Hello Students,
Wellcome to www.edu.bengaliportal.com চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা, edu.bengaliportal.com আজ আমরা নিয়ে এসেছি Physical Environment Important Questions Answers || প্রাকৃতিক পরিবেশ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর. প্রতিবছর বিভিন্ন পরীক্ষার যেমন CTET | WBTET | WBCS । MPTET | ATET| UPTET | Rajasthan PTET | TNTET | Karnataka TET | RTET | HTET| PSTET। BANK EXAM। ইত্যাদি পরীক্ষার বিভিন্ন প্রস্তুতি পত্র আপনাদের বিনামূল্যে দিয়ে এসেছি। তাই edu.bengaliportal.com আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে Physical Environment Important Questions Answers || প্রাকৃতিক পরিবেশ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর ||. নিচে Solved Question Paper practice set টি যত্নসহকারে পড়ুন ও পরীক্ষার জন্য চূড়ান্তভাবে প্রস্তুত হয়ে যান। এই Physical Environment Important Questions Answers || প্রাকৃতিক পরিবেশ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর || এটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে এই পোস্টটির নীচে যান এবং ডাউনলোড করুন।
🔘 Join Our Telegram Chanel – Click Here 🔘
[pdf টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে নিচের লিঙ্কে Click করুন]
Physical Environment Important Questions Answers || প্রাকৃতিক পরিবেশ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর
- জীব পরিমণ্ডল কাকে বলে ?
উওরঃ- সমগ্র জীবগোষ্ঠীর বসবাসের উপযোগী পৃথিবী তথা ভূত্বকীয় অঞ্চলকে জীব পরিমণ্ডল বলে।
- ‘পরিবেশ’ শব্দের অর্থ কী ?
উওরঃ- ‘পরিবেশ’ শব্দের আক্ষরিক অর্থ পরিবেষ্টন। পরিবেশ বলতে জীব পরিমণ্ডলের পারিপার্শ্বিক অবস্থাকে বোঝায়।
- প্রাকৃতিক পরিবেশ কাকে বলে ?
উওরঃ- সজীব ও জড় উপাদানসমূহের প্রাকৃতিক নির্বাচনের দ্বারা গঠিত পরিবেশকে প্রাকৃতিক পরিবেশ বলে।
- অনালোক জীবগোষ্ঠী কাদের বলে ?
উওরঃ- যেসব জীবগোষ্ঠী সূর্যালোক ছাড়াই রাসায়নিক যৌগকে জারিত করে খাদ্য প্রস্তুত করে সেইসব জীবগোষ্ঠীকে অনালোক জীবগোষ্ঠী বলে। যেমন – ক্লস্ট্রিডিয়াম ব্যাকটেরিয়া।
- ভৌত উপাদানের দুটি উদাহরণ উল্লেখ করো।
উওরঃ- ভৌত উপাদানের দুটি উদাহরণ হল সৌর বিকিরণ ও বায়ুচাপ।
- বায়ুমণ্ডলে ধূলিকণার মূল উৎস কী ?
উওরঃ- বায়ুমণ্ডলে ধূলিকণার মূল উৎস হল বাতাস।
- এরোসল (Aerosol) কী ?
উওরঃ- বাতাসে ভাসমান কঠিন বা তরল কণিকাকার পদার্থসমূহকে এরোসল বলে।
- জলচক্র কী ?
উওরঃ- বারিমণ্ডল ও বায়ুমণ্ডলের মধ্যে জলের চক্রাকার সঞ্চালনকে জল চক্র বলে।
- আকাশের রং নীল দেখায় কেন ?
উওরঃ- সূর্যরশ্মির ধূলিকণায় প্রতিফলন ও বিচ্ছুরণের জন্য আকাশের রং নীল দেখায়।
- পরিবেশবাদী কাদের বলে ?
উওরঃ- সারা বিশ্বের মানবজাতির সঙ্গে প্রকৃতির সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলার মতবাদই হল পরিবেশবাদ, আর পরিবেশবাদ মতবাদের সমর্থকদের পরিবেশবাদী বলা হয়।
- এরোসল কী?
উওরঃ- এরোসল হল ক্ষুদ্রাকৃতি কঠিন কণা (সিলিকেট কণা, লবণ কণা প্রভৃতি) যাকে কেন্দ্র করে জলবিন্দুর সৃষ্টি হয়।
- বায়ুমণ্ডলের কোন স্তরের মধ্যে মেঘ, ঝড়-ঝঞ্ঝা ইত্যাদি সৃষ্টি হয়?
