Kothari Commission and Modern Education of India Question Answer | কোঠারি কমিশন ও ভারতের আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা প্রশ্নোত্তর

Hello Students,


Wellcome to edu.bengaliportal.com চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা,  edu.bengaliportal.com আজ আমরা নিয়ে এসেছি Kothari Commission and Modern Education of India Question Answer | কোঠারি কমিশন ও ভারতের আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা প্রশ্নোত্তর. প্রতিবছর বিভিন্ন পরীক্ষার যেমন  CTET | WBTET | WBCS । MPTET | ATET| UPTET | Rajasthan PTET | TNTET | Karnataka TET | RTET | HTET| PSTET। BANK EXAM। ইত্যাদি পরীক্ষার বিভিন্ন প্রস্তুতি পত্র আপনাদের বিনামূল্যে দিয়ে এসেছি। তাই edu.bengaliportal.com আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে Kothari Commission and Modern Education of India Question Answer | কোঠারি কমিশন ও ভারতের আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা প্রশ্নোত্তর। এই Kothari Commission and Modern Education of India Question Answer | কোঠারি কমিশন ও ভারতের আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা প্রশ্নোত্তর || এটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে এই পোস্টটির নীচে যান এবং ডাউনলোড করুন।

🔘 Join Our Telegram Chanel – Click Here 🔘



Kothari Commission and Modern Education of India Question Answer | কোঠারি কমিশন ও ভারতের আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা প্রশ্নোত্তর

  1. ‘ইন্ডিয়ান এডুকেশন সার্ভিস’ চালু করার সুপারিশ করে কোন কমিশন ? 

(A) কোঠারি কমিশন / 
(B) মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশন / 
(C) জনার্দন রেড্ডি কমিশন / 
(D) জাতীয় শিক্ষানীতি (1986)। 

Ans: (A) কোঠারি কমিশন

  1. সাধারণ শিক্ষা বলতে বোঝায় – 

(A) জ্ঞান অর্জনের জন্য প্রচলিত বিদ্যালয়ভিত্তিক শিক্ষা 
(B) সর্বসাধারণের শিক্ষা 
(C) সেইসব দক্ষতা অর্জন যা ব্যক্তিকে নতুন জ্ঞান অর্জনে সাহায্য করে
(D) ওপরের সবক’টি । 

Ans: (D) ওপরের সবক’টি। 



  1. কমিশনের মতে প্রাক্‌প্রাথমিক শিক্ষার গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য – 

(A) পড়তে শেখা / 
(B) শব্দের উচ্চারণ শেখা / 
(C) পড়তে এবং লিখতে শেখা / 
(D) সু – অভ্যাস গড়ে তোলা । 

Ans: (D) সু – অভ্যাস গড়ে তোলা। 

  1. প্রথম ‘জাতীয় শিক্ষানীতি’ সুপারিশ করে কোন কমিশন ?

(A) হান্টার কমিশন / 
(B) কোঠারি কমিশন / 
(C) রাধাকৃত্স্নণ কমিশন / 
(D) ১৯৯২ সালের জনার্দন রেড্ডি কমিশন। 

Ans: (B) কোঠারি কমিশন

  1. কোঠারি কমিশন প্রথাগত শিক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ন্যূনতম বয়স নির্ধারণ করে— 

(A) ৪ বছর / 
(B) ৫ বছর + / 
(C) ৬ বছর + / 
(D) নির্দিষ্ট করা হয়নি । 

Ans: (C) ৬ বছর +

  1. কোঠারি কমিশন সাধারণ শিক্ষার জন্য কী সুপারিশ করেছিল ? 

(A) আট বছরের / 
(B) দশ বছরের / 
(C) এগারো বছরের / 
(D) চোদ্দো বছরের । 

Ans: (B) দশ বছরের

  1. বিদ্যালয়গুচ্ছ (স্কুল কমপ্লেক্স) -এর সুপারিশ করেছে কোন কমিশন ?

(A) মুদালিয়র কমিশন / 
(B) কোঠারি কমিশন /
(C) রাধাকৃয়ণ কমিশন / 
(D) হান্টার কমিশন । 

Ans: (B) কোঠারি কমিশন /

  1. কমিশনের মতে জাতীয় শিক্ষা কাঠামোর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য – 

(A) সকলের জন্য শিক্ষার সম সুযোগ নিশ্চিত করা / 
(B) জাতীয় সংহতিকে নিশ্চিত করা / 
(C) বিজ্ঞান শিক্ষার প্রসার / 
(D) দেশের সমাজ ও সাংস্কৃতিক উন্নয়নে সাহায্য করা । 

Ans: (A) সকলের জন্য শিক্ষার সম সুযোগ নিশ্চিত করা

  1. কোন কমিশনে শিক্ষার কাঠামো 10 + 2 + 3 + 2 করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে ? 

