Hello Students,
Wellcome to www.edu.bengaliportal.com চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা, edu.bengaliportal.com আজ আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি Causal Declension Questions Answers | কারক বিভক্তি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর. প্রতিবছর বিভিন্ন পরীক্ষার যেমন CTET | WBTET | WBCS । MPTET | ATET| UPTET | Rajasthan PTET | TNTET | Karnataka TET | RTET | HTET| PSTET। BANK EXAM। ইত্যাদি পরীক্ষার বিভিন্ন প্রস্তুতি পত্র আপনাদের বিনামূল্যে দিয়ে এসেছি। তাই edu.bengaliportal.com আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে Causal Declension Questions Answers | কারক বিভক্তি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর ||. নিচে Solved Question Paper practice set টি যত্নসহকারে পড়ুন ও পরীক্ষার জন্য চূড়ান্তভাবে প্রস্তুত হয়ে যান। এই Causal Declension Questions Answers | কারক বিভক্তি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর || এটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে এই পোস্টটির নীচে যান এবং ডাউনলোড করুন।
🔘 Join Our Telegram Chanel – Click Here 🔘
[pdf টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে নিচের লিঙ্কে Click করুন]
কারক বিভক্তি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর | Causal Declension Questions Answers
- বিভক্তি শব্দের অর্থ কী ?
উত্তরঃ- বিভক্তি (বি+√ভজ+তি) শব্দের অর্থ বিভাজন বা বিশেষ ভাগ।
- বিভক্তি কাকে বলে ?
উত্তরঃ- যে অর্থহীন বর্ণ বা বর্ণসমষ্টি ধাতু বা শব্দের শেষে যুক্ত হয়ে সেই ধাতু বা শব্দকে পদে পরিণত করে, তাকে বিভক্তি বলে।
- বিভক্তির কাজ কী ?
উত্তরঃ-
অ) বাক্যে ব্যবহৃত শব্দ বা ধাতুকে পদে পরিণত করা।
আ) বাক্যে ব্যবহৃত পদগুলির মধ্যে পারস্পারিক সম্পর্ক তৈরি করা।
- বিভক্তি কত প্রকার ও কী কী ?
উত্তরঃ- বাংলা ভাষায় বিভক্তি প্রধানত দুই প্রকার। যথা – শব্দ বিভক্তি বা নাম বিভক্তি ও ধাতু বিভক্তি বা ক্রিয়া বিভক্তি।
- শব্দ বিভক্তি কাকে বলে ?
উত্তরঃ- যেসব বিভক্তি শব্দের সঙ্গে যুক্ত হয়ে শব্দকে নামপদে পরিণত করে, তাদের নাম বিভক্তি বা শব্দ বিভক্তি বলে।
- ধাতু বিভক্তি কাকে বলে ?
উত্তরঃ- যেসব বিভক্তি ধাতুর সঙ্গে যুক্ত হয়ে ধাতুকে ক্রিয়াপদে পরিণত করে, তাদের ধাতু বিভক্তি বা ক্রিয়া বিভক্তি বলে।
- বাংলা ভাষায় প্রচলিত শব্দ বিভক্তি কয়টি ও কী কী ?
উত্তরঃ-
বাংলা ভাষায় প্রচলিত শব্দ বিভক্তি পাঁচটি। যথা-
এ (য়) বিভক্তি।
কে বিভক্তি।
তে বিভক্তি।
রে বিভক্তি।
র (এর) বিভক্তি।
- কোন শব্দ বিভক্তি শব্দের সঙ্গে যুক্ত হয়ে শব্দের কোনো পরিবর্তন ঘটায় না ?
উত্তরঃ- শূন্য বিভক্তি।
- শূন্য বিভক্তি কাকে বলে ?
উত্তরঃ- যে শব্দ বিভক্তি শব্দের সঙ্গে যুক্ত শব্দকে পদে পরিণত করে কিন্তু নিজে অপ্রকাশিত থাকে এবং মূল শব্দটির কোনো পরিবর্তন ঘটায় না, তাকে শূন্য বিভক্তি বলে।
- শূন্য বিভক্তি অপর কী নামে পরিচিত ?
উত্তরঃ- শূন্য বিভক্তি অপর “অ” বিভক্তি নামে পরিচিত।
- বাংলা ভাষায় শূন্য বিভক্তির প্রয়োজনীয়তা কী ?
উত্তরঃ- বাংলা ভাষায় পাঁচটি বিভক্তির দ্বারা সব অভাব পূর্ণ হয় না বলেই শূন্য বিভক্তির ব্যবহার লক্ষ্যনীয়।
- শূন্য বিভক্তিকে বিভক্তি না বলার কারণ কী ?
