Hello Students,
Wellcome to www.edu.bengaliportal.com চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা, আজ আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি Geography Questions Answers in Bengali PDF. প্রতিবছর বিভিন্ন পরীক্ষার যেমন CTET | WBTET | WBCS । MPTET | ATET| UPTET | Rajasthan PTET | TNTET | Karnataka TET | RTET | HTET| PSTET। BANK EXAM। ইত্যাদি পরীক্ষার বিভিন্ন প্রস্তুতি পত্র আপনাদের বিনামূল্যে দিয়ে এসেছি। তাই edu.bengaliportal.com আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে ভূগোলের বাছাই করা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর || 500+ Geography Questions Answers in Bengali PDF. নিচে Solved Question Paper practice set টি যত্নসহকারে পড়ুন ও পরীক্ষার জন্য চূড়ান্তভাবে প্রস্তুত হয়ে যান। এই 500+ Geography Questions Answers in Bengali PDF টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে এই পোস্টটির নীচে যান এবং ডাউনলোড করুন।
🔘 Join Our Telegram Chanel – Click Here 🔘
[pdf টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে নিচের লিঙ্কে Click করুন]
ভূগোলের বাছাই করা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর || 500+ Geography Questions Answers in Bengali PDF
- পৃথিবীর দ্বিতীয় দীর্ঘতম নদী কোনটি ?
উত্তর: আমাজন।
- আমাজন নদীটি মধ্য পেরুর অন্তর্গত আন্দিজ পর্বতমালার পশ্চিম ঢালের কীসের থেকে উৎপন্ন হয়েছে ?
উত্তর: হিমবাহ থেকে।
- আমাজন নদীটি পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে কোন মহাসাগরে পতিত হয়েছে ?
উত্তর: আটলান্টিক মহাসাগরে।
- উৎপত্তিস্থল থেকে আমাজন নদীটিকে কীসের মধ্য দিয়ে আসতে হয়েছে ?
উত্তর: গিরিখাতের মধ্য দিয়ে।
- মারানন, জাপুরা, নিগ্রো, মাদেরার, পুরুস, জারুয়া, টাটাটোর, ঝিঙ্গু, টোটানটিনস প্রভৃতি কোন নদীর উপনদী ?
উত্তর: আমাজন।
- আমাজন নদী অল্পবিস্তরভাবে কোন রেখার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে ?
উত্তর: নিরক্ষরেখা।
- আমাজনে সারা বছর জল থাকার কারণ কী ?
উত্তর: নিরক্ষীয় অঞ্চলে প্রচুর বৃষ্টিপাত।
- নীল অববাহিকার আকৃতি কীরূপ ?
উত্তর: মাছের মতাে।
- নীল অববাহিকা কত বর্গ কিমি জুড়ে অবস্থান করছে ?
উত্তর: প্রায় ৩৫ লক্ষ বর্গ কিলােমিটার।
- ব-দ্বীপ অঞ্চলে নীল অববাহিকার আকৃতি কীরূপ ?
উত্তর: মীন পুচ্ছের মতাে।
- কায়রাে থেকে খাটুম পর্যন্ত নীল অববাহিকার আকৃতি কীরূপ ?
উত্তর: মাছের দেহের মতাে।
- উৎপত্তিস্থল থেকে সুদানের খাটুম পর্যন্ত নীল অববাহিকার নাম কী ?
উত্তর: উচ্চ নীল অববাহিকা।
- খার্টুম থেকে আসােয়ান পর্যন্ত নীল অববাহিকার নাম কী ?
উত্তর: মধ্য নীল অববাহিকা।
- আসােয়ান থেকে কায়রাে পর্যন্ত নীল অববাহিকার নাম কী ?
উত্তর: নিম্ন নীল আববাহিকা।
- অববাহিকার উঁচু জলময় অঞ্চলে যে ঘাস, লতা ও কচুরিপানায় পরিপূর্ণ জলাভূমি দেখা যায় তাকে কী বলে ?
উত্তর: সাড়।
- পৃথিবীর অধিকাংশ মৎস্য ধরা হয় কোন মহাসাগর থেকে ?
উত্তর: প্রশান্ত মহাসাগর।
- ডগার্স ব্যাঙ্ক মৎস্য সংগ্রহ ক্ষেত্রটি কোন মহাসাগরে অবস্থিত ?
উত্তর পূর্ব আটলান্টিক মহাসাগরে।
- ঝিনুক থেকে মুক্তা সংগ্রহের পদ্ধতিকে কী বলে ?
উত্তর: পার্ল কালচার।
- লন্ডনের কোন বাজার মৎস্য ব্যবসায়ের জন্য খ্যাত ?
উত্তর: বিলিংসগেট বাজার।
- ম্যাঙ্গানিজ কোন কোন আকরিক থেকে উত্তোলন করা হয় ?
উত্তর: পাইরােলুসাইট ও সিলােমিলেন।
- ট্যাকোনাইট কী ?
উত্তর: খুব নিকৃষ্ট মানের লৌহ।
- শ্বেত অভ্রকে কী বলে ?
উত্তর: মাসকোভাইট।
- পৃথিবীর বৃহত্তম বক্সাইটের সঞ্চয় কোথায় রয়েছে ?
উত্তর: উত্তরে ইয়র্ক অন্তরীপের উপদ্বীপ অঞ্চলে উইপারের কাছে।
- চালকোপাইরাইট কোন খনিজের আকরিক ?
উত্তর: তামার আকরিক।
- ভারতের কোন রাজ্যে সর্বাধিক বক্সাইট উত্তোলিত হয় ?
উত্তর: ওড়িশা।
- সর্বোৎকৃষ্ট লৌহ আকরিক কী ?
উত্তর: ম্যাগনেটাইট।
- অ্যালুমিনিয়ামের খনিজের নাম কী ?
উত্তর: বক্সাইট।
- Fe2O3 কী ?
উত্তর: লৌহের আকরিক Fe2O3।
- আমাজন নদীর দৈর্ঘ্য কত ?