(A) কোঠারি কমিশনে / 
(B) মুদালিয়র কমিশনে / 
(C) রাধাকৃষ্ণণ কমিশনে / 
(D) রেড্ডি কমিশনে । 
Ans: (A) কোঠারি কমিশনে

  1. যে সমস্যাটির উপর কোঠারি কমিশন বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল— 

(A) সাধারণ শিক্ষা / 
(B) মাতৃভাষা শিক্ষা / 
(C) পেশাগত শিক্ষা / 
(D) আধুনিকীকরণের সমস্যা। 

Ans: (D) আধুনিকীকরণের সমস্যা। 

  1. কোঠারি কমিশনে প্রথম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণিকে শিক্ষার কোন স্তর হিসেবে উল্লেখ করা বলা হয়েছে ? 

(A) প্রাথমিক স্তর / 
(B) উচ্চ মাধ্যমিক স্তর 
(C) উচ্চ প্রাথমিক স্তর / 
(D) প্রারম্ভিক স্তর । 

Ans: (D) প্রারম্ভিক স্তর।

  1. প্রাক্‌প্রাথমিক শিক্ষার উপর সর্বপ্রথম গুরুত্ব দেয় কোন কমিশন – 

(A) হান্টার কমিশনে
(B) কোঠারি কমিশনে  
(C) জাতীয় শিক্ষানীতিতে (1986)
(D) সার্জেন্ট কমিশনে। 

Ans: (B) কোঠারি কমিশনে

  1. কোঠারি কমিশনে টাস্কফোর্সের মোট সংখ্যা ছিল— 
    (A) 10
    (B) 12
    (C) 13
    (D) 151 

Ans: (B) 12 

  1. SUPW- এর পুরো কথাটি কী ? 

Ans: SUPW- এর পুরো কথাটি হলো Socially Useful Productive Work. 

  1. NLM- এর পুরো নাম উল্লেখ করো ? 

Ans: NLM- এর পুরো নাম National Literacy Mission . 

  1. POA বলতে কী বোঝো ? 

Ans: রামমূর্তি কমিটি (1990) ) এবং জনার্দন রেড্ডি কমিটি (1992) প্রদত্ত রিপোর্টের ভিত্তিতে 1986 সালে প্রণীত জাতীয় শিক্ষানীতিতে কিছু বদল আনা হয়। সেটিই পোগ্রাম অব অ্যাকশন, সংক্ষেপে POA নামে পরিচিত। 

  1. মাধ্যমিক শিক্ষা বলতে কী বোঝো ? 

Ans: যে শিক্ষা প্রাথমিক শিক্ষার পর শুরু হয়ে সুনাগরিক হয়ে ওঠার পথে ব্যক্তিকে সার্বিক সহায়তা করে ও সামাজিক গুণাবলির বিকাশ ঘটিয়ে মানুষকে সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা এবং উচ্চশিক্ষা গ্রহণের উপযোগী হতে শেখায় তাকে মাধ্যমিক শিক্ষা বলে। 

  1. মাধ্যমিক শিক্ষাস্তরে বৃত্তিশিক্ষা বিষয়ে সুপারিশ কী ছিল ? 

Ans:;বালক ও বালিকা দু’জনের জন্য পূর্ণ এবং আংশিক সময়ের কোর্সের বন্দোবস্ত করতে হবে। 

  1. কোঠারি কমিশনের কাজ কবে শুরু হয় এবং কবে রিপোর্ট প্রকাশিত হয় ? 

