Hello Students,
Wellcome to edu.bengaliportal.com চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা, edu.bengaliportal.com আজ আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি Bengali Movies Questions Answers. প্রতিবছর বিভিন্ন পরীক্ষার যেমন CTET | WBTET | WBCS । MPTET | ATET| UPTET | Rajasthan PTET | TNTET | Karnataka TET | RTET | HTET| PSTET। BANK EXAM। ইত্যাদি পরীক্ষার বিভিন্ন প্রস্তুতি পত্র আপনাদের বিনামূল্যে দিয়ে এসেছি। তাই edu.bengaliportal.com আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে বাংলা চলচিত্র সংক্রান্ত প্রশ্নোত্তর | Bengali Movies Questions Answers। এই বাংলা চলচিত্র সংক্রান্ত প্রশ্নোত্তর | Bengali Movies Questions Answers || এটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে এই পোস্টটির নীচে যান এবং ডাউনলোড করুন।
🔘 Join Our Telegram Chanel – Click Here 🔘
বাংলা চলচিত্র সংক্রান্ত প্রশ্নোত্তর | Bengali Movies Questions Answers
- তপন সিংহের ‘কাবুলিওয়ালা’ সিনেমার ভূমিকায় কে ছিলেন ?
(A) পাহাড়ী সান্যাল
(B) ছবি বিশ্বাস
(C) কমল মিত্র
(D) জহর রায়
Ans: (B) ছবি বিশ্বাস
- প্রথম ভারতীয় সবাক হিন্দি সিনেমা কোনটি ?
(A) রাজা হরিচন্দ্র
(B) সত্যবাদী রাজা হরিচন্দ্র
(C) আলম আরা
(D) বিদ্যাপতি
Ans: (C) আলম আরা
- ১৯৬২ সালে নির্মিত ঋত্বিক ঘটকের প্রথম ছবি ‘নাগরিক’ কবে মুক্তি পায় ?
(A) ১৯৭৭ সালে
(B) ১৯৫৩ সালে
(C) ১৯৫৫ সালে
(D) ১৯৭০ সালে
Ans: (A) ১৯৭৭ সালে
- আযান্ত্রিক সিনেমার গল্পকার হলেন –
(A) বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
(B) তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
(C) মানিক বন্দোপাধ্যায়
(D) সুবোধ ঘোষ
Ans: (D) সুবোধ ঘোষ
- প্রথম বাংলা সবাক সিনেমার নাম কী ?
(A) জামাইষষ্ঠী
(B) আলম আরা
(C) নল – দময়ন্তী
(D) জনা
Ans: (A) জামাইষষ্ঠী
- মৃণাল সেনের প্রথম ছবি হলো –
(A) রাতভোর
(B) নীল আকাশের নীচে
(C) আকাশের সন্ধানে
(D) কোরাস
Ans: (A) রাতভোর
- হীরালাল সেন ও মতিলাল সেন ভাতৃদয় কবে রয়াল বায়োস্কোপ কোম্পানি তৈরি করেন ?
(A) ১৮৯৮ সালে
(B) ১৮৯৬ সালে
(C) ১৮৯৯ সালে
(D) ১৮৮০ সালে
Ans: (A) ১৮৯৮ সালে
- ভারতীয় চলচ্চিত্রে প্রথম তথ্যচিত্রকার কে ছিলেন ?
(A) মতিলাল সেন
(B) লই লুমিয়ের
(C) অগাস্ট
(D) হীরালাল সেন
Ans: (D) হীরালাল সেন
- সত্যজিৎ রায়ের পথের পাঁচালী ছবি সংগীত পরিচালনা করেছিলেন –
(A) সত্যজিৎ রায়
(B) পণ্ডিত রবিশঙ্কর
(C) ওস্তাদ বিয়ালেৎ খা
(D) ওস্তাদ বিসমিল্লা খা
Ans: (B) পণ্ডিত রবিশঙ্কর
- ১৯৭০ সালে ঋত্বিক ঘটক কোন চলচ্চিত্র তৈরি করেন ?