উওরঃ- ট্রপোস্ফিয়ারে।
- বায়ুমণ্ডলের কোন স্তরকে, কেন শান্তমণ্ডল বলে?
উওরঃ- স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার-কে। এই স্তরে আবহাওয়া শান্ত থাকার জন্য এই স্তরকে শান্তমণ্ডল বলে।
- রাসায়নিক গঠন অনুসারে বায়ুমণ্ডলকে কী কী ভাগে ভাগ করা যায়?
উওরঃ- দুই ভাগে। হোমোস্ফিয়ার ও হেটরোস্ফিয়ার।
- ট্রপোস্ফিয়ারের ওপরে বায়ুর যে স্তর আছে তার নাম কী?
উওরঃ- স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার।
- ওজোন গ্যাসের স্তর কোথায় দেখতে পাওয়া যায়?
উওরঃ- স্ট্রাটোস্ফিয়ার–এ।
- বায়ুমণ্ডলের কোন স্তরে সুমেরু ও কুমেরু প্রভা দেখা যায়?
উওরঃ- আয়নোস্ফিয়ার-এ।
- স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের ওপরে বায়ুর যে স্তর আছে তার নাম কী?
উওরঃ- মেসোস্ফিয়ার।
- মেসোস্ফিয়ারের ওপরে বায়ুর যে স্তর আছে তার নাম কী?
উওরঃ- থার্মোস্ফিয়ার।
- মেরু অঞ্চলে ট্রপোস্ফিয়ারের বিস্তৃতি কতদূর পর্যন্ত বিস্তৃত?
উওরঃ- ৬-৮ কিমি।
- গ্যাসীয় উপাদান ছাড়া বায়ুমণ্ডলের অপর একটি উল্লেখযোগ্য উপাদানের নাম কর।
উওরঃ- ধূলিকণা।
- বায়ুমণ্ডলের সর্বশেষ স্তরের নাম কী?
উওরঃ- এক্সোস্ফিয়ার।
- বায়ুমণ্ডল ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ওপরের দিকে কতদূর পর্যন্ত বিস্তৃত?
উওরঃ- ওপরের দিকে প্রায় ১০,০০০ কিমি।
- কে কবে প্রথম কোথায় ওজোন ছিদ্র আবিষ্কার করেন?
উওরঃ- ১৯৮৫ সালে জে. সি. ফারমেন ও তার সহকর্মীরা, আন্টার্কটিকায়।
- ইন্সোলেশান বা সূর্যরশ্মির তাপীয় ফল কাকে বলে?
উওরঃ- পৃথিবীতে সকল শক্তির মূল উৎস সূর্য। সূর্য থেকে যে আলোক রশ্মি ক্ষুদ্র তরঙ্গরূপে পৃথিবীতে পৌঁছায় তাকে ইন্সোলেশান বা সূর্যরশ্মির তাপীয় ফল বলে।
- অ্যালবেডো কী?
উওরঃ- পৃথিবীতে আগত সূর্যরশ্মির পরিমাণকে ১০০ শতাং ধরা হয়। এর মধ্যা ৩৪ শতাংশ রশ্মি ঊর্ধ্ব বায়ুমণ্ডল থেকে বিচ্ছুরিত হয়ে মহাশূন্যে ফিরে যায়। এই ৩৪ শতাংশ রশ্মিকে অ্যালবেডো বলে।
- পরিবহন কাকে বলে?
উওরঃ- কোনও অনুগুলির মধ্য দিয়ে খুব ধীর গতিতে তাপের যে সঞ্চালন ঘটে তাকে পরিবহন বলে।
- পরিচলন কাকে বলে?
উওরঃ- ভূপৃষ্ঠের নিকটবর্তী স্তরে বায়ু বেশি উষ্ণ হয়, ফলে প্রসারিত হয় এবং ঘনত্ব কমে যায়, যার দরুণ ঊর্ধ্বমুখে গমন করে। ফলে পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের শীতল বায়ু ওই স্থান দখল করে এবং পুনরায় উত্তপ্ত হয়ে উপরে উঠে যায়। বায়ুর এই উল্লম্ব প্রবাহকে পরিচলন বলে।
- অ্যাডভেকশন কী?