Ans: কোঠারি কমিশন 1964 সালের 2 অক্টোবর কাজ শুরু করে । 1966 সালের 29 জুন ‘এডুকেশন অ্যান্ড ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট’ নামে রিপোর্টটি প্রকাশিত হয়। 

  1. বৃত্তিমূলক শিক্ষার দু’টি সমস্যার উল্লেখ করো।




Ans: বৃত্তিমূলক শিক্ষার বহুবিধ সমস্যা বর্তমান । এর মধ্যে কয়েকটি হলো— 

ব্যাঙের ছাতার মতো দেশের যত্রতত্র বৃত্তিমূলক কারিগরি শিক্ষার প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। এর ফলে প্রয়োজনের সঙ্গে ডিপ্লোমাধারী শিক্ষার্থী সংখ্যার ফারাক থেকে যাচ্ছে। ফলে বাড়ছে বেকারি। 

এধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সরকারের সমন্বয় থাকে না। ফলে প্রশিক্ষণ শেষেও বেশিরভাগ ছাত্র চাকরি পাচ্ছে না। 

  1. সাধারণধর্মী শিক্ষা কাকে বলে ? 

Ans: সাধারণধর্মী শিক্ষা বলতে সেই শিক্ষাকে বোঝায় যা ব্যক্তিকে বিকশিত করে, জাতি গড়ে তোলে এবং সমাজের সামগ্রিক কল্যাণ সাধন করে। 

  1. বৃত্তিমূলক বা কারিগরি শিক্ষা কী ? 

Ans: বিশেষ কোনো বৃত্তি বা পেশায় দক্ষতা অর্জনের জন্য লক্ষ্য সামনে রেখে শিক্ষালাভ করাই হলো বৃত্তিমূলক ও কারিগরি শিক্ষা। 

  1. উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে বৃত্তি ও কারিগরি শিক্ষার প্রধান প্রতিষ্ঠানের নাম লেখো ? 

Ans: উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে বৃত্তি ও কারিগরি শিক্ষার প্রধান প্রতিষ্ঠান পলিটেকনিক – কলেজ। 

  1. কারিগরি শিক্ষার দু’টি প্রতিষ্ঠানের নাম লেখো। 

Ans:  ITI বা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিং ইনস্টিটিউট : এটি সরকার নিয়ন্ত্রিত কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (অষ্টম শ্রেণি উত্তীর্ণদের জন্য)। 

পলিটেকনিক কলেজ : উচ্চমাধ্যমিক স্তরে কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। 
 

  1. কোঠারি কমিশনের ত্রিভাষা সূত্রটি কী ?

Ans: মাধ্যমিক স্তরের পাঠক্রমের বিষয়ে কোঠারি কমিশনের সুপারিশে ত্রি – ভাষা সূত্র উল্লেখ করা হয়। এটি হলো –1. মাতৃভাষা বা আঞ্চলিক ভাষা। 2. রাষ্ট্রভাষা (হিন্দি) বা সহকারী ভাষা (ইংরেজি)। 3. একটি আধুনিক ভারতীয় ভাষা বা বিদেশি ভাষা যা পাঠক্রম – এর অন্তর্ভুক্ত নয়। এই তিনটি ভাষা আবশ্যিক। 

  1. মাধ্যমিক শিক্ষা সংক্রান্ত বিষয়ে কোঠারি কমিশনের সুপারিশগুলি সংক্ষেপে আলোচনা করো। 

Ans: শিক্ষার প্রসার : মাধ্যমিক শিক্ষার প্রসারে কোঠারি কমিশন ছাত্রসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, শিক্ষার মান উন্নয়ন, যোগ্য শিক্ষার্থী ভর্তি ও বিদ্যালয়গুচ্ছ গঠনের উপর গুরুত্ব দিয়েছে।

 [ A ] ছাত্রসংখ্য নিয়ন্ত্রণ : কুড়ি বছরের মধ্যে মাধ্যমিক শিক্ষাগ্রহণকারী ছাত্রসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে— বিদ্যালয়গুলির অবস্থান সম্পর্কিত যথাযথ পরিকল্পনা, শিক্ষার মান উন্নয়ন ও যোগ্যতম শিক্ষার্থী নির্বাচন করা জরুরি।

[ B ] শিক্ষার মান উন্নয়ন : জেলাভিত্তিক মাধ্যমিক শিক্ষার উন্নয়ন সংক্রান্ত পরিকল্পনা রচনা করা ও ১০ বছরের মধ্যে তা কার্যকর করা। 

 [ C ] যোগ্য শিক্ষার্থী : মাধ্যমিক স্তরে যোগ্যতম শিক্ষার্থীকে যাতে ভর্তি করা যায় তার ব্যবস্থা করা দরকার।