(A) Chhou Dance of Purulia
(B) Scientists of tomorrow
(C) Why বা ইয়ে কিউ
(D) Adivasiyon ka jeeban sharat
Ans: (C) Why বা ইয়ে কিউ
- কত সালে প্রথম সবাক সিনেমা মুক্তি পেয়েছিল ?
(A) ১৯৩৬ সালের ১৬ এপ্রিল
(B) ১৯১৩ সালের ১৩ মে
(C) ১৯২৯ সালের ১ জানুয়ারি
(D) ১৯৩১ সালের ১১ এপ্রিল
Ans: (D) ১৯৩১ সালের ১১ এপ্রিল
- ১৯৩২ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার নাটকে চলচ্চিত্রায়িত করেন ?
(A) শ্যামা
(B) রাজা
(C) চিত্রাঙ্গদা
(D) নটির পূজা
Ans: (D) নটির পূজা
রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর:-
- বাংলা সিনেমায় সত্যজিৎ রায়ের অবদান সম্পর্কে আলোচনা করো।
Ans: চলচ্চিত্র নিছক বিনোদন নয়, এটা এক সামাজিক বার্তাও বহন করে – সত্যজিং রায় বাংলা সিনেমায় প্রথম এই সত্যটি তুলে ধরেন। এজন্য তিনি শিল্প, সাহিত্য, সংগীত এই চারের মিশেল ঘটান তার সিনেমায়। আর তখন থেকেই বাংলা চলচ্চিত্রে উঠে এল অনেক না বলা কথা, মানুষের জীবনের আঙিনায় পৌঁছে গেল বাংলা সিনেমা। তাই বাংলার মেঠো পথ, নদীর ধারের কাশবন, শরতের আকাশ, গ্রামের সবুজ – শ্যামলের বুক চিরে রেলগাড়ির ছুটে চলা আর অপু – দুর্গার কিশোরসুলভ চাঞ্চল্য জয় করল বিশ্ব – সিনেমামোদী মানুষের মন।
দেশভাগ যেমন জীবনযন্ত্রণা বাড়িয়েছে তেমনি বাংলা সিনেমার বাজারটাকেও ছোটো করে দিয়েছিল। সত্যজিৎ রায়ের হাত ধরে বাংলা সিনেমার প্রায় মরা গাঙে এসেছিল। বাণিজ্যের জোয়ার। সত্যজিতের ছায়াছবি একের পর এক আন্তর্জাতিক পুরস্কার পাওয়ার পর দেশে – বিদেশে বাংলা সিনেমার প্রদর্শন বেড়ে যায়। ‘পথের পাঁচালী‘ (১৯৫৫) দিয়ে যে বিজয়রথ ছুটেছিল তা থেমেছিল ‘আগন্তুক’ – এ পৌঁছে। এই দীর্ঘ সময়ের মধ্যে সত্যজিৎ রায় বাংলা চলচ্চিত্রে উপহার দিয়েছেন অপরাজিত, পরশপাথর, জলসাঘর, অপুর সংসার, দেবী, তিনকন্যা, কাঞ্চনজঙ্ঘা, অভিযান, মহানগর, চারুলতা, কাপুরুষ ও মহাপুরুষ, নায়ক, গুপী গাইন বাঘা বাইন, অরণ্যের দিনরাত্রি, অশনি সংকেত সোনার কেল্লা, জন অরণ্য, হীরক রাজার দেশে, ঘরে বাইরে, গণশত্রু ইত্যাদি কালজয়ী সিনেমা চলচ্চিত্রে জীবনব্যাপী অবদানের জন্য তিনি ‘অস্কার’ সম্মান পান। ভারত সরকার তাঁকে ‘ ভারতরত্ন ’ সম্মানে ভূ ষিত করে। এছাড়াও জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে তিনি শতাধিক পুরস্কার ও সম্মানে ভূ যিত হন।
- বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে মৃণাল সেনের কৃতিত্ব আলোচনা করো।
