The reason for the development of Vilai Iron and Steel Industry || ভিলাই লৌহ ও ইস্পাত শিল্পকেন্দ্র গড়ে ওঠার কারণ

Hello Students,


Wellcome to www.edu.bengaliportal.com চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা,  edu.bengaliportal.com আজ আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি Vilai Iron and Steel Industry. প্রতিবছর বিভিন্ন পরীক্ষার যেমন  CTET | WBTET | WBCS । MPTET | ATET| UPTET | Rajasthan PTET | TNTET | Karnataka TET | RTET | HTET| PSTET। BANK EXAM। ইত্যাদি পরীক্ষার বিভিন্ন প্রস্তুতি পত্র আপনাদের বিনামূল্যে দিয়ে এসেছি। তাই edu.bengaliportal.com আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে The reason for the development of Vilai Iron and Steel Industry. নিচে  Solved Question Paper practice set টি যত্নসহকারে পড়ুন ও পরীক্ষার জন্য চূড়ান্তভাবে প্রস্তুত হয়ে যান। এই The reason for the development of Vilai Iron and Steel Industry সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে এই পোস্টটির নীচে যান এবং ডাউনলোড করুন।

🔘 Join Our Telegram Chanel – Click Here 🔘

[pdf টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে নিচের লিঙ্কে Click করুন]

The reason for the development of Vilai Iron and Steel Industry || ভিলাই লৌহ ও ইস্পাত শিল্পকেন্দ্র গড়ে ওঠার কারণ

অবস্থানঃ- এই লোহা ও ইস্পাত কেন্দ্রটি ছত্তিশগড় রাজ্যের দুর্গ জেলায় পূর্বতন সোভিয়েত ইউনিয়নের আর্থিক ও কারিগরি সহায়তায় গড়ে উঠেছে।

অবস্থানের কারণঃ- এখানে ইস্পাত শিল্প গড়ে ওঠার অনুকূল কারণগুলি হল –

(১) আকরিক লোহাঃ- এই শিল্পকেন্দ্রের প্রায় ৪০ কিমি দূরে দাল্লী-রাজহারা লোহাখনি অবস্থিত, যেখান থেকে সহজেই আকরিক লোহা আমদানি করা যায়।

(২) কয়লাঃ- এই শিল্পাঞ্চলের নিকটবর্তী কোরবা থেকে সহজেই কয়লা আনা যায়। এ ছাড়া এখানে ঝরিয়া থেকেও কয়লা আনার সুবিধা আছে।

(৩) চুনাপাথরঃ- এখান থেকে ১৯ কিমি দূরবর্তী নন্দিনী অঞ্চলের চুনাপাথর ব্যবহার করা হয়।

(৪) ম্যাঙ্গানিজঃ- এই অঞ্চলের ২০০ কিমি- র মধ্যে অবস্থিত বালাঘাট ও ভাণ্ডারা ম্যাঙ্গানিজ খনি।

(৫) ডলোমাইটঃ- এখানে স্থানীয় পারসোদা, হিরি, থৈরা প্রভৃতি অঞ্চলের ডলোমাইট ব্যবহৃত হয়।

(৬) জলঃ- এই ইস্পাত কেন্দ্রে ৬০ কিমি দূরবর্তী টুডুলা নদীর জল খালের মাধ্যমে সহজেই আনা সম্ভব হয়।

(৭) বিদ্যুৎঃ- এখানে স্থানীয় কোরবা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিদ্যুৎ ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া ইস্পাত কেন্দ্রের নিকটেই বিদ্যুৎ কেন্দ্র আছে।

(৮) বন্দর ও বাজারঃ- বিশাখাপত্তনম বন্দর এবং দক্ষিণ-পূর্ব রেলপথ ও জাতীয় সড়কপথের মাধ্যমে এই অঞ্চল ভারতের অন্যান্য অঞ্চল ও বিদেশের সঙ্গে যুক্ত।

(৯) সরকারি সহযোগিতাঃ- পূর্বতন সোভিয়েত ইউনিয়নের কারিগরি সহযোগিতা এবং সরকারি ব্যবস্থাপনায় এই শিল্পকেন্দ্রের উন্নতি সম্ভব হয়েছে। বর্তমানে এই কারখানার ইস্পাত পিণ্ড উৎপাদন ক্ষমতা প্রায় ৪০ লক্ষ টন।

🔘 Join Our Telegram Chanel – Click Here 🔘

-ঃআরও পড়ুনঃ–

🔵🔴 ভারতের বৃহত্তম, দীর্ঘতম ও উচ্চতম pdf- Click Here

🔵🔴 বিপরীত শব্দ pdf- Click Here

🔵🔴 কম্পিউটার ভিত্তিক প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here

🔵🔴 পরিবেশ বিদ্যা প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here

🔵🔴 বিভিন্ন ঘূর্ণিঝড়ের নাম ও নামকরণকারী দেশ pdf- Click Here

🔵🔴 সমোচ্চারিত শব্দ বা সমার্থক শব্দ pdf- Click Here

🔵🔴 বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সদর দপ্তর pdf- Click Here

🔵🔴 বছরের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিন pdf- Click Here

🔵🔴 100+ সাধারণ জ্ঞান প্রশ্নোত্তর pdf- click Here

🔵🔴 ইতিহাস গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর pdf- click Here

🔵🔴 WBCS preliminary practice set pdf- Click Here

🔵🔴 বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here

🔵🔴  ভূগোলের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর – Click Here 

🔵🔴  দৈনিক ১০টি স্পেশাল MCQ – Click Here

Note: পোস্ট টি অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ এ শেয়ার করুন।