 [ D ] বিদ্যালয়গুচ্ছ গঠন : কোনো অঞ্চলের বিদ্যালয়গুলিকে নিয়ে বিদ্যালয়গুচ্ছ গড়ে তোলা এবং ঐ বিদ্যালয়গুলির শিক্ষার মান উন্নয়ন ও পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা একান্ত প্রয়োজন। 

শিক্ষার বৃত্তিমুখীকরণ :

 [ A ] নিম্ন মাধ্যমিক স্তরে ২০ শতাংশ এবং উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে ৫০ শতাংশ ছাত্র যাতে বৃত্তিশিক্ষার সুযোগ পায় সেই ব্যবস্থা করতে হবে।

 [ B ] গ্রাম – শহরের ছেলে – মেয়েদের চাহিদা অনুযায়ী বা তাদের উপযোগী আংশিক ও পূর্ণ সময়ের বৃত্তিশিক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে। 

 স্ত্রীশিক্ষার প্রসার :

 [ A ] কুড়ি বছরের মধ্যে নিম্ন মাধ্যমিক স্তরে বালক ও বালিকাদের অনুপাত ১ : ২ এবং উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে ১ : ৩ করা।

 [ B ] বালিকাদের জন্য পৃথক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সুপারিশ।

[ C ] ছাত্রীদের মধ্যে শিক্ষার আগ্রহ বাড়ানোর জন্য বৃত্তির ব্যবস্থা করা।

 [ D ] দুরের ছাত্রীদের জন্য ছাত্রীনিবাস তৈরির সুপারিশ। 

ভাষাশিক্ষা : নবম দশম শ্রেণিতে তিনটি ভাষা, যথা— মাতৃভাষা, রাষ্ট্রভাষা বা সহযোগী ভাষা ও আধুনিক জাতীয় ভাষা এবং একাদশ, দ্বাদশ শ্রেণিতে দু’টি ভাষা, যেমন— মাতৃভাষা, রাষ্ট্রভাষা বা সহযোগী ভাষা বাধ্যতামূলক করা।

শিক্ষার গুরুত্ব : শিক্ষার্থীদের দেশের ভাবী নাগরিক হিসেবে প্রস্তুত করা, তাদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশের জন্য তৈরি করা এবং সৃজনশীলতা ও সৌন্দর্যবোধের বিকাশ সাধন করা। 

অন্যান্য :

 [ A ] নিম্ন মাধ্যমিক স্তরে বিজ্ঞান ও গণিত শিক্ষায় গুরুত্ব প্রদান ও সমাজসেবা এবং
 [ B ] দশম শ্রেণির শেষে প্রথম বহির্বিভাগীয় পরীক্ষা ও দ্বাদশ শ্রেণির শেষে দ্বিতীয় বহির্বিভাগীয় পরীক্ষা গ্রহণের সুপারিশ করে কমিশন। 




  1. বৃত্তিমুখী ও কারিগরি শিক্ষার মধ্যে সম্পর্ক নিরূপণ করো। 
     অথবা, বৃত্তিমুখী ও কারিগরি শিক্ষা কাকে বলে ? উভয়ের মধ্যে সম্পর্ক আলোচনা করো।
     
    Ans: সংজ্ঞা : আর্থিক চাহিদা মানুষের চাহিদাগুলির মধ্যে অন্যতম। আর্থিক চাহিদা মেটানোর লক্ষ্যে ব্যক্তিকে বৃত্তি বা পেশা গ্রহণ করতে হয়। কিন্তু পেশাগত দক্ষতা আপনা থেকেই তৈরি হয় না, এজন্য প্রশিক্ষণের দরকার। বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ কারিগরেরা এই বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ দিয়ে শিক্ষার্থীদের কর্মপটু করে তুলতে পারেন। যে শিক্ষা বিশেষ ধরনের বৃত্তিমুখী ও কারিগরি কাজ করার জন্য পরিকল্পিত মানবসম্পদ সৃষ্টিতে ভূমিকা পালন করে তাকেই বলা হয় বক্তিমুখী বা বৃত্তিমূলক ও কারিগরি শিক্ষা। উভয় ধরনের শিক্ষার ধারণার মধ্যে কিছুটা পার্থক্য থাকলেও যথেষ্ট সাদৃশ্য রয়েছে। যেমন— 

সর্বজনীনতার অভাব : বৃত্তিমুখী ও কারিগরি শিক্ষার কোনোটিই সর্বজনীন নয়। তাই সর্বস্তরের শিক্ষার্থীরা এতে অংশ নিতে পারে না।  

