ?

উত্তর : ইন্ডিকা

৩৭. অশোক কথাটির আক্ষরিক অর্থ কি ?

উত্তর : শোকহীন

৩৮. অশোক স্তম্ভ কোন ধাতুর তৈরী ?

উত্তর : বালিপাথর

৩৯. অশোক সম্বন্ধীয় সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য কোথায় পাওয়া যায় ?

উত্তর : উৎকীর্ণলিপি

৪০. চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজত্বকালে কোন গ্রীকদূত ভারতে এসেছিলেন ?

উত্তর : মেগাস্থিনিস

৪১. অশোক কোন সময়ে কলিঙ্গ জয় করেন ?

উত্তর : খ্রীঃ পূঃ ২৬১

৪২. প্রাচীনতম ঐতিহাসিক লিখিত উপাদান কোন সময়কার ?

উত্তর : চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য

৪৩. “ দেবনাম প্রিয় ” উপাধিটি কাকে দেওয়া হয়েছিল ?

উত্তর : অশোক

৪৪. নিম্নলিখিত কোন নামে অশোক পরিচিত ?

উত্তর : প্রিয়দর্শী ।

৪৫. নিম্নলিখিত কোন অঞ্চলটি অশোকের সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল না ?

উত্তর : মাদ্রাজ

৪৬. সঙ্গম যুগে কোন বংশ শক্তিশালী ছিল না ?

উত্তর : পল্লব বংশ

৪৭. তামিল উৎকীর্ণ লিপিতে কোন লিপি ব্যবহার হত ?

উত্তর : ব্রাহ্মী

৪৮ . . তামিল মহাকাব্য ‘ শিলাপ্পাদিকরম ‘ কার রচিত ?

উত্তর : ইলংগো

৪৯. কোন শিলালিপি থেকে কলিঙ্গ যুদ্ধের বর্ণনা এবং তার ফলাফল জানা যায় ?

উত্তর : মাইনর রক এডিস্ট XIII

৫০. সারনাথ স্তম্ভে কোন প্রাণীর প্রতিকৃতি খোদাই করা নেই ?

উত্তর : হরিণ

৫১. সারনাথের সিংহ রাজধানী কার অবদান ?

উত্তর : অশোক



🔘 Join Our Telegram Chanel – Click Here 🔘

-ঃআরও পড়ুনঃ–

🔵🔴 ভারতের বৃহত্তম, দীর্ঘতম ও উচ্চতম pdf- Click Here

🔵🔴 বিপরীত শব্দ pdf- Click Here

🔵🔴 কম্পিউটার ভিত্তিক প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here

🔵🔴 পরিবেশ বিদ্যা প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here

🔵🔴 বিভিন্ন ঘূর্ণিঝড়ের নাম ও নামকরণকারী দেশ pdf- Click Here

🔵🔴 সমোচ্চারিত শব্দ বা সমার্থক শব্দ pdf- Click Here

🔵🔴 বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সদর দপ্তর pdf- Click Here

🔵🔴 বছরের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিন pdf- Click Here

🔵🔴 100+ সাধারণ জ্ঞান প্রশ্নোত্তর pdf- click Here

🔵🔴 ইতিহাস গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর pdf- click Here

🔵🔴 WBCS preliminary practice set pdf- Click Here

🔵🔴 বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here

🔵🔴  ভূগোলের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর – Click Here 

🔵🔴  দৈনিক ১০টি স্পেশাল MCQ – Click Here