উত্তর: ৬,৪৪৭ কিমি।
- পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ তামা উত্তোলক ও রপ্তানিকারক দেশের নাম কী ?
উত্তর: চিলি।
- তামা, দস্তা ও নিকেল মিশিয়ে কী সংকর ধাতু তৈরি করা হয় ?
উত্তর: জার্মান সিলভার।
- মােনেল মেটাল কীভাবে তৈরি করা হয় ?
উত্তর: তামা, নিকেল ও ম্যাঙ্গানিজ মিশিয়ে (28 % + 67 % + 5 % অনুপাতে)।
- পাইরােলুসাইট কী ?
উত্তর: ম্যাঙ্গানিজের আকরিক।
- পাললিক শিলাস্তরে ভাঁজের উপরিভাগে খনিজ তেলের অবস্থানকে কী বলে ?
উত্তর: পুল।
- কারােজেন নামক তৈলাক্ত পদার্থ সমৃদ্ধ পত্রায়িত পাললিক শিলাকে কী বলে ?
উত্তর: ওয়েল শেল (Oil Shel)
- সাধারণত ৩০০ ফুট উচ্চতায় কত তাপমাত্রা কমে যায় ?
উত্তর: ১ ড্রিগ্রী ফারেনহাইট।
- ১,০০০ মিটার উচ্চতায় কত তাপমাত্রা কমে যায় ?
উত্তর: ৬.৪ ড্রিগ্রী সেন্টিগ্রেড।
- নিরক্ষীয় অঞ্চল থেকে যত উত্তরে ও দক্ষিণে যাওয়া যায়, সেখানে সূর্যরশ্মি কীভাবে কিরণ দেয় ?
উত্তর: তির্যকভাবে।
- সাধারণত উষ্ণতা মাপার জন্য কোন থার্মোমিটার ব্যবহৃত হয় ?
উত্তর: সেলসিয়াস থার্মোমিটার।
- সেলসিয়াস থার্মোমিটারের নিস্থিরাঙ্ক কত ?
উত্তর: 0° সেন্ট্রিগ্রেড।
- সেলসিয়াস থার্মোমিটারের উধর্বস্থিরাঙ্ক কত ?
উত্তর: ১০০ ° সেন্ট্রিগ্রেড।
- ফারেনহাইট থার্মোমিটারের নিম্নস্থিরাঙ্ক কত ?
উত্তর: ৩২ ° ফারেনহাইট।
- ফারেনহাইট থার্মোমিটারের ঊধর্বস্থিরাঙ্ক কত ?
উত্তর: ২১২ ° ফারেনহাইট।
- সর্বনিম্ন উষ্ণতা মাপা হয় কখন ?
উত্তর: সূর্য ওঠার ঠিক আগে।
- বায়ুর চাপ পার্থক্য কীসের ওপর নির্ভর করে ?
উত্তর: উষ্ণতা তারতম্যের উপর।
- বায়ুপ্রবাহের অন্যতম কারণ কী ?
উত্তর: বায়ুর চাপের পার্থক্য।
- আলকাতরা বা বিটুমেন সমৃদ্ধ বালি বা বেলেপাথর ও চুনাপাথরের কণাকে কী বলে ?
উত্তর: টার স্যান্ড (Tar Sand)।
- অপরিশােধিত খনিজ তেলকে কী বলে ?
উত্তর: ক্রুড তেল (Crude Oil)।
- খনিজ তেল রপ্তানিকারক দেশগুলির বাণিজ্যিক স্বার্থ সুরক্ষা ও রপ্তানি নীতি নির্ধারণের উদ্দেশ্যে যে সংস্থা গঠন করা হয়েছে, তার নাম কী ?
উত্তর: ওপেক (OPEC)।
- তেল রপ্তানিকারক আরব দেশগুলি তেল সংক্রান্ত বােঝাপড়া ও অর্থনৈতিক যােগাযােগ বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে কী সংস্থা গঠন করা হয় ?
উত্তর: ওপেক (OPEC)।
- অববাহিকার অসমতল মধ্য অঞ্চলে কী জাতীয় তৃণভূমি দেখা যায় ?
উত্তর: সাভানা তৃণভূমি।
- সাভানা তৃণভূমিতে কী পালন করা হয় ?
উত্তর: গরু |
- সাভানা তৃণভূমিতে কীসের চাষ করা হয় ?
উত্তর: তুলাে ও কলার।
- মিশরের রাজধানীর নাম কী ?
উত্তর: কায়রাে।
- মিশরের রাজধানী কায়রাে থেকে উত্তরদিকে ভূমধ্যসাগরে নীলনদের মােহনা বিস্তৃত অংশকে কী বলা হয় ?
উত্তর: নীলনদের ব-দ্বীপ অঞ্চ ল।
- নীলনদ কোথায় ব-দ্বীপ সৃষ্টি করে ভূমধ্যসাগরে পতিত হয়েছে ?
উত্তর: আলেকজান্দ্রিয়ার কাছে।
- নীলনদের সমগ্র অঞ্চলের আয়তন মিশরের আয়তনের কত শতাংশ ?
উত্তর: ৫ শতাংশ |
- নিরক্ষীয় জলবায়ুর প্রভাবে নীলনদের উৎপত্তিস্থলে কী ধরনের বৃষ্টিপাত হয় ?
উত্তর: প্রবল পরিচলন বৃষ্টিপাত।
- ১৯০২ সালে নীলনদের গতিপথে যে বাঁধ দেওয়া হয় তা মিশরের কোন অঞ্চলে ?
উত্তর: আসােয়ান অঞ্চলে।
- কত সালে নীলনদের গতিপথে বাঁধ দেওয়া হয় ?
উত্তর: ১৯০২ সালে।
- পৃথিবীর বৃহত্তম বাঁধের নাম কী ?
উত্তর: উচ্চ আসােয়ান বাঁধ।
- উচ্চ আসােয়ান বাঁধ কত সালে তৈরি করা হয় ?