প্রয়োগক্ষেত্র : দুই ধরনের শিক্ষার মূল বৈশিষ্ট্য ব্যবহারিক জ্ঞানার্জন ও বাস্তবক্ষেত্রে এর প্রয়োগ। 
লক্ষ্য : বৃত্তিমূলক ও কারিগরি শিক্ষার লক্ষ্য ছাত্র – ছাত্রীদের কোনো বৃত্তিগত পারদর্শিতা অর্জনে সহায়তা করা। 

কাজের সুযোগ : উভয় প্রকার শিক্ষাই ব্যক্তিকে কাজের সুযোগ সৃষ্টিতে সহায়তা করে। 

আর্থিক সহায়তা : কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা ব্যক্তির আর্থিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

কর্মকেন্দ্রিক শিক্ষা : কোনো কর্মক্ষেত্রকে সামনে রেখে উভয় প্রকার শিক্ষা ব্যবস্থা পরিচালিত হয়। 

নির্দিষ্ট পাঠক্রম নেই : বৃত্তিমুখী ও কারিগরি শিক্ষাক্ষেত্রে কোনো নির্দিষ্ট সাধারণ পাঠক্রম থাকে না। সাধারণ শিক্ষারও এক্ষেত্রে প্রয়োজন হয়। 

জ্ঞানের বিশেষীকরণ : কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষায় জ্ঞানের বিশেষীকরণের সুযোগ থাকে। এক্ষেত্রে কোনো বিষয়ে সম্পূর্ণ বিষয়গত জ্ঞানের পরিবর্তে নির্দিষ্ট অংশের সূক্ষ্ম বিশ্লেষণের সুযোগ ঘটে। 

সৃজনশীলতার সুযোগ : উভয় প্রকার শিক্ষায় ব্যক্তির সৃজনশীলতা ও আত্মবিকাশের সুযোগ রয়েছে। 

  পরিশেষে , উভয়ের মধ্যে সম্পর্ক যে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। 

  1. উচ্চশিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য কোঠারি কমিশনের সুপারিশগুলি কী ? 

Ans: উচ্চশিক্ষা : উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ করে শিক্ষার্থীরা যে শিক্ষা গ্রহণ করে তাকে উচ্চশিক্ষা বলে । শিক্ষার্থীরা এই স্তরে নিজস্ব রুচি ও ক্ষমতা অনুযায়ী শিক্ষাগ্রহণে অগ্রসর হয়। 

উচ্চশিক্ষা বিষয়ে কোঠারি কমিশনের সুপারিশ : 

উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে কমিশন শিক্ষার সময়কাল, ভাষাশিক্ষা, পাঠক্রমের পুনর্নবীকরণ প্রভৃতি বিষয়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ করেছে। এগুলি মোটামুটি এইরূপ— 

সময়কাল : প্রথম ডিগ্রি স্তর হবে ন্যূনতম তিন বছর। দ্বিতীয় ডিগ্রি স্তরের স্থিতিকাল হবে দুই বা তিন বছর। 

ভাষাশিক্ষা : উচ্চশিক্ষার বিভিন্ন স্তরে ভাষাশিক্ষা সম্পর্কে কমিশনের সুপারিশগুলি এইরূপ — 

i) উচ্চশিক্ষার স্তরে কোনো ক্ষেত্রে ভাষাশিক্ষা আবশ্যিক নয়। তবে আঞ্চলিক ভারতীয় ভাষা বা প্রাচীন ভাষা ঐচ্ছিক বিষয় হিসেবে উচ্চশিক্ষার স্তরে থাকবে। 

ii) বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে ধীরে ধীরে আঞ্চলিক ভাষায় শিক্ষাদানের ব্যবস্থা করতে হবে। প্রথম দিকে প্রথম ডিগ্রি স্তরে আঞ্চলিক ভাষায় পড়ানো যেতে পারে , তবে দ্বিতীয় ডিগ্রি স্তরে শিক্ষার মাধ্যম হবে ইংরেজি। 

  iii) উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে প্রতিটি শিক্ষককে অন্তত দু’টি ভাষা জানতে হবে (আঞ্চলিক ভাষা ও ইংরেজি), দ্বিতীয় ডিগ্রি স্তরের শিক্ষার্থীদের দু’টি ভাষা জানা দরকার। 

iv) এই স্তরে ইংরেজি ভাষা ছাড়াও অন্যান্য বিদেশি ভাষা, বিশেষ করে রাশিয়ান ভাষা শিক্ষার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। 