উওরঃ- উষ্ণ বায়ুর অনুভূমিক প্রবাহকে অ্যাডভেকশন বলে।
- কাকে, কেন Radiation Window বলে?
উওরঃ- বায়ুমণ্ডলের নিম্ন অংশে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় পাঁচ কিমি উচ্চতা পর্যন্ত জলীয় বাষ্প, কার্বন ডাই অক্সাইডের আধিক্য থাকে। ফলে এই অংশে বিকিরণ কম হয়। তার চেয়ে অধিক উচ্চতায় সৌর বিকিরণ বৃদ্ধি পায়। এই কারণেই পর্বতগুলিকে Radiation Window বলে।
- রুদ্ধতাপ উত্তাপন প্রক্রিয়া কাকে বলে?
উওরঃ- ভূপৃষ্ঠে বায়ুচাপ সর্বোচ্চ, যতই উচ্চে ওঠা যায় বায়ুচাপ ততই হ্রাস পেতে থাকে। ফলে বায়ুর আয়তন বৃদ্ধি পায় এবং বায়ুর অণুগুলির মধ্যে দূরত্ব বৃদ্ধি পায় এবং Thermodynamics-4 –এর সূত্রানুসারে বায়ুটি ক্রমশ শীতল হয়। একে রুদ্ধ তাপ শীতলীকরণ প্রক্রিয়া বলে। অপরপক্ষে বায়ু যখন নীচে নেমে আসে তখন তাপমাত্রা ওই একই কারণে বৃদ্ধি পায় যাকে ‘রুদ্ধতাপ উত্তাপন প্রক্রিয়া (adiabatic heating) বলে।
- তাপ পরিমাপ করার যন্ত্রের নাম কী?
উওরঃ- ক্যালোরিমিটার।
- তাপমাত্রা পরিমাপ করার যন্ত্রের নাম কী?
উওরঃ- থার্মোমিটার।
- স্বাভাবিক উষ্ণতা হ্রাসের হার কাকে বলে?
উওরঃ- বায়ুমণ্ডলের ট্রপোস্ফিয়ার অঞ্চলে প্রতি ১ কিমি উচ্চতা বৃদ্ধিতে উষ্ণতা ৬.৪oC হারে হ্রাস পায়। একে স্বাভাবিক উষ্ণতা হ্রাসের হার বলে।
- বৈপরীত্য তাপমাত্রা বলতে কী বোঝ?
উওরঃ- সাধারণভাবে উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে তাপমাত্রা হ্রাস পায়। তবে কখনও কখনও উচ্চতা বৃদ্ধিতে তাপমাত্রা হ্রাস না পেয়ে বৃদ্ধিও পেতে দেখা যায়। একেই ঋণাত্মক উষ্ণতা হ্রাসের হার বা বৈপরীত্য উষ্ণতা বলে।
- তাপীয় নিয়ন্ত্রক কাকে বলে?
উওরঃ- সমুদ্রস্রোত উষ্ণতা নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই একে উষ্ণতা নিয়ন্ত্রক বলা হয়।
- স্বাভাবিক উদ্ভিদ কাকে বলে?
উওরঃ- প্রকৃতিতে স্বাভাবিকভাবে (মানুষের সাহায্য ছাড়া) যে উদ্ভিদ বেড়ে ওঠে তাকে স্বাভাবিক উদ্ভিদ বলে।
- সমোষ্ণরেখা কাকে বলে?
উওরঃ- ভূ-পৃষ্ঠের সম উষ্ণতাযুক্ত স্থানগুলিকে একটি কাল্পনিক রেখা দ্বারা যুক্ত করলে তাকে সমোষ্ণরেখা বলে।
- গ্রিনহাউস কী?
উওরঃ- শীত প্রধান দেশে যেখানে তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নীচে থাকে সেখানে এক প্রকার কাঁচের ঘর নির্মাণ করে চারা গাছ রাখা হয়, এই ঘরকে গ্রিনহাউস বলা হয়।
- গ্রিনহাউস এফেক্ট কাকে বলে?