Ans: সত্যজিৎ রায় বা ঋত্বিক ঘটকের মতো প্রথমেই সিনেমা জগতে স্বীকৃত না পেলেও ধীরে ধীরে নিজের আসনকে স্থায়ী করেছিলেন মৃণাল সেন। ছয়ের দশকে তাঁর তৈরি ‘বাইশে শ্রাবণ‘ (১৯৬০) থেকে ‘আকাশ কুসুম‘ (১৯৬১) পর্যন্ত সিনেমাগুলি সাড়া না ফেললেও জ্ঞানেশ মুখোপাধ্যায়ের মতো কয়েকজন অভিনেতার অভিনয় দক্ষতা তাঁকে কিছুটা খ্যাতির আলোর নীচে এনেছিল। এরপরই ১৯৬৯ – এ ‘ভুবন সোম’ (হিন্দি) তাকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি এনে দেয়। গুজরাটে বসবাসকারী নিয়মনিষ্ঠ ব্যুরোক্র্যাটের সঙ্গে গ্রাম্য বালিকার সম্পর্ক নিয়ে ‘ভুবন সোম’ সিনেমাটি উৎপল দত্তের অসাধারণ অভিনয় দক্ষতায় দর্শকমনে চিরস্থায়ী আসন গড়ে নেয়। এরপর সত্তর দশকে কলকাতার রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে ‘ইন্টারভিউ‘ (১৯৭১), ‘কলকাতা ৭১’ (১৯৭২), ‘পদাতিক’ (১৯৭৩), ‘কোরাস’ (১৯৭৪) প্রভৃতি ছবি পরিচালনা করেন। তিনি গল্প বলার বর্ণনাত্মক রীতিকে বর্জন করে কোলাজধর্মী কাহিনির মধ্যে দিয়ে উপস্থাপন করেন। মৃণাল সেন তার ‘মৃগয়া’, ‘ওকা ভরি কথা’, ‘পরশুরাম‘, ‘একদিন প্রতিদিন’, ‘খারিজ’, ‘খণ্ডহর’, ‘আকালের সন্ধানে‘ প্রভৃতি ছবিতে মনোজগতের দ্বিধা – দ্বন্দ্ব – জটিলতাকেই প্রাধান্য দিয়েছেন।
- বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে তপন সিংহের অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করো। অথবা, বাংলা চলচ্চিত্র জগতে তপন সিংহের অবদান আলোচনা করো।
Ans: লক্ষ্মী ও সরস্বতীর মেলবন্ধন ঘটিয়ে তপন সিংহ বাংলা সিনেমাপ্রেমী মানুষকে একঘেয়েমি থেকে মুক্তি দেন। তিনি নারী – পুরুষের প্রেমের গণ্ডি ছাপিয়ে বাংলা চলচ্চিত্রে তুলে এনেছিলেন মানবপ্রেম, বিশ্বপ্রেম। তাঁর সময় থেকেই বাংলা সিনেমা হয়ে উঠল গীতিকবিতার মতো চিত্রধর্মী ও মানবাবেগে পূর্ণ শিল্পকলা। ফলে সিনেমা হলে পাশাপাশি দেখা গেল সব ধরনের মানুষের উপস্থিতি। সাধারণ আর বিশিষ্টের ফারাকটা তিনি ঘুচিয়ে দিলেন। এভাবে সব ছবিতেই তপন সিংহ পাল্টেছেন প্রেক্ষাপট। রবীন্দ্র ভাবধারা গ্রহণ করে তিনি কখনো চার দেওয়ালের মাঝের জীবনকে ছুঁয়েছেন আবার কখনো পাড়ি দিয়েছেন নিসর্গ প্রকৃতির কোলে।
তপন সিংহের সিনেমাগুলির মধ্যে প্রধান হলো অঙ্কুশ, কাবুলিওয়ালা, ক্ষুধিত পাষাণ, হাঁসুলি বাঁকের উপকথা, নির্জন সৈকতে, জতুগৃহ, হাটেবাজারে, অন্তর্ধান ইত্যাদি। ভালোবাসার কথা শুনিয়েছেন বলে তিনি মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত ভালোবাসা যথেষ্টই পেয়েছেন। এছাড়াও পেয়েছেন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অনেক পুরস্কার। বিশ্ব চলচ্চিত্রের দর্শকদের মধ্যে তপন সিংহ বাঙালি দর্শককেই শ্রেষ্ঠ বলেছেন। তাঁর ভাষায়— “সারা পৃথিবীতে দর্শক হিসেবে বাঙালি দর্শকই শ্রেষ্ঠ সাহিত্যের প্রতি ভালোবাসা, ছবির প্রতি ভালোবাসা, নাটকের প্রতি ভালোবাসা আর কোনো দেশের দর্শকের মধ্যে খুঁজে পাবেন কি না সন্দেহ।”
