Geographically recognized product of West Bengal || পশ্চিমবঙ্গের ভৌগোলিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত পণ্য

Hello Students,


Wellcome to www.edu.bengaliportal.com চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা, আজ আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি Geographically recognized product of West Bengal || পশ্চিমবঙ্গের ভৌগোলিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত পণ্য. প্রতিবছর বিভিন্ন পরীক্ষার যেমন  CTET | WBTET | WBCS । MPTET | ATET| UPTET | Rajasthan PTET | TNTET | Karnataka TET | RTET | HTET| PSTET। BANK EXAM। ইত্যাদি পরীক্ষার বিভিন্ন প্রস্তুতি পত্র আপনাদের বিনামূল্যে দিয়ে এসেছি। তাই edu.bengaliportal.com আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে Geographically recognized product of West Bengal || পশ্চিমবঙ্গের ভৌগোলিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত পণ্য ||. নিচে  Solved Question Paper practice set টি যত্নসহকারে পড়ুন ও পরীক্ষার জন্য চূড়ান্তভাবে প্রস্তুত হয়ে যান। এই Geographically recognized product of West Bengal || পশ্চিমবঙ্গের ভৌগোলিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত পণ্য || এটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে এই পোস্টটির নীচে যান এবং ডাউনলোড করুন।



🔘 Join Our Telegram Chanel – Click Here 🔘

[pdf টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে নিচের লিঙ্কে Click করুন]

Geographically recognized product of West Bengal || পশ্চিমবঙ্গের ভৌগোলিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত পণ্য

🔲 দার্জিলিং চা

❏ পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের প্রথম GI তকমাপ্রাপ্ত পণ্য।

❏ ২০০৪-০৫ সালে ভৌগোলিক স্বীকৃতি লাভ করে।

❏  দার্জিলিং পাহাড়ের মনোরম পরিবেশে ক্যামেলিয়ার কোমল কুঁড়ি দিয়ে উৎপাদিত হয় বিশ্ববিখ্যাত দার্জিলিং-চা।

🔲 নকশি কাঁথা

❏  ২০০৮ সালে ভৌগোলিক স্বীকতিটিপায় ।

❏  নকশি কাঁথা হলো সাধারণ কাঁথার উপর নানা ধরনের নকশা করে বানানো বিশেষ প্রকারের কাঁথা।

🔲 শান্তিনিকেতনী চর্মজাত সামগ্রী

❏  পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার শান্তিনিকেতনে এই হস্তশিল্প প্রখ্যাত।

❏  শান্তিনিকেতনে উৎপাদিত সামগ্রীর একটি অসাধারন বৈশিষ্ট্য হল এদের অলংকরনে ১৯২০ খ্রীষ্টাব্দে পূর্বদেশীয় জাভা এবং বালি থেকে আমদানিকৃত বাটিক নক্সা ব্যবহৃত হয়।

🔲 তুলাইপাঞ্জি চাল

❏  প্রধানত উত্তর দিনাজপুরের রাজগঞ্জে এই চালের চাষ করা হয়।

❏  ২০১২ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকার এই চালকে লন্ডন অলিম্পিকে ফুড ফেস্টিভ্যালে পাঠিয়েছিলো।



❏  ভৌগোলিক স্বীকৃতি পায় ২০১৭ সালে ।

🔲 গোবিন্দভোগ চাল

❏  প্রধানত হুগলি, নদীয়া, বীরভূমে চাষ করা হয়।

❏  গোবিন্দ বা কৃষ্ণের ভোগ রান্নার জন্য এই চাল ব্যবহার করা হয় বলে এই চালের নাম গোবিন্দভোগ চাল।