উওরঃ- শীত প্রধান দেশে যেখানে তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নীচে থাকে সেখানে এক প্রকার কাঁচের ঘর নির্মাণ করে চারা গাছ রাখা হয়, এই ঘরকে গ্রিনহাউস বলা হয়। এই ঘরের বিশেষত্ব এই যে সূর্য রশ্মি ক্ষুদ্র তরঙ্গ রূপে কাঁচের ঘরে প্রবেশ করে ওই ঘরকে উত্তপ্ত করে। কিন্তু প্রতিফলির রশ্মি দীর্ঘ তরঙ্গ বিশিষ্ট রশ্মিতে পরিণত হয়ে কাঁচের আবরণ ভেদ করে ওই ঘরের বাইরে যেতে পারে না, ফলে পুনঃপ্রতিফলনের দরুণ ওই ঘরটি উত্তপ্ত হওয়ায়, ঘরের ভিতরের উদ্ভিদ সবুজ (green) থাকে। এই ঘটনাকে গ্রিনহাউস এফেক্ট বলা হয়।
- গ্রিনহাউস গ্যাস কোনগুলি?
উওরঃ- পৃথিবীতে প্রধান গ্রিনহাউস গ্যাসটি হল কার্বন ডাই অক্সাইড। এছাড়াও কার্বন মনোক্সাইড, মিথেন, সালফার ডাই অক্সাইড, ক্লোরোফ্লুরো কার্বন (CFC) প্রভৃতি গ্রিনহাউস গ্যাসের উদাহরণ।
- El Nino শব্দের অর্থ কী?
উওরঃ- শিশু খ্রীষ্ট।
- এল নিনো কাকে বলে?
উওরঃ- ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাসে পেরুরু পশ্চিম উপকূল দিয়ে কয়েক বছর ছাড়া (২-৭) যে উষ্ণস্রোত প্রবাহিত হয় তাকে এল নিনো বলে।
- বায়ুচাপ কাকে বলে?
উওরঃ- পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের প্রভাবে ভূপৃষ্ঠে প্রতি বর্গমিটার স্থানের ওপর বায়ু তার নিজের ওজন জনিত যে চাপ প্রয়োগ করে তাকে বায়ুচাপ বলে।
- প্রমাণ চাপ কাকে বলে?
উওরঃ- সমুদ্রপৃষ্ঠে ৪৫ ডিগ্রি অক্ষাংশে ০ (শূন্য) ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতায় বায়ু যে চাপ (৭৬ সেমি উঁচু পারদ স্তম্ভের চাপ) দেয় তাকে প্রমাণ চাপ বলে।
- বায়ুচাপের পরিমাপের যন্ত্র কী?
উওরঃ- ব্যারোমিটার।
- কে কবে টরিসেলি ব্যারোমিটার আবিষ্কার করে?
উওরঃ- ১৯৪৩ খ্রীষ্টাব্দে বিজ্ঞানী টরিসেলি।
- কে কবে ফর্টিন্স ব্যারোমিটার আবিষ্কার করে?
উওরঃ- ১৮০০ খ্রীষ্টাব্দে নিকোলাস ফর্টিন।
- ভার্নিয়ার স্কেল কী?
উওরঃ- সূক্ষ্মতম দৈর্ঘ্য মাপার জন্য ১৬৩১ খ্রীষ্টাব্দে ফরাসী গণিতবিদ্ পি ভার্নিয়ার যে স্কেল আবিষ্কার তার নাম ভার্নিয়ার স্কেল।
- কোন ব্যারোমিটারে পারদ ব্যবহার করা হয় না?
উওরঃ- অ্যানিরয়েড ব্যারোমিটারে।
- সমপ্রেস বা সমচাপ রেখা কাকে বলে?
উওরঃ- ভূপৃষ্ঠের ওপর সমান বায়ুচাপ বিশিষ্ট স্থানগুলিকে কাল্পনিক রেখা দ্বারা যুক্ত করে মানচিত্রে উপস্থাপন করলে তাকে সমপ্রেস বা সমচাপ রেখা বলে।
- বায়ুচাপের ঢাল কাকে বলে?
উওরঃ- দুটি সমচাপ রেখার মধ্যে সমকোণে উচ্চচাপ থেকে নিম্নচাপের দিকে প্রতি একক দূরত্বে বায়ুচাপের যে পার্থক্য ঘতে তাকে বায়ুচাপের ঢাল বলে।
- আন্তঃক্রান্তীয় মিলন অঞ্চল কাকে বলে?
