মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্নোত্তর আফ্রিকা | Africa Questions Answers
- “নতুন সৃষ্টিকে বারবার করেছিলেন বিধ্বস্ত” – নতুন সৃষ্টিকে বারবার বিধ্বস্ত করেছিল কে?
উত্তর:- বিধাতা
- আফ্রিকা কেমন ভাবে ভীষণকে বিদ্রুপ করছিল?
উত্তর:- বিরূপের ছদ্মবেশে
- “হাই ছায়াবৃতা”, – এখানে ছায়াবৃতা কাকে বলা হয়েছে?
উত্তর:- আফ্রিকাকে
- “উপেক্ষার আবিল দৃষ্টিতে” – কার্ প্রতি উপেক্ষার কথা এখানে বলা হয়েছে?
উত্তর:- আফ্রিকার প্রতি
- সভ্যের লোভের প্রকৃতি কীরকম?
উত্তর:- বর্বর
- সমুদ্র পারে সেই মুহূর্তে কোন স্থানে পূজার ঘন্টি বাজানো হচ্ছিল?
উত্তর:- মন্দিরে
- ‘সুন্দরের আরাধনা’ বেজে উঠেছিল কীসের মধ্যে?
উত্তর:- কবির সংগীতে
- “প্রদোষকাল ঝঞ্জাবাতাসে রুদ্ধশ্বাস” – ‘প্রদোষকাল’ বলতে এখানে কোন সময়ের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর:- সন্ধ্যেবেলা
- কবি যুগান্তরের কবিকে দাঁড়াতে বলেছিলেন কোথায়?
উত্তর:- মানহার মানবীর দ্বারে
- “সেই হোক তোমার সভ্যতার শেষ” – কী শেষ হওয়ার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর:- পুণ্য বাণী
- “যুগান্তরের কবি বলেছেন” – যুগান্তরের কবি কী বলেছেন?
উত্তর:- “ক্ষমা করো”
- আফ্রিকা কবিতার প্রধান উৎস গ্রন্থটি উল্লেখ করো?
উত্তর:- আফ্রিকা কবিতাটির প্রধান উৎস হলো বিশ্বভারতী প্রকাশিত ‘সঞ্চয়িতা’ গ্রন্থ।
13 “ছিনিয়ে নিয়ে গেলো তোমাকে” – ‘তোমাকে’ বলতে এখানে কাকে বোঝেনা হয়েছে?
উত্তর:- এখানে অন্ধকারাচ্ছন্ন আফ্রিকার কথা বোঝেনা হয়েছে।
- “কৃপণ আলোর অন্তঃপুরে”। – এখানে কথাটির তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও।
উত্তর:- নিবিড় অরণ্য ভরা আফ্রিকার মহাদেশের ঘন অন্ধকারাচ্ছন্নতা আর তথাকথিত সভ্যতার আলোকহীনতাকে একাধারে কৃপণ আলোর অন্তঃপুর বলে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে হয়েছে।
- “বিদ্রুপ করে ছিল ভীষণকে” – এখানে কে ভীষণকে বিদ্রুপ করার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর:- নবগঠিত আফ্রিকা
- “নগ্ন করল আপুর নির্লজ্জ অমানুষতা”। – এখানে কার নির্লজ্জ অমানুষতা প্রকাশিত হয়েছে?
উত্তর:- বিশ্বের সাম্রাজ্যবাদী শোষক রাষ্ট্রগুলির নির্লজ্জের অমানুষতা প্রকাশের কথাই বলা হয়েছে।
- “চিরচিহ্ন দিয়ে গেল তোমার অপমানিত ইতিহাসে”। – ইতিহাসকে কিভাবে অপমানিত হওয়ার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর:- আফ্রিকার ইতিহাস ইউরোপীয় উপনিবেশিকদের বর্বোরোচিত আক্রমণে, নির্লজ্জ উৎপীড়নে চিরকালীন অপমানিত হওয়ার কথাই বলা হয়েছে।
- কোথা থেকে পশুরা বেরিয়ে এসেছিল?
উত্তর:- সাম্রাজ্যবাদী পশুরা আদিম, হিংসা, লোভ নিয়ে গুপ্ত গহ্বর থেকে বেরিয়ে আসার কথাই বলা হয়েছে।