উত্তর: ১৯৬৭ সালে।
- পুরানাে আসােয়ান বাঁধের কত কিমি উপরে এই উচ্চ আসােয়ান বাঁধ তৈরি করা হয় ?
উত্তর: ৬.৪ কিমি উপরে।
- পৃথিবীর বৃহত্তম সৌরশক্তি উৎপাদন কেন্দ্রটির নাম কী ?
উত্তর: LUZ।
- যুক্তরাষ্ট্রের কোথায় সিলিকন তােলার সেল তৈরি করা হয় ?
উত্তর: Bell Laboratory তে।
- ভারতের বৃহত্তম খনিজ তেল শােধনাগারটি কোথায় অবস্থিত ?
উত্তর: গুজরাটের কয়ালিতে।
- ভারতের প্রাচীনতম জলবিদ্যুৎকেন্দ্রটির নাম কী ?
উত্তর: সিদ্ৰাপঙ।
- সমুদ্রপৃষ্ঠের ও সমুদ্র জলের গভীরের তাপমাত্রার পার্থক্যের সাহায্যে যে অচিরাচরিত তাপবিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়, তাকে কী বলে ?
উত্তর: OTEG (Ocean Thermal Electricity Generation) |
- বিশ্বের প্রথম জোয়ার-ভাঁটা বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির নাম কী ?
উত্তর: ইউজাইন মেরিমােট্রাস ডে লা রান্স (Usine Maremotice da la Rance)
- দেশের প্রথম জোয়ার-ভাঁটা কেন্দ্রটি কোথায় স্থাপনের পরিকল্পনা হয়েছে ?
উত্তর: সুন্দরবনে দুর্গাদুয়ানি খাঁড়িতে |
- হরিদ্বার থেকে মীরাট পর্যন্ত 7 টি বিদ্যুৎকেন্দ্র পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত বলে, একে কী বলা হয় ?
উত্তর: গঙ্গাখাল গ্রিড।
- ব্রিটেনের প্রথম পারমাণবিক শক্তি উৎপাদন কেন্দ্রটির নাম কী ?
উত্তর: ক্যাডার হল (স্থাপিত 1956 খ্রীষ্টাব্দে)।
- দশম পরিকল্পনায় খনিজ তেল অনুসন্ধান জোরদার করা ও উত্তোলন সর্বাধিক করার লক্ষ্যে সরকার কোনপ্রকল্প গ্রহণ করেছেন ?
উত্তর: ভিসন 2025।
- আলবাট্রস নামক নিমজ্জিত মালভূমিটি কোন মহাসাগরে রয়েছে ?
উত্তর: প্রশান্ত মহাসাগরে।
- পারস্য উপসাগর কোন উপদ্বীপ দ্বারা ভারত মহাসাগর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছে ?
উত্তর: ওমান উপদ্বীপ।
- মেলানেশিয়া কথাটির অর্থ কী ?
উত্তর: কৃষ্ণদ্বীপ (The Black Island)।
- আটলান্টিক মহাসাগরের ‘S’ আকৃতির শৈলশিরাটি কী নামে খ্যাত ?
উত্তর: মধ্য আটলান্টিক মহাসাগরীয় শৈলশিরা।
- উচ্চ আসােয়ান বাঁধের সাহায্যে কী রােধ করা হয় ?
উত্তর: নীলনদের জলের গতিরােধ।
- পুরানাে আসােয়ান বাঁধের থেকে এই উচ্চ আসােয়ান বাঁধ কত বড় ?
উত্তর: ২৫ গুণ বড়।
- উচ্চ আসােয়ান বাঁধের জল কোন জলাধারে সারা বছর সঞ্চিত করে রাখা হয় ?
উত্তর: লেক নাসের জলাধারে।
- কোন বাঁধের সাহায্যে নীলনদের জল ইচ্ছামতাে নিয়ন্ত্রণ করে সারা বছর ধরেই সেচের কাজ করা হয় ?
উত্তর: উচ্চ আসােয়ানা বাঁধের সাহায্যে।
- ব্লু-নীলের উপরে দেওয়া সেনার বাঁধ কোথায় অবস্থিত ?
উত্তর: সুদানে।
- আটবারাে নদীর উপর কোন বাঁধ অবস্থিত ?
উত্তর: আটবারাে বাঁধ।
- খাশ-এল-গিরবা বাঁধ কোন নদীর উপর অবস্থিত ?
উত্তর: আটবারাে নদীর উপর।
- মিশরের উল্লেখযােগ্য বাঁধগুলির সাহায্যে মিশরের কোন অঞ্চলের জমিকে কৃষিযােগ্য করা হয়েছে ?
উত্তর: মরুভূমি অঞ্চলের জমিকে।
- বিশ্বে শ্রেষ্ঠ আঁশযুক্ত তুলাে কীসের সাহায্যে চাষ করা হয় ?
উত্তর: জলসেচের সাহায্যে।
- সুপ্রাচীন সভ্যতার ইতিহাস পৃথিবীর একমাত্র কোথায় অবস্থিত ?
উত্তর: মিশরে।
- পৃথিবীর গভীরতম সমুদ্রখাত কোটি ?
উত্তর: মারিয়ানা খাত।
- প্রশান্ত মহাসাগরে ছােট-বড় মিলিয়ে মােট কতগুলি দ্বীপ রয়েছে ?
উত্তর: 30,000 -এর বেশি।
- পর্বতের উভয় পার্শ্বের পেডিমেন্ট পর্বত ভেদ করে যে পথে মিলিত হয়, তাকে কী বলে ?
উত্তর: পেডিমেন্ট গিরিপথ বা পেডিমেন্ট ফাঁক।
- পৃথিবীর গভীরতম গিরিখাতের নাম কী ?
উত্তর: এল ক্যানন দ্য কলকা (EI Canon de Colca)
- উদ্ভিদের উপস্থিতি ভূ-অভ্যন্তরে অধিকতর জলপ্রবেশ ঘটিয়ে ভৌমজলের সঞ্চয় বৃদ্ধি ঘটায়, এই প্রক্রিয়াকে কী বলে ?