উওরঃ- উত্তর-পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব আয়ন বায়ু নিরক্ষীয় নিম্নচাপ বলয়ে মিলিত হয়। এই মিলনস্থলকে আন্তঃক্রান্তীয় মিলন অঞ্চল বা Intertropical Convergence Zone (ITCZ) বলে।
- অশ্ব অক্ষাংশ কাকে বলে?
উওরঃ- আটলান্টিক মহাসাগরের ওপরে অবস্থিত কর্কটীয় উচ্চচাপবলয়ে (২৫o-৩৫o উত্তর অক্ষাংশ) অনুভূমিক বায়ু প্রবাহ প্রায় হয় না বললেই চলে। প্রাচীনকালে বণিকেরা পালতোলা জাহাজে করে এই অঞ্চলে এসে উপস্থিত হলে অনুভূমিক বায়ুপ্রবাহের অভাবে জাহাজ থেমে যেত। তাই তারা জাহাজ হালকা করার জন্য সমুদ্রে কিছু ঘোড়া নিক্ষেপ করত। এই কারণে এই অক্ষাংশকে অশ্ব অক্ষাংশ বলে।
- সুমেরু বৃত্ত প্রদেশীয় ও কুমেরু বৃত্ত প্রদেশীয় নিম্নচাপ বলয় কাকে বলে?
উওরঃ- উত্তর গোলার্ধে ৬০ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ থেকে ৬৫ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশের মধ্যে অবস্থিত নিম্নচাপ বলয়কে সুমেরু বৃত্ত প্রদেশীয় নিম্নচাপ বলয় বলা হয়।
অন্যদিকে দক্ষিণ গোলার্ধে ৬০ ডিগ্রি দক্ষিণ অক্ষাংশ থেকে ৬৫ ডিগ্রি দক্ষিণ অক্ষাংশের মধ্যে অবস্থিত নিম্নচাপ বলয়কে কুমেরু বৃত্ত প্রদেশীয় নিম্নচাপ বলয় বলে।
- বায়ুপ্রবাহ কাকে বলে?
উওরঃ- ভূপৃষ্ঠের ওপর বায়ু যখন অনুভূমিকভাবে চলাচল করে তখন তাকে বায়ুপ্রবাহ বলে।
- নিয়ত বায়ু কাকে বলে? কয় প্রকার ও কী কী?
উওরঃ- যে বায়ু সারা বৎসর নিয়মিতভাবে নির্দিষ্ট পথে প্রবাহিত হয় তাকে নিয়ত বায়ু প্রবাহ বলে।
নিয়ত বায়ুপ্রবাহ তিনপ্রকার। যথা- আয়ন বায়ু, পশ্চিমাবায়ু, ও মেরু বায়ু।
- আয়ন বায়ুকে বাণিজ্য বায়ু বলা যায় কেন?
উওরঃ- উত্তর গোলার্ধে উত্তর-পূর্ব আয়ন বায়ু ও দক্ষিণ গোলার্ধে দক্ষিণ-পূর্ব আয়ন বায়ুর অনুভূমিক প্রবাহের দরুন আগেকার দিনের বণিকরা খুবই উপকৃত হত। কারণ, বায়ুর অনুভূমিক প্রবাহ পালতোলা জাহাজের যাতায়াতে সহায়তা করত। তাই আয়ন বায়ুকে বাণিজ্য বায়ু বলা হয়।
- গর্জনশীল চল্লিশা কী?
উওরঃ- দক্ষিণ গোলার্ধে অধিক জলভাগের অবস্থান থাকায় বায়ু বিনা বাধায় ভীষণ শব্দ করে তীব্রগতিতে প্রবাহিত হয়। তাই ৪০ ডিগ্রি দক্ষিণ অক্ষাংশে ইহা ‘গর্জনশীল চল্লিশা’; ৫০ ডিগ্রি দক্ষিণ অক্ষাংশে এটি ‘ভয়ঙ্কর পঞ্চাশিয়া’, ও ৬০ ডিগ্রি দক্ষিণ অক্ষাংশে ইহা ‘চিৎকারী ষাট’ নামে পরিচিত।
- মেরু বায়ু কাকে বলে?
উওরঃ- মেরু দেশীয় উচ্চচাপ বলয় হতে যে বায়ু মেরু বৃত্ত প্রদেশীয় নিম্নচাপের দিকে প্রবাহিত হয় তাকে মেরু বায়ু বলে।
- সাময়িক বায়ু কাকে বলে?