- বাংলা চলচ্চিত্র ধারায় ঋত্বিক ঘটকের অবদান আলোচনা করো।
Ans: নিষ্ঠুর সামাজিক সত্যকে চলচ্চিত্রে রূপায়ণের ক্ষেত্রে যার অবদান অনস্বীকার্য তিনি হলেন বাংলার প্রখ্যাত চিত্র পরিচালক ঋত্বিক ঘটক। ঋত্বিক ঘটক প্রথমে নাটক লেখা, পরিচালনা ও অভিনয়ের মধ্যে ব্যাপৃত ছিলেন। পরবর্তী কালে তিনি চলচ্চিত্র নির্মাণে হাত দেন। নিমাই ঘোষের ‘ছিন্নমূল’ (১৯৫১) সিনেমার মধ্য দিয়ে ঋত্বিক ঘটক চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করেন। তাঁর পরিচালিত সর্বশ্রেষ্ঠ ছবিগুলির মধ্যে রয়েছে ‘নাগরিক‘ (১৯৫২), ‘অযান্ত্রিক’ (১৯৫৮), ‘মেঘে ঢাকা তারা’ (১৯৬০); ‘কোমল গান্ধার‘ (১৯৬১), ‘সুবর্ণরেখা’ (১৯৬২), ‘তিতাস একটি নদীর নাম‘ (১৯৭৩), ‘যুক্তি তর্ক আর গল্প‘ (১৯৭৪) ইত্যাদি। চলচ্চিত্র পরিচালনা ছাড়াও তিনি বেশ কিছু চলচ্চিত্রের কাহিনি ও চিত্র নাট্য রচনার ক্ষেত্রেও পারদর্শিতা দেখিয়েছেন। যেমন- ‘দ্বীপের নাম টিয়া রং’ ‘রাজকন্যা’ ‘মধুমতী’, ‘মুশাফির’ ইত্যাদি। কয়েকটি চলচ্চিত্রে তিনি অভিনয়ও করেছেন। যেমন- ‘তথাপি‘, ‘সুবর্ণরেখা‘, ‘তিতাস একটি নদীর নাম‘।
চলচ্চিত্রের উপর ঋত্বিক ঘটক চিন্তামূলক বেশ কিছু প্রবন্ধ গ্রন্থও লিখেছেন। যেমন- ‘Human Society‘, ‘Our tradition ‘Film Making and My Afforts‘, ‘Film Making‘ – ইত্যাদি।
ঋত্বিক ঘটকের ছবিতে বাণিজ্যিক কারণের প্রভাব নেই। তার চলচ্চিত্র বুদ্ধিদীপ্ত জীবনরস, সামাজিক নিদারুণ অভিঘাত দেখা গেছে। চলচ্চিত্রকার ঋত্বিক ঘটক চলচ্চিত্রে বিশেষ অবদানের জন্য ‘পদ্মশ্রী’, ‘রজতকমল’ পুরস্কার এবং ১৯৭০ এ ষোড়শ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।
- বাংলা তথ্যচিত্রের ধারাটির পরিচয় দাও। অথবা, বাংলা চলচ্চিত্রের ধারায় তথ্যচিত্রের ধারাটির পরিচয় দাও।
Ans: যে চলচ্চিত্রে কাহিনি থাকে না, তথ্যের সমাহার থাকে, তাকে তথ্যচিত্র বলে। তথ্যচিত্রে অভিনেতা – অভিনেত্রীর কোনো ভূমিকা থাকে না। বিশেষ কোনো ব্যক্তি, ঘটনা, স্থানকে কেন্দ্র করে এ জাতীয় চলচ্চিত্র নির্মিত হয়। গল্প পরিসর এবং একমুখিনতা তথ্যচিত্রের গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য । বাংলা তথা ভারতের চলচ্চিত্র শিল্পের আদি পুরুষ হীরালাল সেনের হাত ধরেই বাংলা তথ্যচিত্র্যের জন্ম হয়। তাঁর ‘দিল্লী দরবার‘ তথ্যচিত্রের উদাহরণ। তবে সার্থক তথ্যচিত্র তৈরি হয় দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে।