উত্তর: ইন্টারসেপশন স্টোরেজ।
- জলস্তবের উপস্থিতিতে শিলাস্তরের মধ্যে যে জল প্রবাহিত হয়, তাকে কী বলে ?
উত্তর: ভাডােস জল।
- ভূ-কম্পন চিহ্নিত হলে সেই লেখচিত্রকে কী বলে ?
উত্তর: সিসমােগ্রাফ।
- আগ্নেয়গিরির বিস্ফোরণের পরিমাপ কীসের দ্বারা করা হয় ?
উত্তর: আগ্নেয় বিস্ফোরণ সূচক VEI (Volcanic Explosivity Index)
- অভিকর্ষজ প্রভাবযুক্ত অবস্থায় মাটির সূক্ষ্ম রন্ধ্রে যে জল সঞ্চিত থাকে, তাকে কী বলে ?
উত্তর: মাটির ক্ষেত্ৰক্ষমতা (Field Capacity)।
- উদ্ভিদ গ্রহণের উপযােগী জল মাটিতে দীর্ঘসময় ব্যাপী স্থিতিশীলভাবে অবস্থান করলে তাকে কী বলে ?
উত্তর: জলের স্থিতিপুঞ্জ (Water Stable Aggregate)।
- নিয়ােসিন ও কোয়াটার্নারী যুগের ভূ-সংযােগকে কী বলে ?
উত্তর: নব্য ভূ-সংস্থান (Neo-Tectonic)।
- সম্প্রতি কোন সংস্থা ভূ-পৃষ্ঠ থেকে 15 কিমি উচ্চতা পর্যন্ত ব্যাকটেরিয়ার অস্তিত্ব আবিষ্কার করেছে ?
উত্তর: NASA
- জলীয় আর্দ্র বায়ু থেকে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় কার জন্য ?
উত্তর: বায়ুপ্রবাহের জন্য।
- জলীয় বাষ্পপূর্ণ বায়ুকে কী বলে ?
উত্তর: আর্দ্র বায়ু।
- উষ্ণ বায়ু উপরে উঠে গিয়ে ঠাণ্ডা হয়ে যে বৃষ্টিপাতের সৃষ্টি করে, তাকে বলে ?
উত্তর: পরিচলন বৃষ্টিপাত।
- নিরক্ষীয় অঞ্চলের কোথায় পরিচলন বৃষ্টিপাত বৃষ্টিপাত দেখা যায় ?
উত্তর: কঙ্গো |
- কঙ্গো অববাহিকা ছাড়া আর কোথায় পরিচলন বৃষ্টিপাত জাতীয় বৃষ্টিপাত দেখা যায় ?
উত্তর: আমাজন অববাহিকায়।
- সমুদ্র থেকে আসা আর্দ্র বায়ু যখন পাহাড়ের ঢাল বেয়ে উপরে উঠে গিয়ে ঠাণ্ডা হয়ে বৃষ্টিপাতের সৃষ্টি করে, তখন সেই বৃষ্টিপাতকে কী বলে ?
উত্তর: শৈলােৎক্ষেপ বৃষ্টিপাত।
- শৈলােৎক্ষেপ বৃষ্টিপাত কোথায় দেখা যায় ?
উত্তর: পূর্ব হিমালয়ের পার্বত্য অঞ্চলে।
- পর্বতের যে ঢালে বেশি বৃষ্টিপাত হয় তাকে কী বলে ?
উত্তর: প্রতিপাত ঢাল |
- প্রতিপাত ঢালের বিপরীত দিকে যেখানে কম বৃষ্টিপাত হয় তাকে কী বলে ?
উত্তর: বৃষ্টিচ্ছায়া অঞ্চল |
- স্থির জলাশয়ের বাস্তুতন্ত্র কী নামে পরিচিত ?
উত্তর: লেনটিক।
- নদনদীর বাস্তুতন্ত্রকে কী বলা হয় ?
উত্তর: লােটিক।
- যেসব ছােট ছােট প্রাণী অর্ধ-বিয়ােজক পদার্থকে খাদ্যরূপে গ্রহণ করে, তাদের কী বলে ?
উত্তর: ডেট্রিটাস।
- ইকোলজি কথার অর্থ কী ?
উত্তর: জীবজগতের বাসস্থান সম্বন্ধে জ্ঞান অর্জন।
- ইকোসিস্টেম যত পরিণতি পায় ততই এটি জটিল অবস্থা থেকে বেশি জটিল অবস্থার দিকে এগােয় এই দিক পরিবর্তনকে কী বলে ?
উত্তর: সাসেশন।
- মৃতজীবী খাদ্য শৃঙ্খলের সর্বোচ্চ স্তরে কারা থাকে ?
উত্তর: ব্যাকটেরিয়া।
- সম্পদ আহরণ করতে গিয়ে বাস্তুতন্ত্রের যে ক্ষতি সাধিত হয়, তার পুনরুদ্ধারকে কী বলে ?
উত্তর: ইকোলজিক্যাল রেস্টোরেশন।
- কোন সংস্থা বিলুপ্ত হবার আশঙ্কা রয়েছে এরূপ জীবকূলের তালিকা লিপিবদ্ধ করে ?
উত্তর: The World Conservation Union (IUCN পূর্বনাম)
- মিশর দেশের আয়তন কত ?
উত্তর: প্রায় ১০ লক্ষ ৯ হাজার ৪৫০ বর্গকিলােমিটার।
- মিশরের বেশিরভাগ অঞ্চলই কীসে পরিপূর্ণ ?
উত্তর: মরুভূমিতে।
- নীলনদের উপত্যকাকে কী বলা হয় ?
উত্তর: পৃথিবীর প্রাচীনতম সভ্যতার তৃনভূমি।
- মিশরের পিরামিড় কত হাজার বছরের পুরাতন সাক্ষী ?