উওরঃ- দিনের বিভিন্ন সময়ে বা বৎসরের বিভিন্ন ঋতুতে সাময়িকভাবে যে বায়ু প্রবাহিত হয় তাকে সাময়িক বায়ু বলে।যেমন স্থল বায়ু, সমুদ্র বায়ু, মৌসুমি বায়ু ইত্যাদি।
- স্থল বায়ু কাকে বলে? এই বায়ু কখন প্রবাহিত হয়?
উওরঃ- স্থলভাগ থেকে সমুদ্রের দিকে যে বায়ু প্রবাহিত হয় তাকে স্থল বায়ু বলে। মধ্যরাত্রি ও ভরবেলায় এই বায়ু প্রবাহিত হয়।
- সমুদ্র বায়ু কাকে বলে?
উওরঃ- সমুদ্র থেকে স্থল ভাগের দিকে সাময়িকভাবে এই বায়ু প্রবাহিত হয় তাই একে সমুদ্র বায়ু বলে।
- অ্যানাবেটিক বায়ু কাকে বলে?
উওরঃ- দিনের বেলায় অতিরিক্ত উত্তাপ পর্বতের উপরিভাগে নিম্নচাপের সৃষ্টি করে। এর ফলে উপত্যকা অঞ্চলে শীতল বায়ু নিম্নচাপের আকর্ষণে ধীরে ধীরে উপরে উঠে যায় একে অ্যানাবেটিক বায়ু বলে।
- ক্যাটাবেটিক বায়ু কাকে বলে?
উওরঃ- পার্বত্য অঞ্চলে শীতল ভারি বায়ু অনেক সময় পর্বতের ঢাল বেয়ে উপত্যকায় নেমে আসে। এই প্রকার বায়ুকে ক্যাটাবেটিক বায়ু বলে।
- স্থানীয় বায়ু কাকে বলে? কয় প্রকার ও কী কী?
উওরঃ- স্থান ভেদে প্রবাহিত বায়ুকে স্থানীয় বায়ু বলে। এই বায়ু দুই প্রকার। যথা – উষ্ণ বায়ু ও শীতল বায়ু।
- কোন বায়ুকে কেন তুষার ভক্ষক বায়ু বলে?
উওরঃ- চিনুক একপ্রকার উষ্ণ ও শুষ্ক প্রকৃতির বায়ু। উত্তর আমেরিকার রকি পার্বত্য অঞ্চলের পশ্চিম ঢালে দেখা যায়। এই বায়ু বরফকে গলিয়ে দেয় বলে একে ‘তুষার ভক্ষক’ বলে।
- বোরা কী?
উওরঃ- অ্যাডিয়াট্রিক সমুদ্র উপকুল অঞ্চলে প্রবাহিত শীতল ও শুষ্ক বায়ুকে বোরা বলে।
- ব্লিজার্ড কী?
উওরঃ- রকি পর্বতের পুর্বদিকে বৃহৎ সমভূমিতে মাঝে মাঝে অতি শীতল ও তীব্র তুষার ঝড় হয়। একে ব্লিজার্ড বলে।
🔘 Join Our Telegram Chanel – Click Here 🔘
🔵🔴 ভারতের বৃহত্তম, দীর্ঘতম ও উচ্চতম pdf- Click Here
🔵🔴 বিপরীত শব্দ pdf- Click Here
🔵🔴 কম্পিউটার ভিত্তিক প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here
🔵🔴 পরিবেশ বিদ্যা প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here
🔵🔴 বিভিন্ন ঘূর্ণিঝড়ের নাম ও নামকরণকারী দেশ pdf- Click Here
🔵🔴 সমোচ্চারিত শব্দ বা সমার্থক শব্দ pdf- Click Here
🔵🔴 বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সদর দপ্তর pdf- Click Here
🔵🔴 বছরের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিন pdf- Click Here
🔵🔴 100+ সাধারণ জ্ঞান প্রশ্নোত্তর pdf- click Here
🔵🔴 ইতিহাস গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর pdf- click Here
🔵🔴 WBCS preliminary practice set pdf- Click Here
🔵🔴 বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here
🔵🔴 ভূগোলের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর – Click Here
🔵🔴 দৈনিক ১০টি স্পেশাল MCQ – Click Here
Note: পোস্ট টি অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ এ শেয়ার করুন।