উত্তরঃ- শূন্য বিভক্তি এবং “অ” বিভক্তি উভয়ই কোনো শব্দের সঙ্গে যুক্ত হয়ে সেই শব্দের আকারগত পরিবর্তন ঘটায় না ঠিকই কিন্তু “অ” বিভক্তি অনুমান সাপেক্ষ। আবার, অন্যদিকে শূন্য বিভক্তির মধ্যে একটা শূন্যতাবোধ কাজ করে। তাই শূন্য বিভক্তিকে “অ” বিভক্তি না বলাই শ্রেয়।
- শূন্য বিভক্তি এবং “অ” বিভক্তির মধ্যে পার্থক্য কোথায় ?
উত্তরঃ- “অ” বিভক্তির দৃষ্টিগ্রাহ্য রূপ থাকলেও শূন্য বিভক্তির নেই।
- কোন বিভক্তি বাংলায় সব কারকে প্রযুক্ত হয় ?
উত্তরঃ- এ বিভক্তি, কে বিভক্তি, এবং তে বিভক্তি।
- অকারক সম্বন্ধের জন্য কোন বিভক্তি ব্যবহৃত হয় ?
উত্তরঃ- র বিভক্তি।
- তির্যক বিভক্তি কাকে বলে ?
উত্তরঃ- যে শব্দ বিভক্তির সব কারকে ব্যবহৃত হয় তাদের তির্যক বিভক্তি বলে।
- বাংলা ভাষায় কোন বিভক্তিগুলিকে তির্যক বিভক্তি বলে ?
উত্তরঃ- কে বিভক্তি, তে বিভক্তি, এবং বিভক্তি।
- যথার্থ বিভক্তি কাকে বলে ?
উত্তরঃ- বাংলা ভাষায় সাধারণভাবে ব্যবহৃত বিভক্তি গুলিকে যথার্থ বিভক্তির বলে। যেমন- কে বিভক্তি, তে বিভক্তি প্রভৃতি।
- যথার্থ বিভক্তির অপর কী নামে পরিচিত ?
উত্তরঃ- মৌলিক বিভক্তি।
- নির্দেশক কাকে বলে ?
উত্তরঃ- যে বর্ণ বা বর্ণগুচ্ছ শব্দের শেষে বসে শব্দটিকে নির্দিষ্ট, সীমিত, বিশেষিত ও বচন নির্ধারণ করে, তাকে নির্দেশক বলে।
- নির্দেশক কত প্রকার ও কী কী ?
উত্তরঃ-
নির্দেশক দুই প্রকার। যথা-
একবচন নির্দেশক : টি, টা, টুকু, খানা, খানি, জন।
বহুবচন নির্দেশক : গুলি, গুলো, গুচ্ছ, রা, গণ, বৃন্দ, প্রভৃতি।
- বিভক্তি ও নির্দেশকের মধ্যে একটি সাদৃশ্য লেখ।
উত্তরঃ- বিভক্তি ও নির্দেশক উভয়ই শব্দ বা ধাতুর পরে বসে।
- বিভক্তি ও নির্দেশকের মধ্যে একটি বৈসাদৃশ্য বা পার্থক্য লেখ।
উত্তরঃ- বিভক্তি ও অনুসর্গ পদ গঠনে ও কারক নির্ণয়ে সাহায্য করে।
অন্যদিকে,
নির্দেশক কেবল পদের বচন নির্দেশ করে।
- অনুসর্গ কাকে বলে ?
উত্তরঃ- যেসব অব্যয় পদ বিশেষ্য ও সর্বনাম পদের পরে পৃথকভাবে বসে শব্দ বিভক্তির কাজ করে, তাদের অনুসর্গ বলে।
- অনুসর্গের অপর নাম কী ?
উত্তরঃ- পরসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয়।
- অনুসর্গ কত প্রকার ও কী কী ?
উত্তরঃ-
অনুসর্গ প্রধানত দুই প্রকার। যথা-
শব্দজাত বা নাম অনুসর্গ : কর্তৃক, দ্বারা, নিমিত্ত, জন্য, ব্যতীত, পাশে, সাথে, বনাম প্রভৃতি।
ক্রিয়াজাত বা অসমাপিকা অনুসর্গ : হতে, থেকে, দিয়ে, নিয়ে, চেয়ে, লেগে প্রভৃতি।
- বিভক্তি ও অনুসর্গের মধ্যে একটি সাদৃশ্য লেখ।
উত্তরঃ- বিভক্তি ও অনুসর্গ শব্দের পরে বসে।
- বিভক্তি ও অনুসর্গের মধ্যে একটি বৈসাদৃশ্য বা পার্থক্য লেখ।
উত্তরঃ- বিভক্তির নিজস্ব কোনো অর্থ নেই এবং স্বাতন্ত্র্য প্রয়োগও নেই।
অপরদিকে,
অনুসর্গের নিজস্ব অর্থ আছে এবং স্বাতন্ত্র্য প্রয়োগও আছে।
- অনুসর্গ ও নির্দেশকের একটি সাদৃশ্য লেখ।
উত্তরঃ- অনুসর্গ ও নির্দেশক উভয়ই পদ গঠনে ও কারক নির্ণয়ে সাহায্য করে।
- অনুসর্গ ও নির্দেশকের মধ্যে একটি বৈসাদৃশ্য বা পার্থক্য লেখ।
উত্তরঃ- অনুসর্গ এক প্রকার অব্যয় এবং এর পৃথক অর্থ আছে।
অন্যদিকে,
নির্দেশক এক প্রকার প্রত্যয় এবং এর পৃথক কোনো অর্থ নেই।
- কারক শব্দের অর্থ কী ?