❏  এই চাল ছোটো দানার এবং চটচটে ও ঘিয়ের ঘন্ধ যুক্ত।

❏  ২০১১ সালে ভৌগোলিক স্বীকৃতি পায়।

লক্ষ্মণভোগ আম

❏  এই আম প্রধানত পশ্চিমবঙ্গের মালদহ জেলায় চাষ করা হয়।

ফজলি আম

❏  এই আম প্রধানত পশ্চিমবঙ্গের মালদহ জেলায় চাষ করা হয়।

হিমসাগর

❏  এই আম প্রধানত পশ্চিমবঙ্গের মালদহ জেলায় চাষ করা হয়।

🔲 শান্তিপুরী শাড়ি

❏  শান্তিপুরী শাড়ি একপ্রকারের সূক্ষ্ম সূতোর বিশেষ ধরনের হাতে বোনা শাড়ি যা পশ্চিমবঙ্গের নদিয়া জেলায় শান্তিপুরে  তৈরী হয়।

🔲 বালুচরী শাড়ি

❏  বালুচরীর জন্ম মুর্শিদাবাদ জেলার জিয়াগঞ্জের নিকটবর্তী অধুনালুপ্ত বালুচর নামক স্থানে।

🔲 ধনেখালি শাড়ি

❏  হুগলি জেলার ধনেখালি অঞ্চলে এই শাড়ি প্রথম তৈরি হয়

🔲 পটচিত্র

❏  বাংলার পটচিত্র পট বা বস্ত্রের উপর আঁকা একপ্রকার লোকচিত্র। এটি প্রাচীন বাংলার (বাংলা ভাষাভাষী অধ্যুষিত অঞ্চল) অন্যতম সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য।

🔲 সীতাভোগ

❏  সীতাভোগ বাংলার এক সুপ্রসিদ্ধ মিষ্টান্ন। এটা অনেকটা বাসমতী চালের ভাতের মত দেখতে হয়। বর্ধমানের সীতাভোগ অতি বিখ্যাত।

🔲 মিহিদানা

❏  ১৯০৪ সালে বড়লাট জর্জ ন্যাথানিয়েল কার্জন বর্ধমানের জমিদার বিজয়চাঁদ মহতাবকে মহারাজা খেতাব দিতে বর্ধমান ভ্রমণ করেন। কার্জনের বর্ধমান আগমনকে স্মরণীয় করে রাখতে বিজয়চাঁদ মহতাব বর্ধমানের জনৈক মিষ্টি প্রস্তুতকারক ভৈরবচন্দ্র নাগকে একটি বিশেষ মিষ্টি প্রস্তুত করতে বলেন। ভৈরবচন্দ্র নাগ মিহিদানা ও বর্ধমানের অপর বিখ্যাত মিষ্টান্ন সীতাভোগ তৈরী করেন।

🔲 রসগোল্লা

❏  ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে পশ্চিমবঙ্গ সরকার রসগোল্লার জিআই ট্যাগ লাভ করে।

❏  পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার ফুলিয়ার হারাধন ময়রা আদি রসগোল্লার সৃষ্টিকর্তা । কলকাতার নবীনচন্দ্র দাস আধুনিক স্পঞ্জ রসোগোল্লার আবিষ্কর্তা ছিলেন এবং তিনি ইতিহাসে জনপ্রিয় কণ্ঠে রসগোল্লার কলম্বাসের সাথে যুক্ত হয়েছেন

🔲 জয়নগরের মোয়া

❏  পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার বহড়ু ও জয়নগর অঞ্চল এই মিষ্টান্নটির জন্য বিখ্যাত।

❏  জয়নগর অঞ্চলের পূর্ণচন্দ্র ঘোষ ওরফে বুঁচকিবাবু এবং নিত্যগোপাল সরকারকে জয়নগরের মোয়ার বাণিজ্যিক বিপণনের পথিকৃৎ বলে ধরা হয়।

🔲 মাদুরকাঠি

❏  মাদুরকাঠি মেদিনীপুর জেলার জি আই ট্যাগ প্রাপ্ত একটি কুটিরশিল্প জাত পণ্য। নরম মাদুরকাঠি দিয়ে মাদুর তৈরি করা হয়।