উত্তর: প্রায় ৫০০০ বছরের।
- সাহারা মরুভূমির কবল থেকে কোন নদী মিশরকে রক্ষা করেছে ?
উত্তর: নীলনদ।
- সমস্ত মিশর কোন অঞ্চলের অন্তর্গত ?
উত্তর: ক্রান্তীয় মরু অঞ্চলের।
- ক্রান্তীয় মরু অঞ্চলে পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি উত্তাপ কত থাকে ?
উত্তর: ৪০° থেকে ৪৫ ° সেলসিয়াস।
- সাহারা মরু অঞ্চলের সর্বোচ্চ উত্তাপ কত ?
উত্তর: ৫৪ ° সেলসিয়াস।
- বায়ুমণ্ডল কাকে বলে?
উওরঃ- ভুপৃষ্ঠ থেকে ক্রমশ ওপরের দিকে যে গ্যাসীয় আবরণ পৃথিবীকে বেষ্টন করে আছে তাকেই বলে বায়ুমণ্ডল।
- বায়ুমণ্ডলের উপাদানগুলি কী কী?
উওরঃ- বায়ুমণ্ডল হল গ্যাসীয় ও অ-গ্যাসীয় পদার্থের যৌগিক মিশ্রণ।
গ্যাসীয় উপাদানগুলি হল- নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, কার্বন ডাই অক্সাইড, হাইড্রোজেন ও বিভিন্ন নিষ্ক্রিয় গ্যাস, যেমন- হিলিয়াম, নিয়ন, ক্রিপ্টন, জেনন প্রভৃতি।
অ-গ্যাসীয় উপাদানগুলি হল- জলীয় বাষ্প, ধূলিকণা, লবণকণা ও অতিক্ষুদ্র জৈবকণা।
- বায়ুমণ্ডলে শতকরা কত ভাগ নাইট্রোজেন থাকে?
উওরঃ- ৭৮.০৮৪ ভাগ।
- বায়ুমণ্ডলে শতকরা কত ভাগ অক্সিজেন থাকে?
উওরঃ- ২০.৯৪৬ ভাগ।
- বায়ুমণ্ডলে শতকরা কতভাগ কার্বন ডাই অক্সাইড থাকে?
উওরঃ- ০.০৩ শতাংশ।
- বায়ুমণ্ডলে শতকরা কতভাগ আর্গন থাকে?
উওরঃ- ০.৯৩ শতাংশ।
- বায়ুমণ্ডলে প্রধান গ্যাসীয় উপাদানটির নাম কী?
উওরঃ- নাইট্রোজেন।
- ট্রপোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্বসীমার নাম কী?
উওরঃ- ট্রপোপজ।
- বায়ুমণ্ডলের কোন স্তরে উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে উষ্ণতা হ্রাস পায়?
উওরঃ- ট্রপোস্ফিয়ার বা ক্ষুব্ধমণ্ডলে।
- ক্ষুব্ধমণ্ডল কাকে বলে?
উওরঃ- ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৭ কিমি উচ্চতা পর্যন্ত অঞ্চলে উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে তাপমাত্রার পার্থক্য দেখা যায়। ফলে এই অঞ্চলে ঝড়-ঝঞ্ঝা-বৃষ্টিপাত ইত্যাদি দেখা যায়। এই অঞ্চলকে ট্রপোস্ফিয়ার বা ক্ষুব্ধমণ্ডল বলে।
- এরোসল কী?
উওরঃ- এরোসল হল ক্ষুদ্রাকৃতি কঠিন কণা (সিলিকেট কণা, লবণ কণা প্রভৃতি) যাকে কেন্দ্র করে জলবিন্দুর সৃষ্টি হয়।
- বায়ুমণ্ডলের কোন স্তরের মধ্যে মেঘ, ঝড়-ঝঞ্ঝা ইত্যাদি সৃষ্টি হয়?
উওরঃ- ট্রপোস্ফিয়ারে।
- বায়ুমণ্ডলের কোন স্তরকে, কেন শান্তমণ্ডল বলে?
উওরঃ- স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার-কে। এই স্তরে আবহাওয়া শান্ত থাকার জন্য এই স্তরকে শান্তমণ্ডল বলে।
- রাসায়নিক গঠন অনুসারে বায়ুমণ্ডলকে কী কী ভাগে ভাগ করা যায়?
উওরঃ- দুই ভাগে। হোমোস্ফিয়ার ও হেটরোস্ফিয়ার।
- ট্রপোস্ফিয়ারের ওপরে বায়ুর যে স্তর আছে তার নাম কী?
উওরঃ- স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার।
- ওজোন গ্যাসের স্তর কোথায় দেখতে পাওয়া যায়?
উওরঃ- স্ট্রাটোস্ফিয়ার–এ।
- বায়ুমণ্ডলের কোন স্তরে সুমেরু ও কুমেরু প্রভা দেখা যায়?
উওরঃ- আয়নোস্ফিয়ার-এ।
- স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের ওপরে বায়ুর যে স্তর আছে তার নাম কী?
উওরঃ- মেসোস্ফিয়ার।
- মেসোস্ফিয়ারের ওপরে বায়ুর যে স্তর আছে তার নাম কী?
উওরঃ- থার্মোস্ফিয়ার।
- মেরু অঞ্চলে ট্রপোস্ফিয়ারের বিস্তৃতি কতদূর পর্যন্ত বিস্তৃত?
উওরঃ- ৬-৮ কিমি।
- গ্যাসীয় উপাদান ছাড়া বায়ুমণ্ডলের অপর একটি উল্লেখযোগ্য উপাদানের নাম কর।
উওরঃ- ধূলিকণা।
- বায়ুমণ্ডলের সর্বশেষ স্তরের নাম কী?
উওরঃ- এক্সোস্ফিয়ার।
- বায়ুমণ্ডল ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ওপরের দিকে কতদূর পর্যন্ত বিস্তৃত?