পাঠক্রমের পুনর্বিন্যাস : মাস্টার্স ডিগ্রি স্তরে পাঠক্রমের পুনর্বিন্যাস করতে হবে । পাঠক্রম হওয়া উচিত ‘জেনেরাল বেড’ অথবা একটি বা দু’টি বিশেষ ক্ষেত্রে ‘ইন্টারভিউইং ট্রেনিং’ – এর ব্যবস্থা হবে। 

বিষয় নির্বাচনে নমনীয়তা : প্রথম ডিগ্রি স্তরে কলা, বিজ্ঞান ও কোর্সে বিষয় নির্বাচনের ক্ষেত্রে নমনীয়তা প্রয়োজন। 

বিজ্ঞান শিক্ষার ব্যবহারিক কাজের গুরুত্ব : বিজ্ঞান শিক্ষার ক্ষেত্রে তাত্ত্বিক। ব্যবহারিক কাজের মধ্যে সমতা আনা দরকার। পদার্থবিদ্যা ও রসায়নে ব্যবহারিক কাজের প্রতি দৃষ্টি আরোপ করতে হবে। জীবনবিজ্ঞানের ক্ষেত্রে ‘মাইক্রো অরগানিজম’ অধ্যয়ন এবং সেক্ষেত্রে ওষুধের ভূমিকার ওপর বেশি জোর দিতে হবে। 
 

  1. বৃত্তিমূলক ও কারিগরি শিক্ষা বলতে কী বোঝো ? এই শিক্ষার গুরুত্ব বা প্রয়োজনীয়তা আলোচনা করো। 

Ans: মানুষের অন্যতম চাহিদা হলো আর্থিক চাহিদা। আর্থিক চাহিদা মেটানোর লক্ষ্যে ব্যক্তিকে বৃত্তি বা পেশা গ্রহণ করতে হয়। কিন্তু পেশাগত দক্ষতা আপনা থেকেই তৈরি হয় না, তার জন্য প্রশিক্ষণের দরকার হয়। বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ কারিগরেরা এই বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ দিয়ে শিক্ষার্থীদের কর্মপটু করে তুলতে পারেন। যে শিক্ষা বিশেষ ধরনের বৃত্তিমুখী ও কারিগরি কাজ করার জন্য পরিকল্পিত মানবসম্পদ সৃষ্টিতে ভূমিকা পালন করে তাকেই বলা হয় বৃত্তিমূলক ও কারিগরি শিক্ষা। 

বৃত্তিমূলক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা— 

পাঠক্রম সুনির্দিষ্ট : বৃত্তিশিক্ষায় সুনির্দিষ্ট পাঠক্রমের ভিত্তিতে পঠন – পাঠন ও প্রশিক্ষণের কাজ চলে। এই পাঠক্রম অনুশীলন করে শিক্ষার্থীরা দক্ষ কর্মীতে (Skilled worker) পরিণত হয়। 

আর্থিক চাহিদা পূরণ : বৃত্তিশিক্ষা সাফল্য সম্পূর্ণ করে শিক্ষার্থী তার কর্মজীবনে প্রবেশ করছে এবং পারিবারিক অর্থনৈতিক নিরাপত্তা প্রদানে সক্ষম হচ্ছে। এর ফলে তার আর্থিক নিরাপত্তা সুনিশ্চিত হয়। 

স্বনির্ভর নিয়োগ : বৃত্তিমূলক ও পেশাগত শিক্ষার সামাজিক গুরুত্ব সুদূরপ্রসারী। বৃত্তিশিক্ষার সুষ্ঠু পরিচালনার দ্বারা জাতীয় পরিকল্পনায় (National Planning) মানবসম্পদের পূর্ণ সদ্ব্যবহার সম্ভব । সমাজে স্বনির্ভর নিযুক্তি (Self – employment) ও স্বাবলম্বনের কার্যক্রমকে সম্পূর্ণতা দিতে পারে বৃত্তিমূলক শিক্ষা। 