🔲 ছৌ মুখোশ

❏  ছৌ মুখোশ ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পুরুলিয়া জেলার একটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য৷ পুরুলিয়াতে প্রচলিত ছৌ এবং ওড়িশার ময়ুরভঞ্জের ছৌ এর মুল পার্থক্য হলো মুখোশ ও পোষাকাদির ব্যবহার৷ আবার ঝাড়খণ্ডের সরাইকেল্লার ছৌ তে মুখোশ থাকলেও অলঙ্করণ কম ও নির্দিষ্ট বস্ত্রের ব্যবহার নেই৷

❏  পুরুলিয়া জেলার বাঘমুন্ডির রাজা মদনমোহন সিংহ দেবের সময় থেকে ছৌ মুখোশ বানানোর ঐতিহ্য চলে আসছে

🔲 ডোকরা

❏  ডোকরা হল “হারানো মোম ঢালাই” পদ্ধতিতে তৈরি একটি শিল্প কর্ম। এই শিল্পের ইতিহাস প্রায় ৪০০০ হাজার বছরের পূরানো। সিন্ধু সভ্যতার শহর মহেঞ্জদোড়োতে প্রাপ্ত “ড্যান্সসিং গার্ল” বা “নৃত্যরত নারী মূর্তি” হল ডোকরা শিল্পের নিদর্শন।

❏  মনে করা হয় মধ্যপ্রদেশ এর বাস্তর ও ছত্তিসগড়ে এই শিল্পের উদ্ভব হয়। পরে ঝাড়খণ্ড ও বিহার-এ ছড়িয়ে পড়ে। আরও পরে পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশা রাজ্যে এর প্রসার ঘটে। বর্তমানে ডোকরা শিল্পে পশ্চিমবঙ্গ অন্যতম নাম।

🔲 মনসা চালি

❏  মনসা চালি বা মনসা বারি দেবী মনসার এক অনন্য মাটির প্রতিমা, যা পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলার পাঁচমুড়া অঞ্চলের পোড়ামাটির শিল্পকলার তথা পশ্চিমবঙ্গের শিল্পকলার নিদর্শন।

❏  বাঁকুড়া পাঁচমুড়া পোড়ামাটির শিল্প রূপে মনসা চালি ২০১৮ খ্রিস্টাব্দে পশ্চিমবঙ্গের ভৌগোলিক স্বীকৃতি অর্জন করেছে।

🔲 বাঁকুড়ার ঘোড়া

❏  বাঁকুড়ার ঘোড়া এক ধরনের পোড়ামাটির ঘোড়া। পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলার পাঁচমুড়া গ্রামে এই বিশেষ শিল্পদ্রব্যটি তৈরি হয়।

❏  ২০১৮ সালে ভৌগোলিক স্বীকৃতি পায়।



🔲 কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তরঃ-

  1. ভারতে প্রধানত কয় ধরণের মাটি দেখা যায়?

উঃ ৭ ধরণের।

  1. নদী উপত্যকার পুরনো পলিমাটিকে কী বলে?

উঃ ভাঙ্গর।

  1. নদী উপত্যকার নতুন পলিমাটিকে কী বলে?

উঃ খাদর।

  1. পলিমাটিতে কী কী ফসল উৎপন্ন হয়?

উঃ ধান, গম, পাট, তুলো, আখ প্রভৃতি।

  1. ব্যাসল্ট শিলাগঠিত মাটির রঙ কেমন হয়?

উঃ কালো রঙের।

  1. কালো মাটিতে কী চাষ ভালো হয়?

উঃ তুলো চাষ।

  1. মহারাষ্ট্রের মালভূমি অঞ্চলে কোন মাটি বেশি দেখা যায়?

উঃ কালো মাটি।

  1. কালো মাটির অপর নাম কী?