উওরঃ- ওপরের দিকে প্রায় ১০,০০০ কিমি।
- কে কবে প্রথম কোথায় ওজোন ছিদ্র আবিষ্কার করেন?
উওরঃ- ১৯৮৫ সালে জে. সি. ফারমেন ও তার সহকর্মীরা, আন্টার্কটিকায়।
- ইন্সোলেশান বা সূর্যরশ্মির তাপীয় ফল কাকে বলে?
উওরঃ- পৃথিবীতে সকল শক্তির মূল উৎস সূর্য। সূর্য থেকে যে আলোক রশ্মি ক্ষুদ্র তরঙ্গরূপে পৃথিবীতে পৌঁছায় তাকে ইন্সোলেশান বা সূর্যরশ্মির তাপীয় ফল বলে।
- অ্যালবেডো কী?
উওরঃ- পৃথিবীতে আগত সূর্যরশ্মির পরিমাণকে ১০০ শতাং ধরা হয়। এর মধ্যা ৩৪ শতাংশ রশ্মি ঊর্ধ্ব বায়ুমণ্ডল থেকে বিচ্ছুরিত হয়ে মহাশূন্যে ফিরে যায়। এই ৩৪ শতাংশ রশ্মিকে অ্যালবেডো বলে।
- পরিবহন কাকে বলে?
উওরঃ- কোনও অনুগুলির মধ্য দিয়ে খুব ধীর গতিতে তাপের যে সঞ্চালন ঘটে তাকে পরিবহন বলে।
- পরিচলন কাকে বলে?
উওরঃ- ভূপৃষ্ঠের নিকটবর্তী স্তরে বায়ু বেশি উষ্ণ হয়, ফলে প্রসারিত হয় এবং ঘনত্ব কমে যায়, যার দরুণ ঊর্ধ্বমুখে গমন করে। ফলে পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের শীতল বায়ু ওই স্থান দখল করে এবং পুনরায় উত্তপ্ত হয়ে উপরে উঠে যায়। বায়ুর এই উল্লম্ব প্রবাহকে পরিচলন বলে।
- অ্যাডভেকশন কী?
উওরঃ- উষ্ণ বায়ুর অনুভূমিক প্রবাহকে অ্যাডভেকশন বলে।
- কাকে, কেন Radiation Window বলে?
উওরঃ- বায়ুমণ্ডলের নিম্ন অংশে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় পাঁচ কিমি উচ্চতা পর্যন্ত জলীয় বাষ্প, কার্বন ডাই অক্সাইডের আধিক্য থাকে। ফলে এই অংশে বিকিরণ কম হয়। তার চেয়ে অধিক উচ্চতায় সৌর বিকিরণ বৃদ্ধি পায়। এই কারণেই পর্বতগুলিকে Radiation Window বলে।
- রুদ্ধতাপ উত্তাপন প্রক্রিয়া কাকে বলে?
উওরঃ- ভূপৃষ্ঠে বায়ুচাপ সর্বোচ্চ, যতই উচ্চে ওঠা যায় বায়ুচাপ ততই হ্রাস পেতে থাকে। ফলে বায়ুর আয়তন বৃদ্ধি পায় এবং বায়ুর অণুগুলির মধ্যে দূরত্ব বৃদ্ধি পায় এবং Thermodynamics-4 –এর সূত্রানুসারে বায়ুটি ক্রমশ শীতল হয়। একে রুদ্ধ তাপ শীতলীকরণ প্রক্রিয়া বলে। অপরপক্ষে বায়ু যখন নীচে নেমে আসে তখন তাপমাত্রা ওই একই কারণে বৃদ্ধি পায় যাকে ‘রুদ্ধতাপ উত্তাপন প্রক্রিয়া (adiabatic heating) বলে।
- তাপ পরিমাপ করার যন্ত্রের নাম কী?
উওরঃ- ক্যালোরিমিটার।
- তাপমাত্রা পরিমাপ করার যন্ত্রের নাম কী?
উওরঃ- থার্মোমিটার।
- স্বাভাবিক উষ্ণতা হ্রাসের হার কাকে বলে?
উওরঃ- বায়ুমণ্ডলের ট্রপোস্ফিয়ার অঞ্চলে প্রতি ১ কিমি উচ্চতা বৃদ্ধিতে উষ্ণতা ৬.৪oC হারে হ্রাস পায়। একে স্বাভাবিক উষ্ণতা হ্রাসের হার বলে।
- বৈপরীত্য তাপমাত্রা বলতে কী বোঝ?
উওরঃ- সাধারণভাবে উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে তাপমাত্রা হ্রাস পায়। তবে কখনও কখনও উচ্চতা বৃদ্ধিতে তাপমাত্রা হ্রাস না পেয়ে বৃদ্ধিও পেতে দেখা যায়। একেই ঋণাত্মক উষ্ণতা হ্রাসের হার বা বৈপরীত্য উষ্ণতা বলে।
- তাপীয় নিয়ন্ত্রক কাকে বলে?
উওরঃ- সমুদ্রস্রোত উষ্ণতা নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই একে উষ্ণতা নিয়ন্ত্রক বলা হয়।
- স্বাভাবিক উদ্ভিদ কাকে বলে?
উওরঃ- প্রকৃতিতে স্বাভাবিকভাবে (মানুষের সাহায্য ছাড়া) যে উদ্ভিদ বেড়ে ওঠে তাকে স্বাভাবিক উদ্ভিদ বলে।
- সমোষ্ণরেখা কাকে বলে?
উওরঃ- ভূ-পৃষ্ঠের সম উষ্ণতাযুক্ত স্থানগুলিকে একটি কাল্পনিক রেখা দ্বারা যুক্ত করলে তাকে সমোষ্ণরেখা বলে।
- গ্রিনহাউস কী?
উওরঃ- শীত প্রধান দেশে যেখানে তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নীচে থাকে সেখানে এক প্রকার কাঁচের ঘর নির্মাণ করে চারা গাছ রাখা হয়, এই ঘরকে গ্রিনহাউস বলা হয়।
- গ্রিনহাউস এফেক্ট কাকে বলে?