কুশলী যন্ত্রবিদের সংখ্যাবৃদ্ধি : বৃত্তিশিক্ষার প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব যাচাই করে এই শিক্ষাগ্রহণে অধিক সংখ্যক ছাত্র উৎসাহী হলে উপযুক্ত ও কুশলী বিশেষজ্ঞদেরও নিযুক্ত করা রাষ্ট্রের পক্ষে সম্ভবপর হয়। মেধাবী ছাত্রদের বৃত্তিশিক্ষার প্রতি আগ্রহ বাড়বে। দেশে আরও নতুন নতুন বৃত্তিমুখী ও পেশাদারি প্রশিক্ষণকেন্দ্র গড়ে ওঠার সম্ভাবনা দেখা দেবে। 

  1. প্রাক্‌প্রাথমিক শিক্ষা কী ? প্রাকৃপ্রাথমিক স্তরের শিক্ষার উদ্দেশ্য, কাঠামো এবং পাঠক্রম সম্পর্কে কমিশনের সুপারিশসমূহ উল্লেখ করো। 

Ans: প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হওয়ার আগে শিশুদের জন্য যে শিক্ষা তাকে বলে প্রাক্‌ – প্রাথমিক শিক্ষা। মোটামুটিভাবে পাঁচ – ছয় বছর পর্যন্ত শিশুকে প্রাক্‌ – প্রাথমিক শিক্ষা দেওয়া হয়। 

প্রাক্‌প্রাথমিক শিক্ষা সম্পর্কে কমিশনের সুপারিশ : 
উদ্দেশ্য / লক্ষ্য : 

শিশুর নান্দনিক বোধে উৎসাহ দেওয়া। 
শিশুর চিন্তা ও অনুভূতিগুলি সাবলীলভাবে প্রকাশের ক্ষমতার বিকাশসাধন। 
শিশুর নিজস্ব চিন্তা – চেতনা ও সৃজনশীলতায় উৎসাহদান। 
শিশুদের স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গড়ায় ও ব্যক্তিগত অভিযোজনে সহায়তা করা। 
শিশুকে তার পরিবেশ সম্পর্কে জানা ও পরিবেশ বিষয়ে আগ্রহী করে তোলা। 

কাঠামো : কমিশনের মতে, ৩ বা ৪ বছর বয়সি শিশুরা প্রাক্‌প্রাথমিক শিক্ষাস্তরের জন্য উপযুক্ত। ৫-৬ বছর পর্যন্ত এই স্তরে পাঠগ্রহণ করে শিশুরা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হবে। প্রাকৃপ্রাথমিক স্তরের শিক্ষাকাঠামো অনুযায়ী কেজি ওয়ানে ৩° বয়সি শিশুরা এবং কেজি টু স্তরে ৪ বছরের শিক্ষার্থীরা ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে। 

পাঠক্রম : 

শারীরিক কার্যকলাপ ও শারীরশিক্ষা। 
গণনা ও পাটিগণিত শেখা। 
প্রাকৃতিক বস্তুসামগ্রী ও শিশুদের উপযোগী জিনিসপত্রের মাধ্যমে শিক্ষা। 
নানা ধরনের হাতের কাজ, ছবি আঁকা ইত্যাদিতে গুরুত্ব। 
সব শিশুর একসঙ্গে মুক্তভাবে খেলাধুলায় অংশগ্রহণ ও শিক্ষালাভ। 
ভাষা শেখা, স্বাস্থ্যের নিয়ম ও প্রকৃতি সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা। প্রসঙ্গত, শিক্ষা কমিশন শিক্ষার লক্ষ্য, কাঠামো ও পাঠক্রম বিষয়ে শুধু সুপারিশই করতে পারে। সেই সুপারিশ অনুযায়ী সর্বত্র শিক্ষা ব্যবস্থা যথাযথভাবে পরিচালনা করা কিংবা সেই পাঠক্রম চালু করার দায়িত্ব বা এব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয় রাজ্যের শিক্ষা বোর্ড ও বিশেষজ্ঞ কমিটি। 
 




  1. উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা কী ? উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার লক্ষ্য, কাঠামো ও পাঠক্রম সম্পর্কে কোঠারি কমিশনের বক্তব্য উল্লেখ করো।

Ans: মাধ্যমিক উত্তীর্ণ হওয়ার পর অর্থাৎ দশ বছরের শিক্ষান্তে বহি : পরীক্ষার মাধ্যমে সফল ছাত্র – ছাত্রীরা নিজ সামর্থ্য অনুসারে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির পাঠগ্রহণ করে। এটাই উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা। প্রকৃতপক্ষে মাধ্যমিক শিক্ষার শেষভাগ হলো উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা। 

উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পর্কে কোঠারি কমিশনের সুপারিশ : 
লক্ষ্য : 