উঃ রেগুর।

  1. মাটির রং লাল হয় কেন?

উঃ মাটিতে লোহার পরিমাণ বেশি থাকলে।

  1. সিরোজেম কী?

উঃ মরু অঞ্চলের মাটির অপর নাম সিরোজেম।

  1. ভারতে কোন শ্রেণির মাটি বেশি দেখা যায়?

উঃ পলি মাটি।

  1. পডসল কাকে বলে?

উঃ জৈব পদার্থ বা হিউমাস মিশ্রিত সরলবর্গীয় অঞ্চলের মাটিকে পডসল বলে।

  1. মৃত্তিকা সংরক্ষণের প্রধান উপায় কী?

উঃ বৃক্ষরোপণ।

  1. ভারতের ভূমিসংরক্ষণ গবেষণাগারগুলি কোথায় অবস্থিত?

উঃ দেরাদুন, চণ্ডীগড়, কোটা, যোধপুর।

  1. ভারতের কোন অঞ্চলে ল্যাটেরাইট মাটি দেখা যায়?

উঃ দাক্ষিণাত্যের পশ্চিমভাগ নীলগিরি ও কার্ডামম পার্বত্য অঞ্চলে, উড়িষ্যার পাহাড়ী এলাকায় এবং ছোটনাগপুর মালভূমিতে।

  1. ভারতীয় কৃষিতে কোন প্রকার মাটি গুরুত্বপূর্ণ?

উঃ পলিমাটি।

  1. ভুর কী?

উঃ উচ্চ গঙ্গা সমভূমি অঞ্চলের কোথাও কোথাও একপ্রকার অত্যন্ত সূক্ষ্ম কণার মাটি দেখা যায়। একেই ভুর বলে।

  1. ভারতের কোন শহরে মৃত্তিকা গবেষণাগার স্থাপিত হয়েছে?

উঃ দেরাদুনে।

  1. রেগুর কী?

উঃ দাক্ষিণাত্যের কৃষ্ণমৃত্তিকার স্থানীয় নাম রেগুর।

  1. খাদর কী?

উঃ উত্তর ভারতের গঙ্গাসমভূমি অঞ্চলের নদীর উভয় তীরের প্লাবন ভূমিতে যে নতুন পলিগঠিত মৃত্তিকা দেখা যায় তাকে খাদর বলে।

  1. পডসল মৃত্তিকা ভারতের কোথায় কোথায় দেখা যায়?

উঃ হিমালয় পার্বত্য অঞ্চলের উচ্চ অংশে যেখানে সরলবর্গীয় বৃক্ষের অরণ্য আছে।

🔘 Join Our Telegram Chanel – Click Here 🔘



-ঃআরও পড়ুনঃ–

🔵🔴 ভারতের বৃহত্তম, দীর্ঘতম ও উচ্চতম pdf- Click Here

🔵🔴 বিপরীত শব্দ pdf- Click Here

🔵🔴 কম্পিউটার ভিত্তিক প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here

🔵🔴 পরিবেশ বিদ্যা প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here

🔵🔴 বিভিন্ন ঘূর্ণিঝড়ের নাম ও নামকরণকারী দেশ pdf- Click Here

🔵🔴 সমোচ্চারিত শব্দ বা সমার্থক শব্দ pdf- Click Here

🔵🔴 বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সদর দপ্তর pdf- Click Here

🔵🔴 বছরের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিন pdf- Click Here

🔵🔴 100+ সাধারণ জ্ঞান প্রশ্নোত্তর pdf- click Here

🔵🔴 ইতিহাস গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর pdf- click Here

🔵🔴 WBCS preliminary practice set pdf- Click Here

🔵🔴 বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here

🔵🔴  ভূগোলের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর – Click Here 

🔵🔴  দৈনিক ১০টি স্পেশাল MCQ – Click Here

Note: পোস্ট টি অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ এ শেয়ার করুন।