উওরঃ- শীত প্রধান দেশে যেখানে তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নীচে থাকে সেখানে এক প্রকার কাঁচের ঘর নির্মাণ করে চারা গাছ রাখা হয়, এই ঘরকে গ্রিনহাউস বলা হয়। এই ঘরের বিশেষত্ব এই যে সূর্য রশ্মি ক্ষুদ্র তরঙ্গ রূপে কাঁচের ঘরে প্রবেশ করে ওই ঘরকে উত্তপ্ত করে। কিন্তু প্রতিফলির রশ্মি দীর্ঘ তরঙ্গ বিশিষ্ট রশ্মিতে পরিণত হয়ে কাঁচের আবরণ ভেদ করে ওই ঘরের বাইরে যেতে পারে না, ফলে পুনঃপ্রতিফলনের দরুণ ওই ঘরটি উত্তপ্ত হওয়ায়, ঘরের ভিতরের উদ্ভিদ সবুজ (green) থাকে। এই ঘটনাকে গ্রিনহাউস এফেক্ট বলা হয়।
- গ্রিনহাউস গ্যাস কোনগুলি?
উওরঃ- পৃথিবীতে প্রধান গ্রিনহাউস গ্যাসটি হল কার্বন ডাই অক্সাইড। এছাড়াও কার্বন মনোক্সাইড, মিথেন, সালফার ডাই অক্সাইড, ক্লোরোফ্লুরো কার্বন (CFC) প্রভৃতি গ্রিনহাউস গ্যাসের উদাহরণ।
- El Nino শব্দের অর্থ কী?
উওরঃ- শিশু খ্রীষ্ট।
- এল নিনো কাকে বলে?
উওরঃ- ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাসে পেরুরু পশ্চিম উপকূল দিয়ে কয়েক বছর ছাড়া (২-৭) যে উষ্ণস্রোত প্রবাহিত হয় তাকে এল নিনো বলে।
- বায়ুচাপ কাকে বলে?
উওরঃ- পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের প্রভাবে ভূপৃষ্ঠে প্রতি বর্গমিটার স্থানের ওপর বায়ু তার নিজের ওজন জনিত যে চাপ প্রয়োগ করে তাকে বায়ুচাপ বলে।
- প্রমাণ চাপ কাকে বলে?
উওরঃ- সমুদ্রপৃষ্ঠে ৪৫ ডিগ্রি অক্ষাংশে ০ (শূন্য) ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতায় বায়ু যে চাপ (৭৬ সেমি উঁচু পারদ স্তম্ভের চাপ) দেয় তাকে প্রমাণ চাপ বলে।
- বায়ুচাপের পরিমাপের যন্ত্র কী?
উওরঃ- ব্যারোমিটার।
- কে কবে টরিসেলি ব্যারোমিটার আবিষ্কার করে?
উওরঃ- ১৯৪৩ খ্রীষ্টাব্দে বিজ্ঞানী টরিসেলি।
- কে কবে ফর্টিন্স ব্যারোমিটার আবিষ্কার করে?
উওরঃ- ১৮০০ খ্রীষ্টাব্দে নিকোলাস ফর্টিন।
- ভার্নিয়ার স্কেল কী?
উওরঃ- সূক্ষ্মতম দৈর্ঘ্য মাপার জন্য ১৬৩১ খ্রীষ্টাব্দে ফরাসী গণিতবিদ্ পি ভার্নিয়ার যে স্কেল আবিষ্কার তার নাম ভার্নিয়ার স্কেল।
- কোন ব্যারোমিটারে পারদ ব্যবহার করা হয় না?
উওরঃ- অ্যানিরয়েড ব্যারোমিটারে।
- সমপ্রেস বা সমচাপ রেখা কাকে বলে?
উওরঃ- ভূপৃষ্ঠের ওপর সমান বায়ুচাপ বিশিষ্ট স্থানগুলিকে কাল্পনিক রেখা দ্বারা যুক্ত করে মানচিত্রে উপস্থাপন করলে তাকে সমপ্রেস বা সমচাপ রেখা বলে।
- বায়ুচাপের ঢাল কাকে বলে?
উওরঃ- দুটি সমচাপ রেখার মধ্যে সমকোণে উচ্চচাপ থেকে নিম্নচাপের দিকে প্রতি একক দূরত্বে বায়ুচাপের যে পার্থক্য ঘতে তাকে বায়ুচাপের ঢাল বলে।
- আন্তঃক্রান্তীয় মিলন অঞ্চল কাকে বলে?
উওরঃ- উত্তর-পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব আয়ন বায়ু নিরক্ষীয় নিম্নচাপ বলয়ে মিলিত হয়। এই মিলনস্থলকে আন্তঃক্রান্তীয় মিলন অঞ্চল বা Intertropical Convergence Zone (ITCZ) বলে।
- অশ্ব অক্ষাংশ কাকে বলে?
উওরঃ- আটলান্টিক মহাসাগরের ওপরে অবস্থিত কর্কটীয় উচ্চচাপবলয়ে (২৫o-৩৫o উত্তর অক্ষাংশ) অনুভূমিক বায়ু প্রবাহ প্রায় হয় না বললেই চলে। প্রাচীনকালে বণিকেরা পালতোলা জাহাজে করে এই অঞ্চলে এসে উপস্থিত হলে অনুভূমিক বায়ুপ্রবাহের অভাবে জাহাজ থেমে যেত। তাই তারা জাহাজ হালকা করার জন্য সমুদ্রে কিছু ঘোড়া নিক্ষেপ করত। এই কারণে এই অক্ষাংশকে অশ্ব অক্ষাংশ বলে।
- সুমেরু বৃত্ত প্রদেশীয় ও কুমেরু বৃত্ত প্রদেশীয় নিম্নচাপ বলয় কাকে বলে?