বাংলা তথ্যচিত্র্যের ধারায় অগ্রগণ্য ব্যক্তিত্ব হরিসাধন দাশগুপ্ত। তিনি বিভিন্ন জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার জন্য বেশ কয়েকটি তথ্যচিত্র তৈরি করেন। সেগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ‘Konark‘, ‘Panchthupi : A Village in West Ben gal‘, ‘A Tale of Two Leaves and a Bud‘, ‘Baba‘, ‘Acharya Nan dalal‘ ‘Mizoram’ ইত্যাদি। তথ্যচিত্রের ধারায় সত্যজিতের নাম শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণীয়। তিনি কাহিনিচিত্রের পাশাপাশি তথ্যচিত্র নির্মাণেও বিশেষ অবদান রেখে গেছেন। তার পাঁচটি তথ্যচিত্রের মধ্যে একমাত্র তথ্যকেন্দ্রিক চিত্র হলো ‘Sikkim’, বাকি চারটি জীবনীমূলক তথ্যচিত্র হলো ‘Rabindranath Tagore The Inner Eye‘, ‘Bala‘, ‘সুকুমার রায়’। ঋত্বিক ঘটক তথ্যচিত্রের ধারায় আরেক দিকপাল। তাঁর উল্লেখযোগ্য তথ্যচিত্রের মধ্যে রয়েছে ‘Adivasiyon Ka Jeeban Shrot‘, ‘Bihar Ke Darshaniya Sthan‘, ‘Scentists of Tomorrow‘, ‘Chhou Dance of Purulia‘ ইত্যাদি। একে একে সিনেমা সমালোচক চিদানন্দ দাশগুপ্ত, বারীন সাহা তথ্যচিত্রের ধারাটিকে সমৃদ্ধ করেছেন। বিমল রায় আরেক তথ্যচিত্রকার যাঁর হাতে এই শিল্পধারা বিশেষভাবে পূর্ণতা পেয়েছে। তার স্মরণীয় তথ্যচিত্রগুলি হলো ‘Immortal Stupa’, ‘Life and message of Swami Vivekananda, Gautam The Buddha‘ ইত্যাদি। এছাড়া তথ্যচিত্র নির্মাণে যেসব শিল্পীর গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন পুর্ণেন্দু পত্রী বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত, গৌতম ঘোষ প্রমুখ।
Also Read:- Daily Current Affairs in Bengali
Also Read:- Daily Current Affairs in English
🔘 Join Our Telegram Chanel – Click Here 🔘
🔵🔴 ভারতের বৃহত্তম, দীর্ঘতম ও উচ্চতম pdf- Click Here
🔵🔴 বিপরীত শব্দ pdf- Click Here
🔵🔴 কম্পিউটার ভিত্তিক প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here
🔵🔴 পরিবেশ বিদ্যা প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here
🔵🔴 বিভিন্ন ঘূর্ণিঝড়ের নাম ও নামকরণকারী দেশ pdf- Click Here
🔵🔴 সমোচ্চারিত শব্দ বা সমার্থক শব্দ pdf- Click Here
🔵🔴 বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সদর দপ্তর pdf- Click Here
🔵🔴 বছরের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিন pdf- Click Here
🔵🔴 100+ সাধারণ জ্ঞান প্রশ্নোত্তর pdf- click Here
🔵🔴 ইতিহাস গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর pdf- click Here
🔵🔴 WBCS preliminary practice set pdf- Click Here
🔵🔴 বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here
🔵🔴 ভূগোলের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর – Click Here
🔵🔴 দৈনিক ১০টি স্পেশাল MCQ – Click Here
Note: পোস্ট টি অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ এ শেয়ার করুন।