উত্তরঃ- কারক (√কৃ +অক) শব্দের অর্থ হলো কর্তা বা সম্পাদয়িতা বা অনুষ্ঠাতা।
- কারক কাকে বলে ?
উত্তরঃ- বাক্য মধ্যস্থিত ক্রিয়াপদের সঙ্গে নামপদের (বিশেষ্য, বিশেষণ, সর্বনাম ও অব্যয়) সম্পর্কে কারক বলে।
- কারক কত প্রকার ও কী কী ?
উত্তরঃ- বাংলা ব্যাকরণে কারক প্রধানত ছয় প্রকার। যথা – কর্তৃ কারক, কর্ম কারক, করণ কারক, নিমিত্ত কারক, অপাদান কারক ও অধিকরণ কারক।
- অকারক বা উপকারক কাকে বলে ?
উত্তরঃ- বাক্যে সমাপিকা ক্রিয়াপদের সঙ্গে অর্থ সম্পর্কহীন পদকে অকারক বা উপকারক বলে।
- অকারক কত প্রকার ও কী কী ?
উত্তরঃ- অকারক দুই প্রকার। যথা – সম্বন্ধ পদ ও সম্বোধন পদ।
- সম্বন্ধ পদ ও সম্বন্ধিত পদ কাকে বলে ? উদাহরণ দাও।
উত্তরঃ- “রা” বা “এর” বিভক্তিযুক্ত পদের সঙ্গে ক্রিয়াপদের কোনো সম্বন্ধ থাকে না কিন্তু বাক্যের মধ্যে অবস্থিত অন্য পদের সঙ্গে সম্বন্ধ থাকে, তাকে সম্বন্ধ পদ বলে।
সম্বন্ধিত পদ : বাক্যে যে পদের সঙ্গে সম্বন্ধ পদের অর্থ সম্পর্ক থাকে, তাকে সম্বন্ধিত পদ বলে।
উদাহরণ :
ক) রমেনের দাদা ভালো ক্রিকেট খেলে।
খ) নদীর জল লাল হয়ে আছে।
উপরের উদাহরণ দুটিতে “রমেনের” এবং “নদীর” এই দুটি হলো সম্বন্ধ পদ এবং “দাদা” ও “জল” হলো সম্বন্ধিত পদ।
- সম্বোধন পদ কাকে বলে
উত্তরঃ- বাক্যের গতি ভঙ্গ করে যাকে বিশেষভাবে আহ্বান করা হয়, তাকে সম্বোধন পদ বলে।
উদাহরণ :
ওহে, কোথায় চললে ?
সুজয়, তুমি আগামীকাল এসো।
🔘 Join Our Telegram Chanel – Click Here 🔘
🔵🔴 ভারতের বৃহত্তম, দীর্ঘতম ও উচ্চতম pdf- Click Here
🔵🔴 বিপরীত শব্দ pdf- Click Here
🔵🔴 কম্পিউটার ভিত্তিক প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here
🔵🔴 পরিবেশ বিদ্যা প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here
🔵🔴 বিভিন্ন ঘূর্ণিঝড়ের নাম ও নামকরণকারী দেশ pdf- Click Here
🔵🔴 সমোচ্চারিত শব্দ বা সমার্থক শব্দ pdf- Click Here
🔵🔴 বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সদর দপ্তর pdf- Click Here
🔵🔴 বছরের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিন pdf- Click Here
🔵🔴 100+ সাধারণ জ্ঞান প্রশ্নোত্তর pdf- click Here
🔵🔴 ইতিহাস গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর pdf- click Here
🔵🔴 WBCS preliminary practice set pdf- Click Here
🔵🔴 বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here
🔵🔴 ভূগোলের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর – Click Here
🔵🔴 দৈনিক ১০টি স্পেশাল MCQ – Click Here
Note: পোস্ট টি অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ এ শেয়ার করুন।