উওরঃ- উত্তর গোলার্ধে ৬০ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ থেকে ৬৫ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশের মধ্যে অবস্থিত নিম্নচাপ বলয়কে সুমেরু বৃত্ত প্রদেশীয় নিম্নচাপ বলয় বলা হয়।
অন্যদিকে দক্ষিণ গোলার্ধে ৬০ ডিগ্রি দক্ষিণ অক্ষাংশ থেকে ৬৫ ডিগ্রি দক্ষিণ অক্ষাংশের মধ্যে অবস্থিত নিম্নচাপ বলয়কে কুমেরু বৃত্ত প্রদেশীয় নিম্নচাপ বলয় বলে।
- বায়ুপ্রবাহ কাকে বলে?
উওরঃ- ভূপৃষ্ঠের ওপর বায়ু যখন অনুভূমিকভাবে চলাচল করে তখন তাকে বায়ুপ্রবাহ বলে।
- নিয়ত বায়ু কাকে বলে? কয় প্রকার ও কী কী?
উওরঃ- যে বায়ু সারা বৎসর নিয়মিতভাবে নির্দিষ্ট পথে প্রবাহিত হয় তাকে নিয়ত বায়ু প্রবাহ বলে।
নিয়ত বায়ুপ্রবাহ তিনপ্রকার। যথা- আয়ন বায়ু, পশ্চিমাবায়ু, ও মেরু বায়ু।
- আয়ন বায়ুকে বাণিজ্য বায়ু বলা যায় কেন?
উওরঃ- উত্তর গোলার্ধে উত্তর-পূর্ব আয়ন বায়ু ও দক্ষিণ গোলার্ধে দক্ষিণ-পূর্ব আয়ন বায়ুর অনুভূমিক প্রবাহের দরুন আগেকার দিনের বণিকরা খুবই উপকৃত হত। কারণ, বায়ুর অনুভূমিক প্রবাহ পালতোলা জাহাজের যাতায়াতে সহায়তা করত। তাই আয়ন বায়ুকে বাণিজ্য বায়ু বলা হয়।
- গর্জনশীল চল্লিশা কী?
উওরঃ- দক্ষিণ গোলার্ধে অধিক জলভাগের অবস্থান থাকায় বায়ু বিনা বাধায় ভীষণ শব্দ করে তীব্রগতিতে প্রবাহিত হয়। তাই ৪০ ডিগ্রি দক্ষিণ অক্ষাংশে ইহা ‘গর্জনশীল চল্লিশা’; ৫০ ডিগ্রি দক্ষিণ অক্ষাংশে এটি ‘ভয়ঙ্কর পঞ্চাশিয়া’, ও ৬০ ডিগ্রি দক্ষিণ অক্ষাংশে ইহা ‘চিৎকারী ষাট’ নামে পরিচিত।
- মেরু বায়ু কাকে বলে?
উওরঃ- মেরু দেশীয় উচ্চচাপ বলয় হতে যে বায়ু মেরু বৃত্ত প্রদেশীয় নিম্নচাপের দিকে প্রবাহিত হয় তাকে মেরু বায়ু বলে।
- সাময়িক বায়ু কাকে বলে?
উওরঃ- দিনের বিভিন্ন সময়ে বা বৎসরের বিভিন্ন ঋতুতে সাময়িকভাবে যে বায়ু প্রবাহিত হয় তাকে সাময়িক বায়ু বলে।যেমন স্থল বায়ু, সমুদ্র বায়ু, মৌসুমি বায়ু ইত্যাদি।
- স্থল বায়ু কাকে বলে? এই বায়ু কখন প্রবাহিত হয়?
উওরঃ- স্থলভাগ থেকে সমুদ্রের দিকে যে বায়ু প্রবাহিত হয় তাকে স্থল বায়ু বলে। মধ্যরাত্রি ও ভরবেলায় এই বায়ু প্রবাহিত হয়।
- সমুদ্র বায়ু কাকে বলে?
উওরঃ- সমুদ্র থেকে স্থল ভাগের দিকে সাময়িকভাবে এই বায়ু প্রবাহিত হয় তাই একে সমুদ্র বায়ু বলে।
- অ্যানাবেটিক বায়ু কাকে বলে?
উওরঃ- দিনের বেলায় অতিরিক্ত উত্তাপ পর্বতের উপরিভাগে নিম্নচাপের সৃষ্টি করে। এর ফলে উপত্যকা অঞ্চলে শীতল বায়ু নিম্নচাপের আকর্ষণে ধীরে ধীরে উপরে উঠে যায় একে অ্যানাবেটিক বায়ু বলে।
- ক্যাটাবেটিক বায়ু কাকে বলে?
উওরঃ- পার্বত্য অঞ্চলে শীতল ভারি বায়ু অনেক সময় পর্বতের ঢাল বেয়ে উপত্যকায় নেমে আসে। এই প্রকার বায়ুকে ক্যাটাবেটিক বায়ু বলে।
🔘 Join Our Telegram Chanel – Click Here 🔘
🔵🔴 ভারতের বৃহত্তম, দীর্ঘতম ও উচ্চতম pdf- Click Here
🔵🔴 বিপরীত শব্দ pdf- Click Here
🔵🔴 কম্পিউটার ভিত্তিক প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here
🔵🔴 পরিবেশ বিদ্যা প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here
🔵🔴 বিভিন্ন ঘূর্ণিঝড়ের নাম ও নামকরণকারী দেশ pdf- Click Here
🔵🔴 সমোচ্চারিত শব্দ বা সমার্থক শব্দ pdf- Click Here
🔵🔴 বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সদর দপ্তর pdf- Click Here
🔵🔴 বছরের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিন pdf- Click Here
🔵🔴 100+ সাধারণ জ্ঞান প্রশ্নোত্তর pdf- click Here
🔵🔴 ইতিহাস গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর pdf- click Here
🔵🔴 WBCS preliminary practice set pdf- Click Here
🔵🔴 বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস প্রশ্নোত্তর pdf- Click Here
🔵🔴 ভূগোলের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর – Click Here