নিম্ন মাধ্যমিক শিক্ষাকে প্রসারিত, দৃঢ়তর করার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের বিষয় নির্বাচনের সুযোগ দেওয়া। এর উদ্দেশ্য চরম বিশেষীকরণ না করে ছাত্র – ছাত্রীদের আরো বিশেষীকরণমুখী করা। 

জীবনের প্রথম বহিঃপরীক্ষার মাধ্যমে ছাত্র – ছাত্রীরা স্থির করবে ভবিষ্যতে কোন বিষয়ে শিক্ষাগ্রহণ করবে। এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা যোগ্যতা, উৎসাহ, রুচি ও আগ্রহ অনুযায়ী বিষয় বাছাইয়ের সুযোগ পাবে। 

৫০ শতাংশ শিক্ষার্থী কলা ও বিজ্ঞান বিষয়ে শিক্ষার্জন এবং বাকি ৫০ শতাংশ ছাত্র – ছাত্রী বাণিজ্য, কৃষি ও কারিগরিবিদ্যার মতো বৃত্তিশিক্ষার সুযোগ পাবে পুরো বা আংশিক সময়ের জন্য। 

কাঠামো : উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাস্তর দু’বছরের। যথা – একাদশ শ্রেণি ও দ্বাদশ শ্রেণি। এই শিক্ষাস্তরে ছাত্র – ছাত্রীদের বয়স হবে ১৬ ও ১৭। প্রসঙ্গত, মাধ্যমিক শিক্ষাস্তর নিম্ন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক এই দু’ভাগে বিভক্ত। 

পাঠক্রম : 

ভাষা : উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে শিক্ষার্থীদের যেকোনো দু’টি ভাষা শিক্ষা বাধ্যতামূলক। এর মধ্যে থাকবে আধুনিক ভারতীয় ভাষা, প্রাচীন ভাষা ও বিদেশি ভাষার বিকল্প থেকে বেছে নেওয়ার সুযোগ। 

ঐচ্ছিক বিষয় : এর মধ্যে রয়েছে – 1)একটি অতিরিক্ত ভাষা, ভূগোল, ইতিহাস, অর্থনীতি, মনোবিজ্ঞান, তর্কবিদ্যা, সমাজবিজ্ঞান, পদার্থবিদ্যা, গণিত, রসায়ন, জীববিজ্ঞান, গার্হস্থ্যবিজ্ঞান প্রভৃতি।   2) কর্মশিক্ষা 3) শারীরশিক্ষা 4) হস্তশিল্প 5) নৈতিক শিক্ষা। 
  প্রসঙ্গত, বিভিন্ন স্তরের পাঠক্রম সম্পর্কে কমিশন শুধু সুপারিশ করতে পারে। পাঠক্রম কী হবে এসম্পর্কে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে রাজ্য সরকারের শিক্ষা বোর্ড ও বোর্ডের প্রতিনিধিদের নিয়ে গড়া বিশেষজ্ঞ কমিটি। 



Also Read:- Daily Current Affairs in Bengali

Also Read:- Daily Current Affairs in English

🔘 Join Our Telegram Chanel – Click Here 🔘

-ঃআরও পড়ুনঃ–

🔵🔴 ভারতের বৃহত্তম, দীর্ঘতম ও উচ্চতম pdf- Click Here

🔵🔴 বিপরীত শব্দ pdf- Click Here

🔵🔴 কম্পিউটার ভিত্তিক প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here

🔵🔴 পরিবেশ বিদ্যা প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here

🔵🔴 বিভিন্ন ঘূর্ণিঝড়ের নাম ও নামকরণকারী দেশ pdf- Click Here

🔵🔴 সমোচ্চারিত শব্দ বা সমার্থক শব্দ pdf- Click Here

🔵🔴 বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সদর দপ্তর pdf- Click Here

🔵🔴 বছরের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিন pdf- Click Here

🔵🔴 100+ সাধারণ জ্ঞান প্রশ্নোত্তর pdf- click Here

🔵🔴 ইতিহাস গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর pdf- click Here

🔵🔴 WBCS preliminary practice set pdf- Click Here

🔵🔴 বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here

🔵🔴  ভূগোলের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর – Click Here 

🔵🔴  দৈনিক ১০টি স্পেশাল MCQ – Click Here

Note: পোস্ট টি অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ এ শেয়ার করুন।